এটি কোনো ছেঁড়াকাঁথা থেকে অালিশান রাজকুমার কাহিনী মাত্র নয়… দুটি বছর সময়ে কোটি টাকা, বিলাসী কার, আপাপ্যার্টমেন্ট ও দেশে বিদেশে বহুতল বাড়ি বানানোর গপ্পো।
নাজমূলকে অাদৌ কোনো কষ্টই করতে হয়নি। তিনি ব্যাংকের অন্যতম মালিক তেমন করে কেউ জানতেন বলে মনেই হয় না। চাচার ট্রেড লাইসেন্স ছিল অবশ্য তারই নামে তাদের বৃহত্তর পরিবারের বড়ো ছেলে হিসেবে। তিনি এলেন ইন্টারমিডিয়েট পাস করে জামালপুরের অাশেক মাহমূদ কলেজ থেকে। পরীক্ষার ফল অাহামরি কিছু নয়। অতি সাধারণ। কপাল জোর। হয়তো বা ছাত্রলীগ জোর। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান পেলেন অবহেলা, অনাদরের বিরাণ উর্দু ডিপার্টমেন্টে। এটা ছিল ২০০৩-০৪ শিক্ষাবর্ষ। রাষ্ট্রক্ষমতার তখন ক্রান্তিকাল কাল। অনূকূল সময়। টাকাকড়ির সঙ্কট কাটতে চায় না নাজমুলের।দেশের বাড়ি জামালপুল জেলা শহরের উপকণ্ঠে। বাবা খাদ্য বিভাগের সামান্য চাকুরে। টিনশেড বাড়ি। সংসারে বড়ো ছেলে। অভাবের সংসার। ঢাকায় এলেন মিলে গেল বিত্তের সন্ধান। সন্ধান দিল সোনার ছেলে উপচে পড়া ছাত্রলীগ। এলো ২০১১-র জুলাই। অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২৭ তম কাউন্সিল অধিবেশন। নাজমুল নির্বাচিত হলেন বিসিএল-এর সাধারণ সম্পাদক। খুলে গেল তার কাছে ধনরত্নের গোপন গুহা। পেয়ে গেলেন হাতে অালাদীনের প্রদীপ। অালীবাবা ও চল্লিশ চোরের গোপন মন্ত্র সিসেম ফাঁক। এর অাগে এই পদের অাসতে নিশ্চয়ই তাকে প্রচুর ঘাম ঝরাতে হয়েছে।তবে কি সুবাদে তার কোনও তথ্য জানায়নি এই লেখার অবলম্বন বা উৎস বণিকবার্তা ( ডিসেম্বর ২১, ২০১৭)।
নাজমুলের রাজনৈতিক সহযোগীরা জানাচ্ছেন, এর পর মাত্র একটি বছর না যেতেই তার বিত্ত মর্যাদা রকেট দুর্বার গতিতে অাকাশ ছুঁতে থাকে। তিনি হয়ে যান ফার্মাস ব্যাংকের ৯৩ স্পন্সরের অন্যতম । ব্যাংকটি অানুষ্ঠানিকভাবে গঠিত হয় মাত্র দু’বছর পর। ২০১৩ সালে। নাজমুল শেয়ার কিনলেন প্রতিটি ১০ টাকার ১কোটি টাকার শেয়ার। এই নাজমূল বেশ কিছুকাল অাগে চলে গেছেন যুক্তরাজ্যে। তিনি সেখানে থেকে বণিকবার্তাকে জানিয়েছেন নতুন তথ্য। আসলে এসব শেয়ার ‘বেনামী’। অাসলেও তারও নয়। তাঁর বন্ধু মেহেদি হাসান এসব শেয়ারের অাসল মালিক। তবে এখনও তার নামেই সরকারের কর পরিশোধ করা হয়। কে দেয়, সেটা বলাই বাহুল্য। বণিকবার্তার পক্ষ থেকে ফার্মারস ব্যাঙ্কের পরিচালক মেহেদি হাসানকে টেলিফোন করা হলে তিনি সেই কল রিসিভ করেননি। নাজমুল ইতিমধ্যে বিলাসবহুল কার, অ্যাপার্টমেন্ট ও দেশে বহুতল বািড় করেছেন। নিশ্চয়ই সিন্দবাদের দত্যি কাজটা করেছে। নাজমুল বলেছেন, মেহেদি তার বন্ধু অার ফার্মার্স ব্যাঙ্কের এক উর্ধতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন ‘মেহেদিকে নাজমূলের ভাই বলেই ‘অামরা জানি।’ অাসল পরিচয় পরিচালক মেহেদির ব্যাংক রেকর্ডে থাকলেও ব্যাংকের ঐ কর্তৃপক্ষ জেনেও না জানার ভান করেছেন। নাজমুলের ২০১১ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত অায়ের কী সূত্র তা জানাতে পারেনি বণিকবার্তা। তবে বাড়িগাড়ির মালিক যে হয়েছেন সেটা জানিয়েছে । হতে পারে এসবই মেহেদি হাসানের উপহার। হাজার হোক তার এতোবড়ো উপকারী বন্ধু/ভাই!
