চান্দিনার সাহাপাড়ায় ডা. প্রাণ গোপাল সমর্থকদের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত-কুমিল্লার উওরের বার্তা

চান্দিনায় ডা. প্রাণ গোপাল সমর্থিত নেতাকর্মীদের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (৩০ মার্চ) বিকালে পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড এর সাহাপাড়ায় আওয়ামীলীগ নেতা রানা চন্দ্র সাহার আয়োজনে ওই উঠান বৈঠক হয়েছে। এতে আওয়ামীলীগ নেতা গোপাল সাহা’র সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন- উপজেলা আওয়ামীলীগ উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য প্রফেসর আবু তাহের ভুইয়া, কুমিল্লা জর্জ কোর্টের নারী ও শিশু অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল এর সহকারী পিপি এড. শাহজালাল মিয়া শিপন, উপজেলা যুবলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম, পৌর যুবলীগ সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব মো. মনির খন্দকার, আওয়ামীলীগ নেতা আবদুল মতিন কমিশনার, বরকইট ইউনিয়ন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান, যুবলীগ নেতা মো. মামুন, তৌফিক এলাহি, বরকইট ইউপি সদস্য মো. মহসিন, আওয়ামীলীগ নেতা লনি সাহা, মো. আবদুল হান্নান ভুঁইয়া প্রমুখ।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজটের শেষ কোথায়? - কুমিল্লা উওরের বার্তা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের মদনপুর থেকে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার আমিরাবাদ পর্যন্ত প্রায় ৩৫ কিলোমিটার এলাকায় শনিবার তীব্র যানজট চলছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে যাত্রীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।

শুক্রবার রাত আটটা থেকে এই যানজটের শুরু বলে জানান দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাসান। শনিবার দুপুর সাড়ে বারটার দিকেও দাউদকান্দি উপজেলার আমিরাবাদ পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার যানজট রয়েছে। বিভিন্ন সড়কের যানবাহনের চাপে যানজট আরও বাড়ছে।

নারায়ণগঞ্জের মদনপুর এলাকায় সংস্কারকাজের কারণে এমন যানজট বলে জানান ভুক্তভোগীরা।

শুক্রবার বিকেল পাঁচটার দিকে কক্সবাজারের মহেশখালী থেকে পিকআপভর্তি পান নিয়ে ঢাকার শ্যামবাজারের দিকে রওনা হয়েছিলেন ব্যবসায়ী ফরিদ মিয়া, পলাশ দত্ত ও আবদুল হাকিম। আজ সকাল আটটা পর্যন্ত তাঁরা দাউদকান্দির গৌরীপুরে যানজটে আটকা। যানজট না থাকলে ভোর ছয়টার আগে তাঁদের ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল। তাঁরা জানান, রাত তিনটা থেকেই গৌরীপুরে আটকে আছেন। সকাল ১০টার আগে ঢাকায় পৌঁছে পান বিক্রি করতে না পারলে কয়েক লাখ টাকা লোকসান হবে তাঁদের।

দাউদকান্দির সবজিকান্দি গ্রামের ব্যবসায়ী জুয়েল চৌধুরী। কুমিল্লার নিমসার বাজার থেকে ৪০ হাজার টাকার সবজি নিয়ে পিকআপে করে রাত দুইটায় দাউদকান্দির দিকে রওনা দেন। রাত তিনটায় গৌরীপুরে এসে যানজটে আটকে পড়েন। উল্টো দিক ফাঁকা ছিল। কিন্তু ট্রাফিক পুলিশের ভয়ে সে পথেও যাননি। সকাল ছয়টায় পৌঁছানোর কথা ছিল। তা না পারায় সবজিগুলো আজ বিক্রি করতে পারবেন না বলে জানালেন। এতে তাঁকে প্রায় ২০ হাজার টাকা লোকসান দিতে হবে বলেও জানান।

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী হানিফ পরিবহনের বাসের চালক জামির হোসেন, বান্দরবন থেকে ঢাকাগামী শ্যামলী পরিবহনের বাসের চালক হারুন অর রশিদ, রাঙ্গামাটি থেকে শ্যামলী পরিবহনের বাসের চালক তাজুল ইসলাম, ডলফিন পরিবহনের বাসের চালক মজিবুর রহমান ও যাত্রী সঞ্জয় তঞ্চঙ্গ্যাও রাত তিনটা থেকে যানজটে আটকে আছেন।

ঢাকাগামী লোকাল বাসের যাত্রী হাজীগঞ্জের স্কুলশিক্ষক মো. শাহজাহান বলেন, বাসটি উল্টো পথে যাওয়ার পরও দাউদকান্দির মেঘনা-গোমতী সেতু এলাকায় কয়েক ঘণ্টা ধরে যানজটে আটকে আছে। মহাসড়ক একেবারেই স্থবির।

দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, শুক্রবার রাত আটটার দিকের যানজট এখনো রয়েছে। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করতে হাইওয়ে পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে।

