আশিক চৌধুরী
:
একজন ড.রেদোয়ান আহাম্মেদ,, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ৪ বারের সংসদ সদস্য ও ২ বারের মন্ত্রী,, যার উন্নয়নের কথা ভুলেনি চান্দিনার জনগণ।
যিনি জনগণ এবং মানুষের সেবার নিয়েজিত থাকতেই ভালোবাসেন,,গরিবের পাশে দারানোটা এবং তাদের সাহায্য সহযোগীতা করাটা নাকি তার কাছে খুব আনন্দের,,আর আজকাল কে না আনন্দে থাকতে চায়,,তাই তিনিও সারা জিবন শুধু গরিব আরর মেহনতি মানুষের পাশে দারিয়েছেন,,চান্দিনার মানুষ তার কাছ থেকে যতটুকু অনুদান বা উন্নয়নকাজ পেয়েছে,,৮০ দশক থেকে এই পয্যন্ত চান্দিনার কোনো এম পি করতে পারে নাই,,চান্দিনার আজ পয্যন্ত কোনো মন্ত্রী হয় নাই, এক মাএ ড.রেদোয়ান আহাম্মেদ ছাড়া,,শু শিক্ষিত এবং মাঠ কাপানো এই নেতার দল চিলো শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দল (বিএনপি) কিন্তু ২০০৫ সালে কিছু ভুলবুজা বুজির কারনে চান্দিনা বিএনপি থেকে সরে দারান ড.রেদোয়ান এবং নিজে কর্নেল অলি আহাম্মদ সহ বিএনপি এর হাজারো নেতা কর্মি নিয়ে দল গঠন করে লিবারেল ডেমুক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)
বর্তমানে ২০ দলিয় জোটের অন্যতম শরিক দল,,আর এই তো সুজুগ হলো আবারো চান্দিনার মানুষের পাশে দারানোর,,কারন আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চান্দিনার ধানের শিষ এর কৃষক হবেন ড. রেদোয়ান,যে কথাটি নিচ্চিত হয়েই আছেন,,এবং কথাটিতে যুক্তিও আছে বটে,, ২০ দলের সব নেতাকে না রেখে আসছে কুসিক নির্বাচনে তাকে নির্বাচন পরিচালনাকারী ও সম্বনয়ক করা হয়েছে তাকে,,,ড. রেদোয়ান এমন একজন নেতা যার গুণগান ষেশ হবার নয়,,তাই এই প্রবিন নেতার দীর্ঘআয়ু কামনা করছি,,বেছে থাকুন হাজার বছর,,,
Saturday, 4 March 2017
Friday, 3 March 2017
চান্দিনার আওয়ামীলীগের গর্ব ডাঃ প্রাণ গোপাল দও,,:চান্দিনার বার্তা: সেয়ার করে জানিয়ে দিন
২১শে আগষ্ট ২০০৪ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভায় বর্বরোচিত
গ্রেনেড ও নেত্রীর গাড়ীতে গুলি হামলায় আহত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননত্রী
শেখ হাসিনার আমার বিষয়ের চিকিৎসার দায়িত্ব নেত্রীর নিকট আমি চেয়েছি, নেত্রী
আমাকে দিয়েছেন এবং আজও চলমান। ২০০৮ সালের ২৯ শে ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ
নির্বাচনে আওয়ামীলীগ একক সংখ্যাগরিস্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করার পর আমি
নেত্রীকে বঙবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করার অনুরোধ
করি, নেত্রী আমাকে পো
সফল /ব্যর্থ হয়েছি তা নেত্রী ও আপনাদের সকলের ভালো করে জানা। ২০১৯ সালের
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমার নাড়ীর জায়গা, শৈশব ও কৈশরের স্মৃতি বিজরিত
কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলা (কুমিল্লা-৭)থেকে নৌকা মার্কা নিয়ে সংসদ
সদস্য নির্বাচন করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা
আমাকে দেওয়ার অনুরোধ করব। জয় বাংলা, জয় বঙবন্ধু, জয়তু শেখ হাসিনা।
র পর ২ বার উপাচার্যের দায়িত্ব দেন। কতোটুক
র পর ২ বার উপাচার্যের দায়িত্ব দেন। কতোটুক
