Saturday, 12 August 2017

চান্দিনায় টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা জনদুর্ভোগ চরমে।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনার
 উপজেলায় নতুন করে নাগরিক জীবনে বিড়ম্বনার আরেক নাম জলবদ্ধতা। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে উপজেলা সদরের পৌর এলাকায় ধানসিঁড়ি, মহারং সহ বেশ কয়েকটি রাস্তাঘাট  তলিয়ে গেছে।এতে পানি বন্দি হয়ে পড়েছেন  নিম্নাঞ্চল এর অধিকাংশ পরিবার । অনেক এলাকাতে রাস্তা-ঘাট, ঘর-বাড়ীতে ও পানি ঢুকে পড়েছে। রাস্তা-ঘাট ডুবে যাওয়ায় নিম্নাঞ্চলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্রয়-বিক্রয় ঘাটতি দেখা দিয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
এদিকে গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে পুকুর তলিয়ে যাওয়ায় শত-শত পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, কর্মজীবী থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে প্রতিনিয়ত জলাবদ্ধতার কারনে স্বাভাবিক জীবন যাপন বিপন্ন হচ্ছে। বর্ষাপূর্বে খাল সংস্কার ও পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা  না থাকায় পৌরবাসীসহ উপজেলার নিম্নাঞ্চলের সকল নাগরিককে  এই দুর্বিষহ জীবন-যাপন পোহাতে হচ্ছে

পর্নো পীর নোয়াখালীর পেয়ার! বাস্তব লালসালুর গল্প


পর্নো ভিডিও ধারণ করে নারীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া কথিত পীর আহসান হাবীব পেয়ারকে (২৮) নিয়ে তার জন্মস্থান নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায়ও চলছে আলোচনা সমালোচনা। গত ১ আগষ্ট তাকে রাজধানীর খিলগাঁও থানা এলাকার তিলপাড়ার ৮১৯/এ এর ফ্ল্যাট থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ সংস্থা তাকে গ্রেফতার করে।

জানা যায়, যে ফ্ল্যাট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় সে ফ্ল্যাটটি পেয়ার গত বছর তিনেক আগে ৭০ লাখ টাকা দিয়ে ক্রয় করে। এছাড়া ওই ফ্ল্যাটের নিচে রাখা তার মালিকানাধীন ১টি প্রাইভেট কার ও ১টি নোয়া ব্রান্ডের মাইক্রোবাসের সন্ধান পান আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। প্রায় প্রতিদিনিই তাকে নিয়ে একের পর এক চমকপ্রদ প্রতিবেদন আসছে দেশের শীর্ষ প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায়। আলোচিত সমালোচিত আহসান হাবীব পেয়ারের জন্ম নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার বদলকোটে।

স্থানীয়ভাবে খবর নিয়ে জানা যায়, তার বাবা ছিলেন একজন হাক্কানী আলেম। তিনি কোথাও কুট্টি মাওলানা নামে আবার কোথাও বোডে মাওলানা নামে পুরো উপজেলায় পরিচিত। কুট্টি মাওলানা মোট তিনটি বিয়ে করেন। তার মোট ৮ ছেলে ৯ মেয়ের মধ্যে পেয়ার ছিল সবার ছোট।

গত কয়েক বছরে তার অর্থনৈতিক এমন উত্থানের পরও সে কখনো তার অন্যান্য ভাই বোনদের সহযোগিতা করতো না বলে দাবী করেছেন তার ভাইয়েরা।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর আগে তার বাবা মারা যান। তার ভাইয়েরা কেউ রিকশা চালক, কেউ মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন এবং মাদ্রাসার শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।

পেয়ার শিশুবেলা থেকে স্থানীয় কওমি মাদ্রাসায় পড়াশোনা শেষ করে চট্রগ্রামের হাটহাজারি মাদ্রাসাতে পড়া অবস্থায় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাকে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করা হয়। পরে সে ঢাকাতে পড়াশোনা করার জন্য যায় এবং পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের পথ বেছে নেয়।