তবে নাজমূলের যে ব্যাঙ্কের ব্যাপারে অাগ্রহ ছিল এবং অাছে সে বিষয়টি তার বাড়তি বক্তব্যে পরিষ্কার। তিনি বলেছেন ব্যাংক ভালো না চলার পেছনে মাহবুবুল হক বাবুল চিশতির হাত অাছে। বাবুল চিশতি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কম্যান্ড কাউন্সিলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক। তিনি ফার্মার্স ব্যাংকের উর্ধতন কর্মকর্তা। বাবুল চিশতির অাপন ভাই ওয়েলটেক্স গ্রুপের মাজেদুল হক চিশতি বেসিক ব্যাংকে ১২৯ কোটি টাকার ঋণখোপি ( সুত্র : ডেইলি স্টার, ২২ ডিসেম্বর ২০১৭)। দৈনিক প্রথম অালোয় প্রকাশিত ও কামাল অাহমদ লিখিত ‘ব্যাংক রক্ষার মানে কী?” শীর্ষক উপসম্পাদকীয়তে দেওয়া তথ্য মতে ‘ রাজনৈতিক পরিচয়ের সুবাদে ব্যাংকিং-এর লাইসেন্স পাওয়া উদ্যোক্তা পরিচালকেরা মাত্র তিন বছরের মধ্যেই ব্যাংকটিকে পথে বসানোর ব্যবস্থা করেছে। তারাই ‘ব্যাংকটিকে ফিনিশ করে’ দিয়েছে। পরিচালক মেহেদি হাসানের অাসল পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি। উদ্যোক্তারা ব্যাংকটিকে ফিনিশ করে দিয়েছে বলে স্বয়ং অর্থমন্ত্রী জানালেও তিনিই অাবার বলছেন, রাষ্ট্রের অর্থে বাঁচিয়ে রাখা হবে। বলাবাহুল্য এ টাকাও সেই ঘুরে ফিরে জনসাধারণণের যাদের অর্থ খেয়ানত করেছে এই উদ্যোক্তারা। মজার ব্যবস্থাই বটে। এরার শুধু পদত্যাগ করে বা পদ থেকে অপসারিত হয়েই খালাস। কিন্ত তাদের শেয়ারগুলিতো থেকেই যাচ্ছে! সম্ভবত এখানেই লুক্কায়িত এই পতিত ব্যাংকটি সম্পর্কে নাজমুলের অাগ্রহের রহস্যটি। যদি ‘বন্ধু’ মেহেদির উদ্যোক্তা মূলধন যাবে কোথায়। নাজমুলের স্বার্থও থাকবে।
প্রথম অালোয় অারও একটু অালো ছড়িয়ে বলা হয়েছে এই উদ্যোক্তারা নাকি অাবেদন করেছেন জনগণের অর্থে নতুন জীবিত করে তোলা ব্যাংকে তাদের শেয়ার অারও বাড়ানোর। এমনটা স্বাভাবিক অবস্থায হয়তো প্রত্যাশিত কিন্তু যারা ব্যাংককে ‘ফিনিশ’ করলো তারা অাবার জনসাধারণের অর্থ নাগালে পাবে কোন খাতিরে? অর্থাৎ ব্যাংকটি হয়ে উঠবে জনগণের অামানতের অর্থ খেয়ানতের স্থায়ী ‘বুবিট্র্যাপ?