" অধ্যাপক ডা.প্রাণ গোপাল দত্ত "
Thursday, 2 March 2017
কুমিল্লা কুসিক নির্বাচনে ২০ দলের সমন্বয়ক ড.রেদোয়ান আহমেদ।চান্দিনার বার্তা: সেয়ার করে জানিয়ে দিন
আশিক চান্দিনাঃ
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব ড.রেদোয়ান আহমেদ।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব ড.রেদোয়ান আহমেদ।
বৃহস্পতিবার (০২ মার্চ) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জোটের মহাসচিবদের বৈঠকে তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদওয়ান আহমেদ, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব এম এম আমিনুর রহমান, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আব্দুল করিম, মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ জুলফিকার বুল বুল চৌধুরী, বিজেপির আব্দুল মতিন সৌদ প্রমুখ।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কুসিক নির্বাচনে জোট মনোনীত বিএনপির মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর পক্ষে কাজ করবেন ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের নেতারা। তারা যার যার সময় ও সুযোগ মতো কুমিল্লায় গিয়ে জোট প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাবেন। আর এসব কর্মকাণ্ডের তদারকি করবেন জোটের অন্যতম শরিক এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ।
বৈঠকে অংশ নেওয়া এক নেতা বলেন, ড. রেদোয়ান আহমেদের বাড়ি কুমিল্লায় হওয়ায় বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে তাকে কুসিক নির্বাচনে সমন্বয়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বাকি সবাই তার সঙ্গে আলাপ-আলোনা করে কাজ করবেন।
এদিকে কুসিক নির্বাচনে দল মনোনীত মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানকে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদওয়ান আহমেদ, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব এম এম আমিনুর রহমান, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আব্দুল করিম, মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ জুলফিকার বুল বুল চৌধুরী, বিজেপির আব্দুল মতিন সৌদ প্রমুখ।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কুসিক নির্বাচনে জোট মনোনীত বিএনপির মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর পক্ষে কাজ করবেন ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের নেতারা। তারা যার যার সময় ও সুযোগ মতো কুমিল্লায় গিয়ে জোট প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাবেন। আর এসব কর্মকাণ্ডের তদারকি করবেন জোটের অন্যতম শরিক এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ।
বৈঠকে অংশ নেওয়া এক নেতা বলেন, ড. রেদোয়ান আহমেদের বাড়ি কুমিল্লায় হওয়ায় বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে তাকে কুসিক নির্বাচনে সমন্বয়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বাকি সবাই তার সঙ্গে আলাপ-আলোনা করে কাজ করবেন।
এদিকে কুসিক নির্বাচনে দল মনোনীত মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানকে।