পেয়ার খুব বাকপটু এবং আকর্ষনীয় চেহারার অধিকারী হওয়ায় সহজেই মানুষকে আয়ত্ত্ব করে ফেলতে পারতো বলে স্থানীয়রা জানান। তবে তাকে পীর বলা হলেও তার এলাকার মানুষ তাকে পীর বলতে নারাজ।

তারা বলেন, সে কখনো এলাকায় পীরগিরি দেখাননি। তবে সে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিতে ভালবাসতো। এক সময় সে নিজেকে ইসলামিক টেলিভিশনের সাংবাদিক বলে পরিচয় দিত। পরে সে ইউটিউবে এ এইচ পি টিভি নামক টিভি চ্যানেল খুলে নিজেকে টেলিভিশনের মালিক বলে দাবী করতো।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তার এলাকায় তার এক বন্ধু জানান, পেয়ার সবসময় পাগড়ী পরে থাকলেও সে ঠিকমত নামাজ আদায় করতো না। এমনকি গত রমজান মাসেও তাকে সে রোজা রাখতে দেখেনি। ফেসবুকে তার ৩ লাখেরও বেশি ফলোয়ার থাকায় সে নিজেকে ফেসবুক সেলিব্রেটি বলে গর্ববোধ করতো। পেয়ারকে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিভিন্ন নাটকে অভিনয় করতেও দেখা গেছে বলে তার বন্ধুরা জানান।

(আহসান হাবিব পেয়ার কুকৃত্তি নিয়ে যমুনা টিভির বিশেষ অনুষ্ঠান লাল সালু যুগে যুগে ইনভেস্টিগেশন ৩৬০ ডিগ্রি)

Friday, 11 August 2017

নির্বাচনে যেতে ভীষণভাবে আগ্রহী বিএনপির শরিকরা।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনার বার্তা:
আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা না জানালেও নির্বাচনে নিজেদের আগ্রহের কথা বলছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের নেতারা। ইতোমধ্যে নিজ নিজ দলে আগ্রহীরা নানাভাবে নির্বাচনে মনোনয়ন চূড়ান্ত করার চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ নিজ এলাকায় সাধ্যমত গণসংযোগ ও রাজনৈতিক, সামাজিক কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার মধ্য দিয়ে নিজেদের মতো করে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।

যদিও জোটের শরিক দলগুলোকে কতটা আসন দেয়া হতে পারে না নিয়ে নানা শঙ্কা এসব দলগুলোর নেতাদের মধ্যেই আছে। তবে শরিক দলের নেতাদের দাবি, নানা প্রলোভন ও চাপ থাকা সত্ত্বেও জোটের স্বার্থে দশম সংসদ নির্বাচনে তারা যাননি। যে কারণে আগামী নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হলে অবশ্যই এসব বিষয় মাথায় রেখে মনোনয়ন দিতে হবে।এক্ষেত্রে বিএনপিকে অবশ্যই ছাড় দিতে হবে।

জোটের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপে জানা যায়, দুটি বিষয় মাথায় রেখে প্রার্থী চূড়ান্তের কথা ভাবা হচ্ছে। কারণ, তারা ধরে নিয়েছেন জোটভুক্ত নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপি শরিকদের খুব বেশি আসনে ছাড় দেবে না। সেক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে যোগ্য, জনপ্রিয় এবং জেতার সম্ভবনা আছে এমন প্রার্থীরা অগ্রাধিকার পাবেন। যাতে এসব প্রার্থীর ব্যাপারে বিএনপি না বলার সুযোগ না পায়।

গত নির্বাচনে অংশ না নেয়ার আগামী নির্বাচনে বিএনপিসহ জোটের অন্যান্য নিবন্ধিত দলগুলোর অংশ নেয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের বাধ্যবাধকতা আছে। যে কারণে শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে না এলে এবং আলাদাভাবে নির্বাচনে অংশ নিলে স্বাভাবিকভাবেই বেশি প্রার্থী হবে। এই বিষয়টিও জোটের শীর্ষ নেতারা মাথায় রেখে এগোচ্ছেন বলে জানা গেছে।

