Thursday, 15 June 2017

বেরিয়ে এসেছে থলের বিড়ালঃ সাবেক ছাত্রদল নেতা বোরহানের বাড়িতে পুলিশি অভিযান নাট :কুমিল্লা উওরের বার্তা



জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বোরহান উদ্দিন ভুইয়ার বাড়িতে সম্প্রতি পুলিশ তার খোজে অভিযান চালান বলে অভিযোগ করেন বোরহান নিজেও। তার ফেসবুক পেজে তিনি একে ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করেন।  ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে অনুসন্ধান চালান আমাদের বিশেষ প্রতিনিধি। এতে কেচো খুড়তে গিয়ে সাপ বেড়িয়ে আসার মত ঘটনা ঘটেছে। খোজ নিয়ে জানা যায় ১/১১ এর সময় দাউদকান্দি থেকে ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন কে মাইনাস করার চেষ্টা চালান তৎকালীন জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক ওবায়েদ ভইয়া এবং বোরহান।  সেই থেকে নেতাকর্মীদের রোষানলে পড়ে দীর্ঘ ১০ বছর রাজনীতির বাইরে বোরহান। অতি সম্প্রতি বোরহান বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আউয়াল খানের সাথে বিশেষ সখ্যতা গড়ে তোলেন। খন্দকার মোশারফের সাথে আউয়াল খানের বিরোধ থাকায় আউয়াল খানও বোরহানকে কাছে  টেনে নেন। আউয়াল খানের পরামর্শে বোরহান কয়েকদিন নিজেকে জেলা বিএনপি নেতা আবার কখনো জেলা যুবদল নেতা হিসাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান। জেলাতে সুবিধা করতে না পেরে এখন যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটিতে যায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসাবে নিজেকে আলোচনায় আনতে   বোরহান নিজেই এই পুলিশি অভিযান নাটক সাজান। জানা গেছে দাউদকান্দির এমপি সুবিদ আলী ভুইয়ার এপিএস শিবলুর সাথে বোরহানের খুব দহরম মহরম সম্পর্ক। জেলা ছাত্রদলের বর্তমান সাধারন সম্পাদক এডভোকেট তৌহিদ বাবু ভুয়া ওয়ারেন্ট তৈরী করে দাউদকান্দি পৌর মেয়র আওয়ামীলীগ নেতা নাঈম ইউসুফ সেইন ও সুবিদ আলীর এপিএস শিবলুর মধ্যস্থতায় এএসআই সোহেল রানার মাধ্যমে এ নাটক ঘটান। খোজ নিয়ে জানা গেছে বোরহানের নামে।মামলা থাক দুরের কথা বিগত দশ বছর সে কোন রাজনৈতিক কর্মকান্ডেই দাউদকান্দিতে জড়িত না।  পুরো পরিবার নিয়েই সে কুমিল্লা শহরে বসবাস করে।