Tuesday, 28 February 2017
ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগকে শুভেচ্ছা জানালো চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগ
নবগঠিত চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো মহিউদ্দিন, সাধারন সম্পাদক আবু কাউছার ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগকে। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জয়দেব নন্দী জয় ও বর্তমান যুগ্ম সম্পাদক দিদার। সোহাগ তাদেরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ছাত্রদের কল্যানে কাজ করা এবং হোন অপশক্তি যাতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে নির্দেশ দেন। চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি নিয়ে সৃষ্ট অচলাবস্থা সম্পর্কে সোহাগ এসব ঘটনা আমলেই নেননি। তিনি বলেন ছাত্রদের হাতেই থাকবে ছাত্রলীগ আর জেলা ছাত্রলীগের অনুমোদিত কমিটিই উপজেলা ও পৌর ছাত্রলীগের কমিটি। যারা বিশৃঙ্খলা করে তারা ছাত্রলীগের কেউনা এবং তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ।
Sunday, 26 February 2017
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এখন, সাংসদ আলী আশরাফ,|চান্দিনার বার্তা: সেয়ার করে জানিয়ে দিন
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এখন,
সাংসদ আলী আশরাফ,
সাধারন সম্পাদক, হচ্ছেন
উপজেলা আওয়ামিলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক দুইজনের একজন।
নাহ, নাহ এই ধরনের অনিয়ম,স্বৈরাচারি স্বিদ্ধান্ত মেনে নেয়া যায়না।বরাবরের মতো এবারও চান্দিনা উপজেলার সাংসদ জনাব,আলী আশ্রাফ সাহেব উপজেলা আওয়ামিলীগের নেতাদেরকে চাপ প্রয়োগ করে কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারন সস্পাদকের নিকট চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগ এর কমিটির সুপারিশ করতে বলেন।সেই প্রেক্ষিতে উপজেলা আওয়ামিলীগ, জেলা ছাত্রলীগের নিজস্ব পেইড জালিয়াতি করে পুর্নাঙ্গ কমিটি উপস্থাপন করে -সুপারিশ করে জেলা ছাত্রলীগের নেতাদের কাছে প্রেরন করেন, যারা চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের দায়িত্বে যেতে ইচ্ছুক।
দেখে অবাক হওয়ার চেয়ে নিজেই মানষিক ভাবে বিদ্ধস্ত হলাম,একজন সাবেক জেলা ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে। কারন এই অনুমোদনে আওয়ামিলীগের জালিয়াতি করা ছাত্রলীগের সুপারিশের পেইড দিয়ে কমিটি সারা জেলাতে প্রচার করেন।চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি হিসেবে।
প্রথমত:---
এই কমিটিতে যারা আছেন সুপারিশধারী নেতারা তারাতো এই কমিটি পেয়ে- উল্লাস আনন্দ শুরু করে খুশির সীমা ছারিয়ে যাচ্ছেন। ছাত্রলীগকে একটি হাসি তামাশার সঙ্গঠন হিসেবে বিলীন করে দিল।তারা ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের সম্পর্কে একেবারেই যে ধারনা নেই তা প্রমান করলো।
কারন ছাত্রলীগ করতে পুর্বশর্ত সম্পর্কে ধারনা নেই।
তবে সাধুবাদ জানাইতাম যদি, এই সুপারিশের কমিটি জেলা ছাত্রলীগের অনুমোদন না পেয়ে প্রতিবাদ জানাত। তারা অঙ্গতার পরিচয়ও বহন করে।