চান্দিনা উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি কাইয়ুম খানের উপর আতিকুল আলম শাওন এর হামলা । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনা প্রতিনিধি:
বিগত এক যুগেরও বেশি চান্দিনা উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি কাউয়ুম খানের উপর হামলা করেছেন সাবেক কুমিল্লা উওরজেলা বিএনপির সভাপতি মৃত আলহাজ্ব খোরসেদ আলম এর ছেলে আতিকুল আলম শাওন এর কিছু লোক,সম্প্রীত জানা যায় যে গত২৮/৩/২০১৮  বুধবার বিকালে আতিকুল আলম শাওন কাউকে কল দিয়ে জানায় কাউয়ুম খানকে মারধর করার জন্য,ঠিক তার ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরেই অতর্কিত ভাবে কাইয়ুম খানের উপর হামলা চালায় শাওন এর লেলিয়ে দেওয়া একদল সন্ত্রাসী, এবং তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়, বর্তমানে কাইয়ুম খান চান্দিনার একটি হাসপাতালে ভর্তি আছেন, এ বিষয়ে চান্দিনা বিএনপির অনেক নেতা কর্মী শাওন এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে বলেন খোরশেদ আলম সাহেব একজন ভালোমানুষ ছিলেন,তার ছেলের কাছে আমরা এমনটা আশা করি নাই,,
জানা যায় ইদানীং শাওন থানা বিএনপির সভাপতিত্ব পাওয়ার জন্য কিছু মাত্র লোককে নিয়ে মাঠে নেমেছেন,এবং যারা তার বিরুদ্ধে বা তাকে সমর্থন না দিচ্ছেন, সে তাদের উপর নানা ভাবে আক্রমণ বা হামলা চালিয়ে এলাকায় একটি আতংকিত করতে চাচ্ছেন।
বিগত কয়েক দিন আগে চান্দিনা উপজেল যুবদল এর সভাপতি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ্যাসোসিয়েশন এর মহাসচিব প্রকৌশলী কাজী সাখাওয়াত হোসেন তার এলাকায় একটি মিটিং এর আয়োজন করেন,উক্ত মিটিং এ তিনি ৪ টি ইউনিয়ন এর লোকদের আমন্ত্রিত করে, ১/ জোয়াগ ইউনিয়ন,২/বড়করই  ইউনিয়ন,৩/ দোল্লাই নোয়াবপুর ইউনিয়ন ৪/ গল্লাই ইউনিয়ন,,,,কাজী সাখাওয়াত এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো চান্দিনা বিএনপির সকল এর সাথে মত বিনিময় এবং কুশল বিনিময় করে সবাইকে এক সাথে নিয়ে কাজ করা,কিন্তু শাওন তা মেনে নিতে পারে নি,শাওন সেখানে একটি হামলার পস্তুতি নেয় এবং সেখানকার কিছু ছেলে শাওন এর কাছে ব্যপারটি অনেক শক্ত হয়ে যাবে বলে  আক্ষায়িত করে,,তখন শাওন চান্দিনা আওয়ামীলীগ এমপি অধ্যাপক  আলী আসরাফ এর কাছে কল করে কিছু পুলিশ এর জন্য সুপারিশ করেন এবং সাথে সাথে সেখান থেকে ৩/৪ জন পুলিশ নিয়ে কাজী সাখাওয়াত এর বাড়িতে মিটিং এর জন্য বাধা দেয়,কিন্তু এলাকাবাসীর শক্ত অবস্থানে মিটিংটি সফল ভাবে তারা সম্পুন্ন করেন,
শাওন এর এসব অপকর্মের জন্য চান্দিনা থানা বিএনপির সকল নেতাকর্মীরা চিন্তিত এবং সতর্ক আছেন,এবং শাওনকে চান্দিনা থানা বিএনপির সভাপতি করা হলে বিএনপি ভেংঙে যাবে বলেও হুসিয়ারি করে দেন,,

চান্দিনায় শোক কাটিয়ে নেতা-কর্মীদের পাশে বিএনপি নেতৃবৃন্দ । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনা প্রতিনিধি।
কুমিল্লা উত্তর জেলা ও চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সভাপতি মো. খোরশেদ আলম এর মৃত্যুর শোক কাটিয়ে চান্দিনায় মাঠে নেমেছে উপজেলা ও পৌর বিএনপি নেতৃবৃন্দ। নেতার মৃত্যুর প্রায় আড়াই মাস পর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে নেতা-কর্মীদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন তারা।
দীর্ঘদিন পর রাজনৈতিক মাঠে তাদের বিচরণে মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মাঝে প্রাণ চাঞ্চল্য ফিরে আসে। মরহুম খোরশেদ আলম এর একমাত্র তনয় আতিকুল আলম শাওন নেতা-কর্মীদের মাঝে পৌঁছে তার মরহুম পিতার রুহের মাগফিরাত কামনা করে সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপি সিনিয়র সহ-সভাপতি খলিলুর রহমান ভূইয়া, পৌর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র শাহ্ মো. আলমগীর খান, উপজেলা বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আরশাদ, পৌর বিএনপি সহ-সভাপতি জহিরুল ইসলাম, সাবেক কাউন্সিলর সহিদুজ্জামান সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ্ ্আলম, সহিদুল ইসলাম, উপজেলা যুবদল সিনিয়র সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম খোকন, সাধারণ সম্পাদক আবুল খায়ের, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদল সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন কানন, বিএনপি নেতা সফিকুল ইসলাম, মতিন মেম্বার, কার্তিক মেম্বার প্রমুখ।