Monday, 12 June 2017

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট মো:-শরীফ শাহ্রর খোলা চিঠি-।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সভানেত্রী,প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নিকট তৃনমূল নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের পক্ষে খোলা চিঠি-
হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগ সভানেত্রী,
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি,হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী,স্বাধীনতার মহানায়ক, অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, বিশ্বনেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা,
আপনাকে জানাচ্ছি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের লক্ষ কোটি তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীর পক্ষ থেকে সংগ্রামী মুজিবীয় শুভেচ্ছা ও স্বশ্রদ্ধ সালাম।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
হে গনতন্ত্রের মানসকন্যা,
ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাড়ে তিন যুগ ধরে সভানেত্রীর দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
আপনি লক্ষ লক্ষ নেতা-কর্মীদের প্রানপ্রিয় অভিভাবক।
আমরা দেখেছি,বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়া দল আওয়ামীলীগের সভানেত্রীর দায়িত্ব নিয়ে ১৯৮১ সালের মে মাসে আপনি দেশে ফেরার পর থেকেই আপনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ১৯ বার হামলা হয়েছে। প্রতিবারই আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে গেলেও জীবন দিতে হয়েছে অনেক আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে।
আজো জীবন দিতে হচ্ছে অনেক আন্দোলন সংগ্রামে।আপনি অবশ্যই এ বিষয়ে অবগত আছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,
আপনি ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রবক্তা, আপনার সুযোগ্য সন্তান জনাব সজিব ওয়াজেদ জয়ের গর্বিত মাতা ও বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার,বিশ্ব নেত্রী হিসেবে এই সোশাল মিডিয়া ও ফেসবুক যুগে আপনার একটি অফিসিয়াল ফেসবুক আইডি বা লাইক পেজ চাই।
হে মহান নেত্রী,
আমরা তৃনমূল আওয়ামীলীগ বলতে বুঝি মহানগর,জেলা,উপজেলা আওয়ামীলীগ থেকে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ।
আমাদের তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীদের কথা শুনার মত কেউ নেই।
জেলা ও উপজেলা পদাসীন অনেক নেতা বিএনপি জামায়াতের দালাল,খুনি মোস্তাকের অনুসারী।
তাদের কাছ থেকে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া আওয়ামীলীগের সঠিক তথ্য ও তৃনমূল আওয়ামীলীগের অবহেলিত নেতা কর্মীদের দুঃখ দূর্দশার বাস্তব চিত্র জানতে পারবেন না।
হে জননেত্রী,
দেশ,জাতি,দলীয় সংগঠন, জনগন,তৃনমূলের আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কল্যানে আপনি ফেসবুক আইডি,লাইক পেজ মাধ্যমে তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের হৃদয়ের সুখ দুঃখের কথা শুনুন।
প্রত্যেকটি সংসদীয় এলাকার অবহেলিত নেতা কর্মীদের দুঃখ দূর্দশার বাস্তব চিত্র জানতে এবং দেশের ভাল মন্দ হাল-চাল,উন্নয়ন,দুর্দশা, দুরবস্থা দৃষ্টিগোচরে আনতে এমনকি নেতাদের দুঃশাসন-শোষন, ন্যায়-অন্যায়, চাঁদাবাজি, ধান্ধাবাজি,টেন্ডারবাজি,নিয়োগ বানিজ্য,ভাল-মন্দ ইত্যাদি জানারর জন্যে একটি জনপ্রিয় জনবহুল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক আইডি বা লাইক পেজ খুলে দিন।
তাই সারা বাংলাদেশের তৃনমূল আওয়ামীলীগের অবস্থান ও আওয়ামীলীগের দূর্নীতিবাজ হাইব্রীড নেতাদের আমলনামা জানার জন্যে একটি ফেসবুক আইডি বা লাইক পেজ খোলার অনুরোধ করছি।
হে আওয়ামীলীগের অভিভাবক,
আমরা তৃনমূল আওয়ামীলীগের কর্মী তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে আপনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা বিশ্বাস রেখে,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোঁনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে এবং আপনার ঘোষিত ভিশন ২০২১-২০৪১ বাস্তবায়নের সহযাত্রী হিসেবে আপনার নিকট আমাদের তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতা- কর্মীদের চাওয়া পাওয়া আগামী জাতীয় নির্বাচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি অবিচল,সৎ ও আদর্শবান রাজনীতিবিদকে মনোনয়ন প্রদানে প্রত্যাশা ও দাবী জানাচ্ছি।
আওয়ামী পরিবার থেকে বেড়ে ওঠা নেতৃত্ব, নিজের জন্য না ভেবে যিনি সবসময় আপনার ও আমদের মত তৃনমূলের অসহায় নেতাকর্মীদের কথা ভাবেন, পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদদের উজ্জল দৃ্ষ্টান্ত, আওয়ামীলীগের দুর্দিনের কান্ডারী, ১/১১ সময়কার নেত্রী মুক্তি আন্দোলনে যিনি আমাদেরকে রাজপথে নেতৃত্ব দেয়ার পাশাপাশি সাহস জুগিয়েছেন,সেই সব নেতাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করে আগামী ১১ তম জাতীয় নির্বাচনে দলীয় নমিনেশন প্রধানের জন্যে আমরা তৃনমূল আওয়ামীলীগ আপনার নিকট সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি।
অনুরোধক্রমে,
তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের পক্ষে,