এই বেপারে আলী আশ্রাফ এম,পি সাহেবর ও অনুমোদন।দেওয়াই প্রমান করে।বারবার চান্দিনাতে উনার স্বৈরাচারি মনোভাবে অনেক বিচক্ষণতা সম্পন্ন ও ভাল নেতা কর্মিরা রাজনিতিতে অনীহা এসে পরেছে।
এই ধরনের ঘটনা বিগত জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সারওয়ার হোসেন বাবুর সঙ্গেও কয়েকবারই ঘটিয়েছেন।
এক প্রকার জোর পুর্বক, নিজ আত্মিয়,স্বজন রাজনিতিতে যাদের পদচারনা দুরে থাক কিছু নেতা তো ৪০ বৎসর হবে তাকেও চেয়েছেন উপজেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব দিয়ে যেন যত অপকর্ম করানো যায়, সে লক্ষে।
উপজেলা আওয়ামিলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক দুইজনের কাছে জানতে চাওয়া হলেই ওনারা সাংসদের কথা বলেই পাস কেটে যান।
তবে আমি অবাক হইনি।আবার বিচলিত হইনি
ভয় পাছছি কারন, আগামিদিনের ছাত্রলীগের, নতুন প্রজন্মের ছেলেরা কি শিখবে,কেন করবে রাজনিতিটা যেখানে আওয়ামিলীগ এবং এম,পি মহোদয়ের অনুমোদনে ছাত্রলীগ কমিটি সারাদেশে ছরিয়ে অপমানের বুঝা চাপিয়ে দিচ্ছে।
দ্বিতিয়ত :--
জেলা ছাত্রলীগের কমিটিকে অপমান করা হয়েছে।হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলিগের অনুমোদনকে। কারন তারাওতো কুমিল্লা আশিক চান্দিনাঃ
জেলা কমিটিকে কেন্দ্র অনুমোদন দিয়েছেন বিভিন্ন যাছাই বাছাইয়ের।গোয়েন্দা রিপোর্টের উপর বিত্তি করে, মরথা ও ছাত্রত্ব, এবং সাঙ্গঠনিকভাবে যাদের অবদান আছে। তাহলে কেন জেলা কমিটি কেন্ইবা বিভাগীয় কমিটি কেনইবা কেন্দ্রিয় কমিটি। আওয়ামালীগই কেন সকল সঙ্গঠনের মালিক নন। তৃতিয়ত:-- জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারন সম্পাদক যদি এখন জোড় দাবি জানিয়ে প্রতিবাদ সভা করে বসেন-- এই জালিয়াতির ঘটনার প্রেক্ষিতে, শেষ মুহুর্তে এসে কি অপমান হবার উপক্রম হবেনা? জাতি আজ প্রশ্নের সম্মখীন উনার এই একক আধিপাত্ত বিস্তারের।স্বভাব কি আদৌ পরিবর্তন হবেনা। চান্দিনাতে মেধা সম্পন্ন কতশত--ছাত্রলীগের নেতা যে উনার, আত্মিয়তালীগের প্রাধান্য না দিতে চাওয়ায়, রাজনিতি থেকে সরে যেতে হয়েছে অনেকেই হয়তো জানেনা। এমন ঘটনা----- ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় নেতারা, এবং যিনি ছাত্রলীগের মুল পরিচালনাকারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উনি জানবেন কি করে। যদি প্রতিবাদের ঝড় না উঠে।তবে এবার প্রতিবাদ করে দিলাম --- শুরুটা ভাল হলেই--. তবে সময় এসেছে প্রতিবাদের / সাহসী হয়েছে ছাত্রলীগের বর্তমান নেতারা।তার প্রমান অনেক সাহসী স্বিদ্ধান্তই প্রমানিত। পরিশেষে আমি এই অনাকাঙ্খিত এবং ছাত্রলীগের জেলা কমিটিকে জালিয়াতির কবলে ফেলে হেয় করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। জেলা ছাত্রলীগের নেতাগন যদি এর প্রকিবাদসভা না করে সাংবাদিকদের অবগত না করে ভবিষ্যতে আরো পস্তাতে হবে। তোমাদের মুল্যহীন ভাববে প্রতিটি উপজেলা থেকে ওয়ার্ডের নেতা কর্মিরাও। এবং এই প্রভাব সারা বাংলাদেশের ছাত্রলীগের উপর এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীর উপর দায়বার পড়বে যে নেত্রী মনে হয় ছাত্রলীগের কোন ভুমিকাই আর রাখছে না। সুযোগ পাবে বি,এন,পি জামাত শিবিরের সব সন্ত্রিসীরাাও কারন তাদেরকে মাঠ পর্যায়ে একমাত্ ছাত্রলীগই দমিয়ে রেখেছেন অস্বিকার করার নয়। তাই আসুন সবাই মিলে প্রতিবাদ জানিয়ে এখনই রুখে দেই এমন অসামঞ্জস্য পুূুর্ণ জালিয়াতিকে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। জয় হোক --- কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের নেতাদের সততার /ন্যায়পরায়নতার /এবং সাংগঠনিকভাবে পরিচালিত যে হচ্ছে তা ধারাবাহিকতা ধরে রাখার। সংগ্রহীত।।।
