কে এই কুখ্যাত জসিম! । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

স্টাপ রিপোর্ট:

চান্দিনা উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো জসিম উদ্দিন। উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের রসুলপুল গ্রামের বাসিন্দা। নিম্ন শ্রেণীর নেতা হলেও নানা কৌশল অবলম্বন করে হঠাৎ বনে যান অধ্যাপক আলী অাশরাফ এমপির ব্যাক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস)। আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি তাকে। এমপি পুত্র টিটুকে ব্যবহার করে চালিয়ে যেতে থাকেন নানা অপকর্ম। বিনিময়ে টিটুকে নিয়মিত নারী সরবরাহ করে থাকেন এই জসিম। জোয়াগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান কে নমিনেশন পাইয়ে দিতে জোড়ালো ভুমিকা রাখেন জসিম উদ্দিন। সম্প্রতি মেহেদী চেয়ারম্যানের নারী সহ নেশা করা অবস্থার ভিডিও ফাস হওয়ায় আতংকে আছে জসিম সহ এই সিন্ডিকেটের আরো লোকজন। দুই একদিনের মধ্যে জসিমের নারী কেলেংকারী মাদক সেবনের ভিডিও এ প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌছাবে। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় প্রতি বছর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নামে জসিম উঠতি মডেল নিয়ে এসর নেতাদের মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করে। এমপির পিএস হওয়ায় ভয়ে কেউ মুখ খুলতে চায় না। আওয়ামীলীগের অনেক নেতা তাকে নিয়ে বিব্রত হলেও টিটুর নারী সাপ্লাইকারী হওয়ায় তাকে পিএস পদ থেকে সরানো যাচ্ছে না।

ওমর ফারুক এর বেড়াজালে বিপদের মুখে মেহাদি হাসান তালুকদার । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

স্টাপ রিপোর্ট:

চান্দিনার ১৩ নং জোয়াগ ইউনিয়ন এর আওয়ামীলীগ চেয়ারম্যান মেহাদি হাসান তালুকদার, গত দুই তিন দিন আগে পেইজবুকে একটী ভিডিও ভাইরাল হয় মেহাদি হাসান তালুকদার এর নামে,এবং আজ এ বিষয়ে এলাকায় মানব বন্ধনও হয় মেহাদি হাসান এর বিরুদ্ধে,কিন্তু কার জালে আটকে এই ভিডিও ভাইরাল এবং সম্মান হানি হতে হলো তরুন এই চেয়ারম্যানের 
,একই ইউনিয়ন এর  বাসিন্ধা ওমর ফারুক মেহাদিকে নির্বাচন এর সময় বেশ কিছু টাকা ডোনেশান করেন এবং নির্বাচন এর পরে দেওয়া হবে বলে দাবি করেন ওমর ফারুক,,এবং টাকা না দেওয়াতে মেহাদির সাথে কোনো চাপে না গিয়ে ঠাণ্ডা মাথায় খেলেছেন ওমর ফারুক, মেহাদিকে প্রলোভন দেখিয়ে ঢাকা নিয়ে যায় এই ফারুক এবং ইয়াবা সহ নারি সাথে রেখে ভিডিও করে মেহাদির। পরে মেহাদিকে ব্লাকমেইল করার চেষ্টা করে ফারুক এবং বেশ মোটা অংকের টাকাও দাবি করেন মেহাদির কাছে, মেহাদি না দেওয়াতে ফারুক এই ভিডিওগুলা পেওজবুকে ভাইরাল করে,এবং সম্মান হানি করেন চেয়ারম্যান মেহাদির,,,
বেশ কিছুদিন আগে এই ওমর ফারুকও ঢাকাতে বাজে মহিলা এবং ইয়াবা সহ আটক হয় ডিবি পুলিশের হাতে,এবং বেশ কয়েকদিন জেলও খেটে আসেন তিনি,

চান্দিনা পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত হলেন ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনা  প্রতিনিধি;
চান্দিনা উপজেলা সদরের শতবর্ষী বিদ্যাপিঠ চান্দিনা পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়েচেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত।
সোমবার (২২ জানুয়ারী) দুপুরে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের ৯ সদস্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত ৫ জন সদস্যের সমর্থন পায়। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রয়াত সভাপতি মরহুম আলহজ্ব মো. খোরশেদ আলম এর ছেলে মো. আতিকুল আলম শাওন ৪ জন সদস্যের সমর্থন পান। এতে একজন সদস্যের সমর্থন বেশি পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত বরেণ্য চিকিৎসক অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত।
উপজেলা কৃষি অফিসার ও প্রিজাইডিং অফিসার এহতে সাম রাসুলে হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ জানুয়ারী বিদ্যালয়ের সভাপতি ও কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র সভাপতি আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম মারা গেলে ওই পদটি সভাপতি শূন্য হয়।

চান্দিনার জোয়াগের চেয়ারম্যান-মেহেদি হাসান তালুকদার । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