ইতোমধ্যে শরিক দলগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থীদের স্ব স্ব দল থেকে নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ বাড়ানোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলেও জোট সূত্রে জানা গেছে।

জোটের শরিক কিন্তু নিবন্ধন নেই নাম সর্বস্ব দলগুলোর নেতারা ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে আসন পাওয়ার ক্ষেত্রে নিবন্ধনকৃত দলগুলো এগিয়ে থাকবে বলে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে।

জোটের অন্যতম শরিক জামায়াত ইসলামের নিবন্ধন না থাকায় দলটির প্রার্থীদের স্বতন্ত্র নির্বাচন করার কথা জোরেশোরে শোনা যাচ্ছে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায়নি।

জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ জোটের একটি সূত্রে জানা গেছে, প্রায় অর্থশত আসনে প্রার্থী মোটামুটি চূড়ান্তই আছে জামায়াতের। সাবেক এমপি, ব্যক্তিগত ইমেজ ভালো এবং সাবেক শিবির নেতাদের মধ্য থেকেই প্রার্থী তালিকা করছে দলটি। মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক নেতাদের সন্তানদেরও কোথাও কোথাও প্রার্থী করা হতে পারে বলে জানা গেছে।

জামায়াতের লোকজন আশা করছে, যেসব এলাকায় তাদের শক্ত অবস্থান আছে সেসব আসনে তাদের প্রার্থীরা ভালো করতে পারবেন।

জোটের অন্য শরিক দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রায় দুই ডজন নেতা নির্বাচনে অংশ নিতে মাঠে কাজ শুরু করেছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- চেয়ারম্যান অলি আহমেদ (চট্টগ্রাম-১৩), রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), শাহাদাত হোসেন সেলিম (লক্ষ্মীপুর-১), আব্দুল করিম আব্বাসী (নেত্রকোণা-১), আবু ইউসুফ মোহাম্মদ খলিলুর রহমান (জয়পুরহাট-২), আব্দুল গনি (মেহেরপুর-২), মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (চাঁদপুর-৩), নুরুল আলম (চট্টগ্রাম-৭), এম ইয়াকুব আলি (চট্টগ্রাম-১১), কফিল উদ্দিন চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১৫)।

এলডিপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘আমাদের প্রায় ত্রিশজনের মতো নেতা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন। অনেকেই মাঠে কাজ করছেন। এদের মধ্যে অনেকের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অভিজ্ঞতা আছে। মাঠেও শক্ত অবস্থান আছে। আশা করি মনোনয়ন পেলে ভালো করবেন।’

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) মূলত চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর কারণেই আলোচনায়। কারণ একসময় দলটির প্রতিষ্ঠাতা নাজিউর রহমান মঞ্জুর জীবদ্দশায় দলের কার্যক্রম থাকলেও বর্তমানে তেমন সাড়া নেই। পার্থ (ভোলা-১) নির্বাচন করবেন এটা মোটামুটি চূড়ান্ত। এছাড়া ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আবদুল মতিন সাউদ ঢাকা-৫ থেকে নির্বাচন করতে আগ্রহী বলে জানা গেছে।

তবে আবদুল মতিন সাউদ ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘খুলনা, সাতক্ষীরা, রাজশাহী ও নারায়ণগঞ্জে আমাদের যোগ্য প্রার্থী রয়েছে। নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হলে আমরা এসব জায়গায়ও মনোনয়ন চাইতে পারি।’

মাওলানা মুহম্মদ ইসহাকের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিসের নিবন্ধন আছে। ইসহাক এর আগে কখনও জোটের মনোনয়ন না পেলেও এবার পাবনা-১ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আশায় আছেন। এ ছাড়া মহাসচিব আহমাদ আবদুল কাদের হবিগঞ্জ-৪ থেকে মনোনয়ন চাইবেন।