জেলা কমিটিকে কেন্দ্র অনুমোদন দিয়েছেন বিভিন্ন যাছাই বাছাইয়ের।গোয়েন্দা রিপোর্টের উপর বিত্তি করে, মরথা ও ছাত্রত্ব, এবং সাঙ্গঠনিকভাবে যাদের অবদান আছে। তাহলে কেন জেলা কমিটি কেন্ইবা বিভাগীয় কমিটি কেনইবা কেন্দ্রিয় কমিটি। আওয়ামালীগই কেন সকল সঙ্গঠনের মালিক নন। তৃতিয়ত:-- জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারন সম্পাদক যদি এখন জোড় দাবি জানিয়ে প্রতিবাদ সভা করে বসেন-- এই জালিয়াতির ঘটনার প্রেক্ষিতে, শেষ মুহুর্তে এসে কি অপমান হবার উপক্রম হবেনা? জাতি আজ প্রশ্নের সম্মখীন উনার এই একক আধিপাত্ত বিস্তারের।স্বভাব কি আদৌ পরিবর্তন হবেনা। চান্দিনাতে মেধা সম্পন্ন কতশত--ছাত্রলীগের নেতা যে উনার, আত্মিয়তালীগের প্রাধান্য না দিতে চাওয়ায়, রাজনিতি থেকে সরে যেতে হয়েছে অনেকেই হয়তো জানেনা। এমন ঘটনা----- ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় নেতারা, এবং যিনি ছাত্রলীগের মুল পরিচালনাকারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উনি জানবেন কি করে। যদি প্রতিবাদের ঝড় না উঠে।তবে এবার প্রতিবাদ করে দিলাম --- শুরুটা ভাল হলেই--. তবে সময় এসেছে প্রতিবাদের / সাহসী হয়েছে ছাত্রলীগের বর্তমান নেতারা।তার প্রমান অনেক সাহসী স্বিদ্ধান্তই প্রমানিত। পরিশেষে আমি এই অনাকাঙ্খিত এবং ছাত্রলীগের জেলা কমিটিকে জালিয়াতির কবলে ফেলে হেয় করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। জেলা ছাত্রলীগের নেতাগন যদি এর প্রকিবাদসভা না করে সাংবাদিকদের অবগত না করে ভবিষ্যতে আরো পস্তাতে হবে। তোমাদের মুল্যহীন ভাববে প্রতিটি উপজেলা থেকে ওয়ার্ডের নেতা কর্মিরাও। এবং এই প্রভাব সারা বাংলাদেশের ছাত্রলীগের উপর এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীর উপর দায়বার পড়বে যে নেত্রী মনে হয় ছাত্রলীগের কোন ভুমিকাই আর রাখছে না। সুযোগ পাবে বি,এন,পি জামাত শিবিরের সব সন্ত্রিসীরাাও কারন তাদেরকে মাঠ পর্যায়ে একমাত্ ছাত্রলীগই দমিয়ে রেখেছেন অস্বিকার করার নয়। তাই আসুন সবাই মিলে প্রতিবাদ জানিয়ে এখনই রুখে দেই এমন অসামঞ্জস্য পুূুর্ণ জালিয়াতিকে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। জয় হোক --- কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের নেতাদের সততার /ন্যায়পরায়নতার /এবং সাংগঠনিকভাবে পরিচালিত যে হচ্ছে তা ধারাবাহিকতা ধরে রাখার। সংগ্রহীত।।।
কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তার ফেইসবুকে নেতার উদ্যেশে লিখেন
জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বিভিন্ন বয়স জটিলতায় অনেক
ত্যাগি নেতাকেও পদ দেওয়া সম্ভব হয়নি কিন্তু ফেইসবুকে নীতিবাচক দিকটাকে কিছু
লোক ভিন্নভাবে উপস্থাপন করছে তাই জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তার ফেইসবুকে