নতুন প্রজন্ম এখন ইয়াবার প্রেমে উন্মাদ।যা আপনার মাজে আচে। ইয়াবা এমন একটি মাদক, যা মানুষকে শুধু মৃত্যুর দিকেই ঠেলে দেয় না, মৃত্যুর আগে ওই ইয়াবাসেবীকে পাগলে পরিণত করে ফেলে। থাই ভাষার ইয়াবা শব্দটির অর্থ পাগলা ঔষধ। এটি মূলত মেথামফিটামিন ও ক্যাফেইন এর মিশ্রন। কখনো কখনো এর সাথে হেরোইন মেশানো হয়।মাত্র এক বছরের মধ্যে নেশাখোর ছেলেদের হাতে অন্তত ২৭ জন পিতা-মাতা নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন। একই সময়ে মাদকসেবী স্বামীর হাতে প্রাণ গেছে ১৬ জন নারীর। মাত্র কয় এক বছর আগে খোদ রাজধানীতেই মাদকসেবী মেয়ের হাতে বাবা-মা খুনের ঘটনা নিয়ে সারা দেশে তোলপাড় চলছে। এ নিয়ে অনেক পরিবারেই ছড়িয়ে পড়েছে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। এখন মেহেদি চেয়ারম্যনের কোনটা শেবন করে। চার রকমের ইয়াবা বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে গাঢ় লাল রঙের 'চম্পা' প্রতি পিস খুচরা ২০০ থেকে ২৩০ টাকায় বিক্রি হয়। টেকনাফে এটি কেনা হয় ১২০ থেকে ১৫০ টাকায়। হালকা গোলাপী রঙের 'আর সেভেন' ইয়াবার দাম সবচেয়ে বেশি। এটি ঢাকায় কমপক্ষে ৫০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। হালকা গোলাপী রঙের আরেক ধরনের ইয়াবার নাম 'জেপি' এর খুচরা মূল্য ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। 'ডগ' নামের মাটি রঙের ইয়াবা বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় প্রতিটি। এ ছাড়াও বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে দেশেই তৈরি হচ্ছে আরেক ধরনের ভেজাল ইয়াবা। এগুলো ১৫০ থেকে ১৭০ টাকায় পাওয়া যায়। প্রথমদিকে ইয়াবা যৌনউত্তেজক বড়ি হিসাবে বাজারে পরিচিত ছিলো। কিন্তু দীর্ঘদিন সেবনের ফলে যৌন ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। যুক্তরাজ্যের ড্রাগ ইনফরমেশন এর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী ইয়াবা ট্যাবলেটি খেলে সাময়িক ভাবে উদ্দীপনা বেড়ে যায়। কিন্তু এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হেরোইনের চেয়েও ভয়াবহ। নিয়মিত ইয়াবা সেবন করলে মস্তিস্কে রক্ত ক্ষরন, নিদ্রাহীনতা, খিঁচুনি,ক্ষুধামন্দা এবং মস্তিস্ক বিকৃতি দেখা যেতে পারে। ইয়াবা গ্রহণের ফলে ফুসফুস, কিডনি সমস্যা ছাড়াও অনিয়মিত এবং দ্রুতগতির হৃদস্পন্দনের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত হারে ইয়াবা গ্রহণ হাইপারথার্মিয়া বা উচ্চ শারীরিক তাপমাত্রার কারণ হতে পারে। অভ্যস্ততার পর হঠাৎ ইয়াবার অভাবে সৃষ্টি হয় আত্মহত্যা প্রবণতা এবং হতাশা। যারা আবার ফিরে পেতে চায় স্বাভাবিক সুস্থ জীবন, তাদের নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। এমন নয় যে, আসক্ত ব্যক্তিরা আর কখনোই স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবে না। @@@ তাই বলবো জোয়াগের চেয়ারম্যানকে এই সব ছেরে দেন।

কোথায় গিয়ে দারাবে অসহায় শ্যামা, ও তার বাচ্ছা, । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনার বার্তা
আমাদের প্রথম পর্বের প্রতিবেদনে আমরা জানিয়েছিলাম কে এই শ্যামা এবং কে এই হাসান আল মামুন,মামুন ইতি মধ্যেই দুইটি বিয়ে সম্পন্ন করেছেন,যদিও প্রথম পক্ষের  স্ত্রী মরিয়ম এর কোনো অভিযোগ আমরা পাই নি,তবে এলাকাবাসী থেকে জানা যায় মরিয়মের সাথেও তার প্রেমের বিয়েই হয়েছিলো, দুই মেয়ে এক ছেলে সন্তান তাদের সুখের সংসারে,তার পরেও যেনো মন ভরে না এই প্রতারকের,পরকিয়া করে রংপুর থেকে নিয়ে আসে শ্যামাকে,এবার প্রতারণায়য় শ্যমাও নিজে আটকে গেলেন,,এক কন্য সন্তান জন্ম দেওয়া এই শ্যমার কোনো খোজ খবর নিচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন শ্যামা,এবং বাচ্চার কোনো খোজ খবর নিচ্ছেন না,,তখন সন্ধেহের ঘড়ির কাটা ঘুরে প্রথম পক্ষ মরিয়মের দিকে,মনে হয় মামুন মরিয়মের সাথে থাকেছেন,,আমাদের প্রতিনিধিদল যখন মরিয়ম এর সাথে আলাপ করেন, কান্নায় ভেঙে পরেন মরিয়ম,তার দুইটা মেয়ে একটা ছেলের কথা চিন্তা করে,তাহলে প্রতারক মামুন এবার কোথায় ফাদ পাতলো,খবরে জানা যায় মামুন এখন এক ব্যবসায় জরিত,পত্যেক দিনই আসছে নতুন নতুন মুখ,তাতো বুজতেই পারছেন ব্যবসাটা কেমন,মেয়ে ব্যবসায় জরিত হাসান আল মামুন,গৌরিপুর বাজারের আশে পাশে যতো বাজে মহিলা আছে সবাই একই নামে চীনে  খরিদ্দার মামুন বলে,কারন নতুন কেউ আসলে এটা আগে মামুনের চাই,,আসুন আমরা সবাই মামুনদের মতো প্রতারকে ধরিয়ে দিই,,মামুনকে ধরিয়ে দিতে পারলে পুরস্কার দেওয়া হবে ৫০ হাজার টাকা,,যদি কোনো স্ব হ্নদয়বান ব্যক্তি তাকে ধরিয়ে দিতে পারেন আমামাদের এই ঠিকানায়,
শ্যামা
মোবাইল নাম্বার,,,01835344853"""01796801506