তবে ইতিমধ্যে সারাদেশের যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা তৈরির নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং ঈদের পরে তা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের নির্বাহী সভাপতি মুফতি মুহম্মদ ওয়াক্কাস যশোর-৫ আসন থেকে ২০০১ সালে জোটের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবারও তিনি সেই আসনে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

এছাড়া শাহীনুর পাশা চৌধুরী, মহীউদ্দিন ইকরাম, রেজাউল করিম, আব্দুর রব ইউসুফী দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে অংশ নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর গ্রুপ) সম্ভাব্য যোগ্য প্রার্থীরা হচ্ছেন টি আইএ ম ফজলে রাব্বি (গাইবান্ধা-৩), মোস্তফা জামাল হায়দার (পিরোজপুর-১), আহসান হাবিব লিংকন (কুষ্টিয়া-২)।

এছাড়া নবাব আলী আব্বাস খান (মৌলভীবাজার কুলাউড়া), সেলিম মাস্টার (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), মজিবুর রহমান (মুন্সিগঞ্জ), নাসের চৌধুরী (চট্টগ্রাম), গোলাম মোস্তাফা বাটুল (রংপুর), সাইদুর রহমান মানিক (ময়মনসিংহ), জাফরউল্লাহ খান চৌধুরী (কুষ্টিয়া-৩), এস এম এম আলম (চানপুর), খালেকুজ্জামান চৌধুরী (ঢাকা-ডেমরা), শফিউদ্দিন ভুইয়া (সোনার গাঁ নারায়ণগঞ্জ), রুহুল আমিন পিরোজপুরে প্রার্থী হতে চান। এদের অনেকেই সাবেক সংসদ সদস্য।

এরশাদের নেতৃত্ব অস্বীকার করে কাজী জাফর আহমেদের নেতৃত্বে বের হয়ে আসা এই অংশে সাবেক সংসদ সদস্য রয়েছেন ১৭ জন। তারা সবাই আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী।

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থীরা হচ্ছেন চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহম্মদ

Sunday, 6 August 2017

সস্তা ও বস্তাপচা লাইক কমেন্টের আশায় কেউ পোষ্ট করলে রিপোর্ট করুন।


একজন বিশ্বসেরা খেলোয়াড় ও দেশের গর্ব তিনি।
শুধুমাত্র মস্তিষ্ক বিকৃত কিছু অমানুষরাই এ ধরনের নোংরা খেলায় মেতে উঠতে পারে। সাকিব একজন সাধারন মানুষ নয় কিংবা কোন ভন্ড রাজজনীতিবীদও নয় নয় কোন ভন্ড ঠকবাজ যে তাকে নিয়ে এত সস্তা ট্রল করা হবে। সাকিবের সাথেই কেন সব সময় এরকম করা হচ্ছে? একজন মানুষ যে একটা জাতিকে বিশ্বের দরবারে রিপ্রেজেন্ট করছে তাকে অসম্মান করে সে জাতি আসলে কি প্রমান করতে চায়? কেন এ মিথ্যা রটাচ্ছি আমরা, কার স্বার্থে?  কি জন্য?
কেন ভুলে যাই আমরা যে একজন সাকিব শুধু সাকিব নন তিনি একটা জাতির প্রতিনিধি। একজন সাকিবকে ছোট করে আমরা কেউ কিন্তু বড় হচ্ছি না বরং দিন দিন নিজেদেরকেই ছোট করছি। মনে রাখবেন শুধু সাকিব নয় দেশের প্রতিনিধিত্ব করা যে কাউকে সন্মান করলে আপনি ছোট হবেন না বরং জাতি হিসেবে বিশ্ব দরবারে আরো সন্মানিত হবেন।
আমাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। ভাল থাকুক এই অভাগা দেশের প্রতিনিধিত্ব করা প্রত্যেকটা মানুষ।।