মো:-শরীফ শাহ্
জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।

Sunday, 11 June 2017

সংসদ নির্বাচনে দেবিদ্বার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে ইতিমধ্যেই তোড়জোর নতুন ও পুরাতন প্রার্থীরা।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

সাইফুল ইসলাম শিশিরঃ আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।নির্বাচন নির্ধারিত সময়ের কয়েকমাস আগেই হতে পাওে বলে দলটির হাইকমান্ড নিশ্চিতও করেছেন।বর্তমান ও সাবেক এমপি কিংবা আওয়ামী লীগের বড় নেতা এবং সাবেক ছাত্রনেতা-এসব যোগ্যতায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার টিকিট কারো হাতে উঠছে।আগামী নির্বাচনকে খুব কঠিন মনে কওে বিভিন্ন ধাপে প্রার্থী বাছাই করবে আওয়ামী লীগ।যাকে দলীয় মনোনয়ন দিলে জিতে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকবে, আগামী নির্বাচনে তাকেই দেয়া হবে নৌকার টিকিট।হিসাব-নিকাশ কওে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রার্থী বাছাইয়ে জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা-এদুটি বিষয়কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।সবকিছু যাচাই-বাছাই কওে যিনি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়,তাকেই মনোনয়ন দেবেন শেখ হাছিনা।তবে আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন প্রদানের ক্ষেত্রে সাবেক দুই জন মন্ত্রী ও বর্তমান এমপিকে রেখে কি কুমিল্লা উত্তর জেলার বড় দুইজন নেতার খোজখবর নেওয়া হবে।কারনে এআসনটি ১৯৯২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির দখলে ছিলো। বিএনপির দূর্গকে হটিয়ে আওয়ামী লীগের আগমন ঘটাতে অনেক কাঠগড় পোহাতে হয় আওয়ামীলীগের। ২০০৮ সালে চারবারের নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিঃ মঞ্জুরুল আহসান মুন্সীর স্ত্রী বেগম মাজেদা আহসান মুন্সীকে পরাজিত কওে আওয়ামীলীগের প্রার্থী এবিএম গোলাম মোস্তাফা নির্বাচিত হন।তার গত ৫বছরে কর্মকান্ড মূল্যায়ন করে ২০১৪ সালে আবারোও দলীয় মনোনয়ন পেয়ে যান।পরবর্তীতে নির্বাচনে মহাজোট করায় কারনে এআসনটি এবিএম গোলাম মোস্তাফা ছাড় দিতে হয়।তবে গত নির্বাচনে বিএনপি থেকে কোন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করায়। এআসনটি থেকে নির্বাচন করেন মহাজোটের প্রার্থী কেন্দ্রীয় জাতীয়পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন রাজু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমানে কুমিল্লা উত্তর জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোশন আলী মাষ্টারকে পরাজিত করে স্বতন্ত্র প্রার্থী তৎকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান ও বর্তমান আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল বিজয়ী হন।দলের একটি সূত্র বলছে,দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদেও সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী এএফএম ফখরুল ইসলাম মুন্সী,কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি প্রবীন নেতা সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য এবিএম গোলাম মোস্তাফ,বর্তমান আওয়ামীলীগের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল মুন্সী,কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ এম হুমায়ূন মাহমুদ,কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোশন আলী মাষ্টার,দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদেও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান একেএম সফিকুল ইসলাম(ভিপি কামাল)। এদিকে দলীয় নেতাকর্মীরা গোলাম মোস্তাফা মনোনয়ন বিষয়ে জানান, পরপর দুইবার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়ে ছেন এবিএম গোলাম মোস্তাফা। দল থেকে কে মনোনয়ন পাবে,সেটি ঠিক করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার পর ২০০৮ সালে নির্বাচনে বিজয়ী পর দীর্ঘ ৫ বছর দেবিদ্বার উন্নয়নে কাজ করেছেন।