এটি কোনো ছেঁড়াকাঁথা থেকে অালিশান রাজকুমার কাহিনী মাত্র নয়… দুটি বছর সময়ে কোটি টাকা, বিলাসী কার, আপাপ্যার্টমেন্ট ও দেশে বিদেশে বহুতল বাড়ি বানানোর গপ্পো।



নাজমূলকে অাদৌ কোনো কষ্টই করতে হয়নি। তিনি ব্যাংকের অন্যতম মালিক তেমন করে কেউ জানতেন বলে মনেই হয় না। চাচার ট্রেড লাইসেন্স ছিল অবশ্য তারই নামে তাদের বৃহত্তর পরিবারের বড়ো ছেলে হিসেবে। তিনি এলেন ইন্টারমিডিয়েট পাস করে জামালপুরের অাশেক মাহমূদ কলেজ থেকে। পরীক্ষার ফল অাহামরি কিছু নয়। অতি সাধারণ। কপাল জোর। হয়তো বা ছাত্রলীগ জোর। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান পেলেন অবহেলা, অনাদরের বিরাণ উর্দু ডিপার্টমেন্টে। এটা ছিল ২০০৩-০৪ শিক্ষাবর্ষ। রাষ্ট্রক্ষমতার তখন ক্রান্তিকাল কাল। অনূকূল সময়। টাকাকড়ির সঙ্কট কাটতে চায় না নাজমুলের।দেশের বাড়ি জামালপুল জেলা শহরের উপকণ্ঠে। বাবা খাদ্য বিভাগের সামান্য চাকুরে। টিনশেড বাড়ি। সংসারে বড়ো ছেলে। অভাবের সংসার। ঢাকায় এলেন মিলে গেল বিত্তের সন্ধান। সন্ধান দিল সোনার ছেলে উপচে পড়া ছাত্রলীগ। এলো ২০১১-র জুলাই। অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২৭ তম কাউন্সিল অধিবেশন। নাজমুল নির্বাচিত হলেন বিসিএল-এর সাধারণ সম্পাদক। খুলে গেল তার কাছে ধনরত্নের গোপন গুহা। পেয়ে গেলেন হাতে অালাদীনের প্রদীপ। অালীবাবা ও চল্লিশ চোরের গোপন মন্ত্র সিসেম ফাঁক। এর অাগে এই পদের অাসতে নিশ্চয়ই তাকে প্রচুর ঘাম ঝরাতে হয়েছে।তবে কি সুবাদে তার কোনও তথ্য জানায়নি এই লেখার অবলম্বন বা উৎস বণিকবার্তা ( ডিসেম্বর ২১, ২০১৭)।



নাজমুলের রাজনৈতিক সহযোগীরা জানাচ্ছেন, এর পর মাত্র একটি বছর না যেতেই তার বিত্ত মর্যাদা রকেট দুর্বার গতিতে অাকাশ ছুঁতে থাকে। তিনি হয়ে যান ফার্মাস ব্যাংকের ৯৩ স্পন্সরের অন্যতম । ব্যাংকটি অানুষ্ঠানিকভাবে গঠিত হয় মাত্র দু’বছর পর। ২০১৩ সালে। নাজমুল শেয়ার কিনলেন প্রতিটি ১০ টাকার ১কোটি টাকার শেয়ার। এই নাজমূল বেশ কিছুকাল অাগে চলে গেছেন যুক্তরাজ্যে। তিনি সেখানে থেকে বণিকবার্তাকে জানিয়েছেন নতুন তথ্য। আসলে এসব শেয়ার ‘বেনামী’। অাসলেও তারও নয়। তাঁর বন্ধু মেহেদি হাসান এসব শেয়ারের অাসল মালিক। তবে এখনও তার নামেই সরকারের কর পরিশোধ করা হয়। কে দেয়, সেটা বলাই বাহুল্য। বণিকবার্তার পক্ষ থেকে ফার্মারস ব্যাঙ্কের পরিচালক মেহেদি হাসানকে টেলিফোন করা হলে তিনি সেই কল রিসিভ করেননি। নাজমুল ইতিমধ্যে বিলাসবহুল কার, অ্যাপার্টমেন্ট ও দেশে বহুতল বািড় করেছেন। নিশ্চয়ই সিন্দবাদের দত্যি কাজটা করেছে। নাজমুল বলেছেন, মেহেদি তার বন্ধু অার ফার্মার্স ব্যাঙ্কের এক উর্ধতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন ‘মেহেদিকে নাজমূলের ভাই বলেই ‘অামরা জানি।’ অাসল পরিচয় পরিচালক মেহেদির ব্যাংক রেকর্ডে থাকলেও ব্যাংকের ঐ কর্তৃপক্ষ জেনেও না জানার ভান করেছেন। নাজমুলের ২০১১ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত অায়ের কী সূত্র তা জানাতে পারেনি বণিকবার্তা। তবে বাড়িগাড়ির মালিক যে হয়েছেন সেটা জানিয়েছে । হতে পারে এসবই মেহেদি হাসানের উপহার। হাজার হোক তার এতোবড়ো উপকারী বন্ধু/ভাই!