নেতার উদ্যেশে লিখেন
প্রিয় নেতা,
আপনি অত্যন্ত বড় মানের নেতা, আপনাকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু মনে রাইখেন, যখন জামাত-বিএনপি রাজপথে নাশকতা করে তখন রাস্তায় আপনি নামেন না, আমরা নামি। আপনি ১৫ মিনিটের শোডাউন করে সাংবাদিকের ক্যামেরায় ছবি তুলে চলে যান, বাকি ২৩ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট রাস্তা পাহারা দেয় ছাত্রলীগ।
রাস্তায় দাড়িয়ে এক কাপ চায়ে সারা রাত ধরে যারা আপনার গুনগানের পোস্টার, ফেস্টুন লাগিয়ে আপনার জন্য মঞ্চ প্রস্তুত করে তারা সকালে আপনার সাথে দেখা করার সিরিয়াল পায় না। তারপরেও আপনি বড় নেতা, আপনাকে শ্রদ্ধা করি।
ব্যাক্তিগত ভবিষ্যত তুচ্ছ করে জয় বাংলার স্লোগান আকরে ধরে রাখা এইসব ছাত্রলীগ কর্মীদের যখন উপজেলা ও জেলা কমিটিতে স্থান দেয়া হয় তখন আপনি বেজার হন। গঠনতন্ত্র অমান্য করে আপনার চাটুকারবৃন্দদের পদ না দেয়ায় আপনি যা করেন তাতে মাঝেমধ্যে মরে যেতে ইচ্ছা হয় নেতা।
গঠনতন্ত্রের বাইরে ছাত্রলীগে কিছু হয় নাই, হবেও না। আপনি মানেন বা না মানেন আপনার ইচ্ছা। ছাত্রলীগ জাতির জনকের সংগঠন, আপনার গ্রুপ অফ কোম্পানি নয়।
আন্দোলন সংগ্রামের অপর নাম কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগকে এত সহজে বিতর্কিত করা যায় না, মনে রাখবেন ছাত্রলীগ রাজপথে আছে বলেই আপনি এসি রুমে থাকতে পারছেন।
আপনার সাথে আছি, সাথেই থাকব।
যতক্ষণ আপনি ছাত্রলীগ গঠনতন্ত্রের সাথে আছেন।
আপনাকে ধন্যবাদ।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
প্রিয় নেতা,
আপনি অত্যন্ত বড় মানের নেতা, আপনাকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু মনে রাইখেন, যখন জামাত-বিএনপি রাজপথে নাশকতা করে তখন রাস্তায় আপনি নামেন না, আমরা নামি। আপনি ১৫ মিনিটের শোডাউন করে সাংবাদিকের ক্যামেরায় ছবি তুলে চলে যান, বাকি ২৩ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট রাস্তা পাহারা দেয় ছাত্রলীগ।
রাস্তায় দাড়িয়ে এক কাপ চায়ে সারা রাত ধরে যারা আপনার গুনগানের পোস্টার, ফেস্টুন লাগিয়ে আপনার জন্য মঞ্চ প্রস্তুত করে তারা সকালে আপনার সাথে দেখা করার সিরিয়াল পায় না। তারপরেও আপনি বড় নেতা, আপনাকে শ্রদ্ধা করি।
ব্যাক্তিগত ভবিষ্যত তুচ্ছ করে জয় বাংলার স্লোগান আকরে ধরে রাখা এইসব ছাত্রলীগ কর্মীদের যখন উপজেলা ও জেলা কমিটিতে স্থান দেয়া হয় তখন আপনি বেজার হন। গঠনতন্ত্র অমান্য করে আপনার চাটুকারবৃন্দদের পদ না দেয়ায় আপনি যা করেন তাতে মাঝেমধ্যে মরে যেতে ইচ্ছা হয় নেতা।
গঠনতন্ত্রের বাইরে ছাত্রলীগে কিছু হয় নাই, হবেও না। আপনি মানেন বা না মানেন আপনার ইচ্ছা। ছাত্রলীগ জাতির জনকের সংগঠন, আপনার গ্রুপ অফ কোম্পানি নয়।
আন্দোলন সংগ্রামের অপর নাম কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগকে এত সহজে বিতর্কিত করা যায় না, মনে রাখবেন ছাত্রলীগ রাজপথে আছে বলেই আপনি এসি রুমে থাকতে পারছেন।
আপনার সাথে আছি, সাথেই থাকব।
যতক্ষণ আপনি ছাত্রলীগ গঠনতন্ত্রের সাথে আছেন।
আপনাকে ধন্যবাদ।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
Subscribe to:
Posts (Atom)