এলাকাবাসীর কাছে ওয়াদা কওে ছিলেন এবং দেবিদ্বার সন্ত্রাসমুক্ত করব এবং অবহেলিত দেবিদ্বার উন্নয়ন করবেন।তিনি প্রতিটি ওয়াদা রক্ষা করেছি।নেতাকর্মীদেও একটাদাবী এই নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূণ্য নির্বাচন।দলের সবাই একজোট হওয়ে এবিএম গোলাম মোস্তাফা কাজ করিতে হবে।এবিএম গোলাম মোস্তাফা পক্ষে বেশি ভাগ দলীয় লোকজন উনাকে দেবিদ্বরের এমপি হিসাবে দেখতে চান। উনার পাওয়ার কিছু নেই, উনি দেওয়ার জন্য রাজনিতি করেন।তিনি একমাত্র ব্যাক্তি বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবেন।তাকেই দলীয় মনোনয়ন দিবে দলীয় সভানেত্রী এটাই স্থানীয় নেতাকর্মীদেও আশা করেন।এবিএম গোলাম মোস্তাফা ছাড়া অন্ন কেউ মনোনয়ন পেলে নৈাকার ভরাডুবির আশস্কা করেন নেতাকর্মীরা। দলীয় নেতাকর্মীরা রাজী মোহাম্মদ ফখরুল এর মনোনয়ন বিষয়ে নেতাকর্মীরা জানান,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনাও ছেলে ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্ট সজিব ওয়াজেদ জয়ের ঘনিষ্ঠ সহচর ও ডিজিটাল দেবিদ্বার গড়ার রুপকার হিসাবে তরুন এ সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল এর ব্যাক্তি হিসাবে দলমত নির্বিশেষে এলাকায় বিশাল জনপ্রিয়তা রয়েছে।সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল উক্ত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী,বর্তমান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন এএফএম ফখরুল ইসলাম মুন্সী।এবারোও কুমিল্লা-৪,দেবিদ্বার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নটি তাদেও দখলে থাকবে নেতা-কর্মীদেও বিশ্বাস করে।এই কারনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় তার নেতাকর্মীরা নির্বাচনের প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। দলীয় নেতাকর্মীরা হুমায়ুন মাহমুদ এর মনোনয়ন বিষয়ে জানান,আওয়ামীলীগের প্রয়োজনে অত্যান্ত দংসময়ের কান্ডারি ১৯৭৫ সালের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ১২জন ছাত্রনেতা হেমায়েতউল্লাহ আওরঙ্গেরনেতৃত্বে জীবনের মায়া ত্যাগ কওে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধের ডাক দিয়েছিলেন তাদেও একজন।কাদের-চুন্নু পরিষদেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাতিচ ডাকসুর সদস্য সিনেটে সদস্য, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ১৯৮২ সালে নেত্রী স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর কাদের-চুন্নুর নেতৃত্বে যে ১১জন ছাত্রনেতাকে নিয়ে নেত্রী প্রথম গোপন বৈঠক করেছেন তাদেও মধ্যে একজন ১৯৯১ সালের পর নেত্রীর নির্দেশে অভিবাবকহীন দেবিদ্বার আওয়ামীলীগের যিনি হাল ধওে ছিলেন।আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগকে যিনি সুসংগঠিত করেছেন।যিনি নিতি আদর্শে শির্ষ কোনদিকে নেত্রীর নির্দেশে অমান্য করেনি। কুমিল্লা উত্তর জেলার যিনি এক মাত্র সাংগঠনিক নেতা অধ্যক্ষ এম হুমায়ুন মাহমুদ।দেবিদ্বার উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের ন্যায় তৃণমূল নেতাকর্মী ও ভোটারের সাথে মতবিনিময় ও পথ সভা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ আসনের রোশন আলী মাষ্টার এর মনোনয়ন বিষয়ে নেতাকর্মীরা জানান, বিএনপির দুর শাসনে সময় ও দলের দুর্দিনে যে নেতা দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কাজ করছে কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোশন আলী মাষ্টারকেই দলটি মনোনয়ন দিয়ে মুল্যায়ন করবে।এবার হাইব্রিড প্রার্থীকে বাদ দিয়ে প্রকৃত আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে মূল্যায়ন করবে দলীয় নেতা-কর্মীদের বিশ্বাস করেন।সংসদ নির্বাচনের আগে থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় চালিয়ে যাচ্ছেন। দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদেও সাবেক ভাইচ চেয়ারম্যান একেএম সফিকুল ইসলাম (ভিপি কামাল) দলীয় মনোনয়ন চাইবেন বলে একাধিক সিনিয়র নেতা সূত্রে জানা যায়।