তবে নাজমূলের যে ব্যাঙ্কের ব্যাপারে অাগ্রহ ছিল এবং অাছে সে বিষয়টি তার বাড়তি বক্তব্যে পরিষ্কার। তিনি বলেছেন ব্যাংক ভালো না চলার পেছনে মাহবুবুল হক বাবুল চিশতির হাত অাছে। বাবুল চিশতি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কম্যান্ড কাউন্সিলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক। তিনি ফার্মার্স ব্যাংকের উর্ধতন কর্মকর্তা। বাবুল চিশতির অাপন ভাই ওয়েলটেক্স গ্রুপের মাজেদুল হক চিশতি বেসিক ব্যাংকে ১২৯ কোটি টাকার ঋণখোপি ( সুত্র : ডেইলি স্টার, ২২ ডিসেম্বর ২০১৭)। দৈনিক প্রথম অালোয় প্রকাশিত ও কামাল অাহমদ লিখিত ‘ব্যাংক রক্ষার মানে কী?” শীর্ষক উপসম্পাদকীয়তে দেওয়া তথ্য মতে ‘ রাজনৈতিক পরিচয়ের সুবাদে ব্যাংকিং-এর লাইসেন্স পাওয়া উদ্যোক্তা পরিচালকেরা মাত্র তিন বছরের মধ্যেই ব্যাংকটিকে পথে বসানোর ব্যবস্থা করেছে। তারাই ‘ব্যাংকটিকে ফিনিশ করে’ দিয়েছে। পরিচালক মেহেদি হাসানের অাসল পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি। উদ্যোক্তারা ব্যাংকটিকে ফিনিশ করে দিয়েছে বলে স্বয়ং অর্থমন্ত্রী জানালেও তিনিই অাবার বলছেন, রাষ্ট্রের অর্থে বাঁচিয়ে রাখা হবে। বলাবাহুল্য এ টাকাও সেই ঘুরে ফিরে জনসাধারণণের যাদের অর্থ খেয়ানত করেছে এই উদ্যোক্তারা। মজার ব্যবস্থাই বটে। এরার শুধু পদত্যাগ করে বা পদ থেকে অপসারিত হয়েই খালাস। কিন্ত তাদের শেয়ারগুলিতো থেকেই যাচ্ছে! সম্ভবত এখানেই লুক্কায়িত এই পতিত ব্যাংকটি সম্পর্কে নাজমুলের অাগ্রহের রহস্যটি। যদি ‘বন্ধু’ মেহেদির উদ্যোক্তা মূলধন যাবে কোথায়। নাজমুলের স্বার্থও থাকবে।



প্রথম অালোয় অারও একটু অালো ছড়িয়ে বলা হয়েছে এই উদ্যোক্তারা নাকি অাবেদন করেছেন জনগণের অর্থে নতুন জীবিত করে তোলা ব্যাংকে তাদের শেয়ার অারও বাড়ানোর। এমনটা স্বাভাবিক অবস্থায হয়তো প্রত্যাশিত কিন্তু যারা ব্যাংককে ‘ফিনিশ’ করলো তারা অাবার জনসাধারণের অর্থ নাগালে পাবে কোন খাতিরে? অর্থাৎ ব্যাংকটি হয়ে উঠবে জনগণের অামানতের অর্থ খেয়ানতের স্থায়ী ‘বুবিট্র্যাপ?



ফারমার্স ব্যাংকের অনুমতি প্রদান প্রক্রিয়ার সময় প্রধান উদ্যোক্তা ম. খা অালমগীর ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী। বর্তমানে তিনি সংসদের হিসাব সংক্রান্ত কমিটির স্থায়ী কমিটির সভাপতি।তিনি ছাত্রলীগের সোনার চেলেদের নিয়ে দারুণ অাশাবাদ ও প্রত্যয় প্রকাশ করেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে। তার বংশে রয়েছে কম করে হলেও ৯ জন ডক্টরেট হোল্ডার। তাদের একজনকে তো অামরা দেখতেই পাচ্ছি এই চাষাদের ব্যংকের অন্যতম উদ্যোক্তা হিসেবে। তার ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতাও হয়তো বিলক্ষণ রয়েছে। অাশা করছি তিনি হতো একদিন সেই অজানা ইতিহাস অামাদেকে উপহার দিয়ে বাধিত করবেন। চাষাভূষো ব্যাঙ্কে তাদের এই রত্নসমাবেশের কারণও হয়তো বা রাজনৈতিক। অানুষ্ঠানিকভাবে পরিচালক না থাকলেও ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল অালম ছিলেন ব্যাংকটির অন্যতম উদ্যোক্তা। এখনও সেই বেনামীতেই অাছেন। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় ব্যাংক অনুমোদনের সময় সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এবং ছাত্রলীগের একজন নেতার ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা ও সম্পদের যোগান কোত্থেকে অাসছে তার যথায়থ যাচাই হয়েছে কি না। অাইনে ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতার অাবশ্যিক শর্ত পালিত হয়েছে কিনা? যদি না হয়ে থাকে সে জবাবও অর্থমন্ত্রী নানাভাবে অামাদের দিয়েছেন । তাঁর কিছুই করার ছিল না।
সোনার ছেলে অার ফার্মার্স ব্যাংকে তারঁ গুনগ্রাহীদের সম্পর্কে যা কিছু বলার এককথায় বলেই দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। অসহায় তিনি। কী ই বা অার করবেন? অতএব অার কি! থ্রি চিয়ার্স ফর দ্য পাইরেটস অব ক্যারিবিয়ান!