চান্দিনায় ২৭৫পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ৬জন সহ পৃথক অভিযানে ১৩ জন গ্রেপ্তার।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

রিপন আহমেদ ভূইয়া ;
কুমিল্লার চান্দিনা থানা পুলিশ পৃথক অভিযান চালিয়ে ২৭৫পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ১৩জনকে গ্রেপ্তার করেছে ।চান্দিনা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, চান্দিনা থানার এস.আই মোঃ বেলাল হোসেন, এএসআই মোঃ মীর সিরাজুল ইসলাম পুলিশ ফোর্স নিয়ে গতকাল ১০জুন শনিবার চান্দিনা উপজেলার বিল্লাল বাজার দারোরা টু নবাবপুর রোডে জৈনিক আবদুল কাদের মিয়ার মার্কেটে জৈনিক মনির হোসেনের ইলেকট্রনিক্স দোকানের ভিতরে কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী মাদক ক্রয় বিক্রয় করিয়া অবস্থান কালে সন্দেহভাজন তাদের দেহ তল্লাশী চালিয়ে ২০০পিস ইয়াবা ট্যাবলেট পাওয়া যায়।গ্রেপ্তারকৃত আসামী চান্দিনা উপজেলার বিচইনদার গ্রামের পিতা মৃত হাজী মোঃ বেলাল হোসেন এর ছেলে হেলাল উদ্দিন (৩০), মহিচাইল পূর্ব পাড়া গ্রামের পিতা মৃত আবদুর রাজ্জাক এর ছেলে বিল্লাল হোসেন (২৮), মহিচাইল দক্ষিণপাড়া গ্রামের পিতা নানু মিয়ার ছেলে মোঃ শাহ আলম (৪০), হোসেনপুর গ্রামের পিতা মোঃ জয়নাল আবেদীন এর ছেলে ইব্রাহীম (৩০)কে ২০০পিস ইয়াবা সহ গ্রেপ্তার করে। এ ব্যাপারে চান্দিনা থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। একই দিন চান্দিনা এসআই স্বপন কুমার সরকার এএসআই আমির হোসেন সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে চান্দিনা থানার বেলাশ্বর নিজেরা করি অফিসের সামনে রাস্তার উপরে মাদক বিক্রির উদ্দেশ্যে ২০ পিস ইয়াবা সহ ১ জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত আসামী মহারং গ্রামের চারু মিয়ার ছেলে আলম মিয়া (৪০)। একই দিনে এসআই শাহজাহান সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে চান্দিনা হাড়িখোলা বাজারের সামনে ৫৫পিস ইয়াবা সহ দেবিদ্বার উপজেলা মানিকা নগর গ্রামের পিতা শাহাজানের ছেলে ফরহাদ হোসেন (২৫) কে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ব্যাপারে চান্দিনা থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে।