জোয়াগ ইউনিয় বিএনপি কমিটি করে দেওয়ার নামে নেতাকর্মি দের ৪ বছর হয়রানি:চান্দিনার বার্তা

জোয়াগ ইউনিয় বিএনপি কমিটি করে দেওয়ার নামে নেতাকর্মি দের( ২০১৩-২০১৭)

৪ বছর হয়রানি, এ বিষয়ে আমাদের রিপোর্টার বলে বিভিন্ন সময় ইউনিয় ছাএ দলে, যুবদল, সেচ্ছাসেবক কমিটি করে দিবে বলে ইউনিয়ন বি এন পি সভাপতি, সাধারন সম্পাদক এবং সিনিয়র নেতৃত্বদানকারীরা সব কিছু ঠিক হলে হঠাৎ অদৃশ্য শক্তি কাছে হার মেনে কমিটি বন্ধ হয়ে যায়, তার মাজে ছাএদল কমিটি ইউঃ কমিটি নেই২০০৯ সাল থেকে, যার কারণ হারিয়ে গেছে অনেক ত্যাগী নেতা, সর্বশেষ ২৪ তারিখ সকাল ১০ টায় ইউনিয়ন বি এন পি সভাপতি, সাবেক চেয়ারম্যান মাও: আবুতাহের ভূইয়া সাহেব বাড়ী সকলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ইউনিয় যুবদল, ছাএদল,সেচ্ছাসেবক নতুন কমিটি গঠন সিদ্বান্ত হয়, তারই মাজে সকল প্রস্তুতি সম্পূন হয়। কিন্তু ইউনিয়ন সকল নেতৃবৃন্দ যখন সকালে কাউন্সিল জন্য প্রস্তুত তখনি রাত ১১:০০ পর কারো সাথে যোগাযোগ ছাড়া ইউনিয়ন সভাপতি একক ভাবে সবাই কে কল করে বলেন,কাল কাউন্সিল হবে না কাল কেউ যেন ওর বাড়ী না আসে। এ বিষয় নেতাকর্মি গন দলের প্রতি যে ভালোবাসা তা নষ্ট হচ্ছে।এ বিষয় ধেরেরা, কৈলাইন যোগাযোগ করা হলে ইউনিয় বি এন পি ২ প্রভাবসালি নেতা বলে, তারা কিছু জানেন না তাদের কে সভাপতি কমিটি হবে বলে জানান পরে আবার সভাপতি রাতে উনার সমস্যা কারনে সবাইকে না করে দেন।এভাবে দিন দল বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে।কর্মি হারিয়ে যাচ্ছে। আমরা জানি কেন বার বার কমিটও বন্ধ করা হচ্ছে

চান্দিনা-অম্বরপুর গ্রামের শহিদউল্লাহর উপর সন্ত্রাসী হামলা ;চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

কুমিল্লা-চান্দিনা-অম্বরপুর গ্রামের সংবাদ
অম্বরপুর গ্রামবাসীর দুঃখ জনক প্রতিবেদন......................................??
অম্বরপুর গ্রামের (আবুল ভাষারের"দুই সন্ত্রাস ছেলে (মিজান ও নজরুল) (আমাদের গ্রামবাসীর শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি ("হাজী শহিদউল্লাহকে") ধারালো অস্র দিয়ে মাথায় আঘাত করে,,আরো লোহা,কাঠ,অস্র দিয়ে শরীরে আগাত করে।ফলে "হাজী শহিদউল্লাহ" রক্তে ভেজা শরীর নিয়ে রাস্তায় আহত হয়ে যায়। আরো, (মিজান ও নজরুল. এই দুই সন্ত্রাস) মোঃ-মোরশেদ আলম,খোরশেদ আলম,মোঃ-সালাউদ্দিন এই সমাজ সেবক ভাইদেরকেও অস্র দিয়ে আহত করে,,আরো অন্যান্য লোকদের উপর কঠোর হামলা চালায়,মারার হুমকি দেয়। গ্রামবাসীরা সহযোগীতা করে "হাজী শহিদউল্লাহ" কে হাসপাতালে নিয়ে যায়। "গ্রামবাসীরা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন যে
(মিজান ও নজরুল),তারা মানুষ নয় গ্রামের সন্ত্রাস"এই দুই সন্ত্রাস, গ্রামের মানুষদেরকে মারার হুমকি দিয়েছে.......
"আইনের কাছে গ্রামবাসীর কঠোর আবেদন ও অনুরোধ"মিজান ও নজরুল" এই দুই সন্ত্রাস কে " ফাসি "দেওয়া হোক.।
এই কথা বলে গ্রামবাসীর প্রতিবেদন শেষ করলেল..

চান্দিনায় স্কুল ছাত্রকে পিটিয়ে আহত করল শিক্ষক।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

শিক্ষক ক্লাসে বোর্ডে অঙ্ক করাচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎই একটি সংখ্যা ভুল লিখে ফেলেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের মধ্যে কথা বলতে শুরু করলে ক্ষেপে যান সেই শিক্ষক। স্কেল দিয়ে পিটিয়ে আহত করেন দুই ছাত্রকে। শিক্ষকের পিটুনিতে ক্লাসেই একজন জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার কুমিল্লার চান্দিনা পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে।
ওই শিক্ষার্থীর সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিদ্যালয়ের শিক্ষক আবু হানিফ অষ্টম শ্রেণির গণিত ক্লাস নিচ্ছিলেন। এ সময় অঙ্ক করতে গিয়ে ওই শিক্ষক হঠাৎ একটি সংখ্যা ভুল লিখে ফেলেন। এরপর শিক্ষার্থীরা বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে কথা বলতে শুরু করে। এর মধ্যে ক্লাসের ক্যাপ্টেন সাহেদের সঙ্গে বর্ষণ কথা বলছিল। এতে শিক্ষক আবু হানিফ ক্ষেপে গিয়ে স্কেল দিয়ে প্রথমে বর্ষণকে পেটাতে থাকেন। এরপর সাহেদকে পেটান। একপর্যায়ে সাহেদ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তখন শিক্ষার্থীরা তার মাথায় পানি ঢালে। পরে সাহেদকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ওই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মহসিন সরকার বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক আবু হানিফ ওই ছাত্রকে পিটিয়েছেন শুনে দেখতে যাই। আমিও মাথায় পানি ঢেলে ছেলেটির জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করি।’
শিক্ষক আবু হানিফের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘অঙ্কের একটি সংখ্যা ভুল লেখায় ছাত্ররা গণ্ডগোল করছিল, তাই স্কেল দিয়ে সামান্য পিটিয়েছি। ছেলেটির শারীরিক দুর্বলতা আছে, তাই জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ঘটনার পর আমি তাকে নিয়ে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তার বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে সাহেদের মা বলেন, ‘আমার ছেলেকে স্যার পিটিয়েছে কী আর বলব। তাকে তো ওই বিদ্যালয়েই পড়তে হবে। এ ছাড়া স্যার এসে তাঁর ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছেন।’

খুনী,মূর্খ,নেশাখোর,লুচ্ছা,চাঁদাবাজ, সালাম সওদাগরের ফাঁসি দিয়ে ইসমাইল হত্যার বিচার সময়ের ব্যাপার।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

কুমিল্লার দায়িত্বশীলদের আহ্বান করছি।আমাদের চান্দিনায় একটু শুভ দৃষ্টি রাখুন।দিন দিন চান্দিনায় আওয়ামিলীগের অবস্থা খুব দূর্বল হয়ে যাচ্ছে।শুধুমাত্র আমাদের এমপি সাহেবেরর অবহেলার কারণে।তিনি প্রত্যেক ইউনিয়নে গুন্ডা বাহিনীদের উপর ক্ষমতা দিয়ে রাখছেন। এখন যদি এর সমাধান না করেন অন্যথায় দিন দিন আরো দূর্বল হয়ে যাবে চান্দিনার আওয়ামিলীগ।নিচে তার প্রমান দেওয়া হলো। #”””আচ্ছা একটু ভাবেন তো।আপনার একমাত্র ছেলের নাম ইসমাইল।এইবার অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। আপনারা স্বামী-স্ত্রী দুইজন তাকে ছাড়া কিছু ভাবতে পারেন না।সেই ছেলেটা বাড়ির পাশে দোকানে খেলা দেখতে গেলো।যাওয়ার সময় বলে গেলো আম্মা আমি এসে ভাত খাবো। আপনিও আপনার ছেলেআসার অপেক্ষায় রইলেন। কিন্তু ছেলে আর বাড়িতে ফিরে আসে নাই। অনেক খোঁজাখুজির পর তাকে কোথাও খোঁজে পেলেন না।দুই দিন পর তাকে পাওয়া গেলো ধানখেতের মধ্যে মৃত অবস্থায়। মানুষ জন লাশের গন্ধে কাছে এগোতে পারেনা। তখন আপনি কি করতেন? ঠিক এমন ঘঠনাটিই ঘটেছে ইসমাইল এবং ইসমাইলের পরিবারের সাথে।তারপর যখন দেখলেন আসামীরা গ্রেফতার হওয়ার পর আবার জামিনে বের হয়ে । এখন আবার সেই ছেলে হারা পরিবারকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।কেননা যারা আসামী তারা এখন ক্ষমতায় আছে। খবর নিয়ে দেখেন ইসমাইলের মা-বাবা একটি রাতেও ঠিকমতো ঘুমাতে পারেনা।হয়তো তার মা-বাবার চোখের পানি শেষ হয়ে গেছে। এখন কান্না করলেও চোখে পানি আসেনা।তার মা-বাবা তাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এভাবেই ছেলে হারা শোকে কান্না করে করে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবেন। মনে হয়না আমরা ইসমাইল হত্যাকারীদের শাস্তি এই দুনিয়াতে দেখতে পাবো।পরকালে আল্লাহর বিচার দেখার অপেক্ষায় রইলাম।কারন সেদিন কারো কোনো ক্ষমতা কাজে লাগবেনা।আর সবাই ইসমালের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেনো তাকে জান্নাত নসিব করেন।আর তার পরিবারকে ধৈর্যধারন করার তৌফিক দান করেন। এই সালাম সওদাগর তার ক্যাডার বাহিনী দিয়ে মানুষের কাছ থেকে যে কতো লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে আদায় করেছে তার কোনো হিসেব নাই।সবাই এই ভন্ডকে জোয়াগ ইউনিয়নে না বলুন।

ইসমাইল খুনের ছালাম সওদাগরের বিচার চাই:চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

এই মহিলার কারণে কিছু মানুষরুপি জানোয়ারদের হাতে নির্মমভাবে হত্যা হয় ইসমাইল এই মহিলার সাথে অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত ছিলো বর্তমানে ১৩নং জোয়াগ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,, অধ্যাপক আলী আশরাফ এমপি মহোদয় পুত্রের মতো যাকে স্নেহ করেন তার নাম ছালাম সওদাগর এই মহিলার সাথে দিনের পর দিন অবৈধ সম্পর্ক চলছিল ছালাম সওদাগরের। আর এইগুলা দেখে আসছিলো ইসমাইল, যেহেতু এই মহিলার ঘ

রের পাশেই ছিলো ইসমাইলের ঘর। আর তখনই তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে এলাকার কিছু গুন্ডা ভাড়া করে ইসমাইলকে হত্যা করে। অবশ্যই এই মহিলা ছালাম সওদাগর সহ সকল খুনীরা এখন জামিনে আছে। শেষ পর্যন্ত এই নির্মম হত্যার সঠিক বিচার হয় কিনা তা আল্লাহ ভালো জানে।দোয়া করি আল্লাহ যেনো এই খুনীদেরকে দুনিয়াতে উচিৎ শাস্তি প্রদান করে।

চান্দিনা পুলিশ ছাত্রলীগের বোমা নাটক,পন্ড হলো উত্তর বি এন পি এর সমাবেশ।:চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

নিজ বাসায় কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র কর্মী সভার আয়োজন করেন কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি সভাপতি মো. খোরশেদ আলম। বুধবার সকালে ওই কর্মী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে কেন্দ্রিয় বিএনপি সহ-সভাপতি আব্দুল আউয়াল মিন্টু উপস্থিত থাকার কথা ছিল। সকাল থেকে সভায় যোগ দিতে আসেন বিএনপি’র কেন্দ্রিয় পর্যায় থেকে শুরু করে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীবৃন্দ।
সকাল ৯টায় ওই সম্মেলন স্থল থেকে মাত্র ৫০গজ দূরত্বে পথসভা শুরু করে ছাত্রলীগ। এর আগে সকাল পৌঁনে ৮টায় সভাস্থল থেকে ৫শ গজ দূরত্বে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা। সকাল সাড়ে ৯টায় কর্মী সভা স্থলে এসে সভার অনুমতি না থাকায় বন্ধ করার নির্দেশ দেন চান্দিনা থানা পুলিশ।
সভায় বন্ধে সভাস্থলে আসেন চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জাকারিয়া, সহকারি পুলিশ সুপার (সার্কেল) মহিদুল ইসলাম, চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ সহ চান্দিনা থানা পুলিশ। অবশেষে প্রশাসনের বাধায় সভা বন্ধ করতে বাধ্য হন কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি।
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি সভাপতি মো. খোরশেদ আলম জানান, পূর্ব নির্ধারিত তারিখ অনুসারে আমি আমার নিজ বাসায় এবং সীমানা প্রাচীরের মধ্যেই সভার আয়োজন করি। সকাল থেকে ঢাকা থেকে কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করে। এমন সময় আমাদের সভা পন্ড করার লক্ষ্যে ছাত্রলীগের ছেলেদের দিয়ে রাস্তার সামনে পথসভার আয়োজন করে। আর পুলিশ অনুমতির অযুহাতে আমাদের সভা বন্ধ করে দেয়।
এব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, যেখানে কেন্দ্রিয় বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ আসবে এবং তাদেরকে নিয়ে সভার আয়োজন করার পূর্বে কোন অনুমতি চেয়ে আবেদন করেনি তারা। জেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের কোন অনুমতি না থাকায় এবং পাশাপাশি দুইটি দলের সভা আহবানে নিরাপত্তার স্বার্থে উভয় সভা বন্ধ করা হয়েছে।

চান্দিনার এলডিপি মামা ভাগিনা,ভাতিজা আর কিছু দালাল বাটপার নিয়ে:চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

দৃষ্টি আকর্ষণ করছি চান্দিনার আম জনতার,একনজরে চান্দিনা এলডিপি কারা করছে, চান্দিনার বিএনপিকে ধংসকারি রেদোয়ান আহামেদ এবং তার নিজ এলাকাবাসী কিছু লোক ছাড়া আর কেউ নেই এই দলে,,আপনাদের মনে আছে সেই ২০০৮ সালের নির্বাচনের কথা,, মাএ ১২ হাজার ভোট পেয়েছিলো তিনি, তার গণতান্ত্রিক ছাএ দলের সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন খান তার ভাতিজা,,বর্তমান গণতান্ত্রিক ছাএদলের সভাপতি রাজিব ভূইয়া তার আপন ভাগিনা,,এবং চান্দিনায় তার ব্যবসায়ীক কিছু কর্মচারী তার সাপোর্ট, রেদোয়ান সাহেব মনে করেছেন নিজের এলাকার ছেলে পেলে গুলা দিয়াই আমি রাজনিতি করবো এবং জয়ী হবো,,এই আশা তার বৃথা, সাবেক গণতান্ত্রিক ছাএ দলের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেনের কাজ হলো লুইচ্ছামি করা আর এক একটা করে বিয়ে করা,,রাজিব ভুঁইয়ার বাড়ি হলো তিতাস থানায় সে মামার বাড়িতে থেকেই বড় এবং লেখাপড়া করে মামার বিজনেস দেখাশুনা করে,এবং বালপাকনা আলাপ মারে,,চান্দিনার বিল্লাল ওরফে বাটপার বিল্লাল,আরো কিছু ছেলে আছে,, তাই আমাদের সকলের কাছে চাওয়া হলো এই দালাল এলডিপিকে চান্দিনা থেকে নিষিদ্ধ করুন, আমাদের চান্দিনার বার্তা সত্যপথ অবলম্বনে নিউজ করে,আমরা দালালি করি না,চান্দিনা সহ কুমিল্লাতে অনকে অনলাইন নিউজ এবংপ্রিন্টের নিউজ আছে যারা সত্য নিউজ করতে ভয় পায় এবং টাকা খেয়্র নিউজ করে না,,আমরা তার ব্যতিক্রম, আমাদের চাওয়া থাকবে চান্দিনার যতো গোপন নিউজ আছে সব তুলে ধরা,,চান্দিনার বার্তা সবার সেরা,সেরাই থাকবে ইনশাআল্লাহ

চান্দিনা চাচিকে নিয়ে ভাতিজা ‘উধাও’, এরপর কারাগারে:চান্দিনার বার্তা"| সেয়ার করে জানিয়ে দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক ●

চান্দিনা উপজেলায় দুই সন্তানের জননী চাচিকে নিয়ে ভাতিজার উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গত ১১ মে সকালে উপজেলার আটচাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই চাচি (৩২) এক প্রবাসীর স্ত্রী। ঘটনার পর সংবাদ পেয়ে দেশে ছুটে আসেন ওই প্রবাসী। তিনি আপন ভাতিজা মো. বোরহানের (২৭) বিরুদ্ধে গত ১৭ মে চান্দিনা থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন।
ওই মামলার বিবরণে জানা যায়, আসামি বোরহানও বিদেশে থাকেন। গত ৯ মে তিনি বিদেশ থেকে বাংলাদেশে আসেন। গত ১১ মে সকাল ১০টায় তার আপন চাচি চান্দিনার নবাবপুর বাজারে যান। ওই সময় বোরহান দুই-তিনজন লোকের সহায়তায় তার চাচিকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের দিকে চলে যান।
এরপর বোরহানের বিরুদ্ধে থানায় অপহরণ মামলা করেন তার চাচা। বোরহান তার চাচিকে নিয়ে বাড়ি ফেরত আসেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চান্দিনা থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী নাজমুল হক বলেন, বিবাদী বোরহানের সঙ্গে তার চাচি সাতদিন পলাতক ছিলেন। এরপর তারা উভয়ে নিজ বাড়িতে চলে আসেন। পরে অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের উভয়কে থানায় নিয়ে আসি। বোরহানকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

এই সেই বিল্লাল ওরফে বাটপার বিল্লাল; বিস্তারিত জানুন:চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনার বার্তা ডেস্কঃয় চান্দিনার বেলাশ্বরের বিল্লাল হোসেন ওরফে বাটপার বিল্লাল সৌদি আরব প্রবাসী সাগর, আকাশ ও বিপ্লবের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকা নিয়ে মেরে দিয়েছে। এখন টাকা ফেরত চাইলে সে এলডিপি'র মহাসচিব ড. রেদোয়ানের দাপট দেখিয়ে বলে, কিসের টাকা? এক টাকাও পাবিনা। আমি রেদোয়ানের লোক। বেশি লাফাইলে খাইয়া দিমু।য় ভুক্তভোগী সাগর, আকাশ ও বিপ্লব চান্দিনার বার্তা কে জানায়, আমাদের কাছ থেকে চার লাখ টাকা নিয়ে এখন সে (বিল্লাল) আর দিচ্ছেনা। টাকা চাইলে রেদোয়ান সাহেবের দাপট দেখায়। রেদোয়ান সাহেব এসব লোক যে কেন এলডিপি তে রাখে তা আমাদের বুঝে আসেনা। দয়াকরে তার কাছ থেকে আমাদের টাকা উদ্ধারে সহযোগিতা করুন। শুধু টাকা নিয়ে প্রতারণা নয়, বিল্লাল নিজ বাড়িতে পতিতা ব্যবসা করেন বলেও জানা গেছে এক স্থানীয় লোকের কাছে। এলাকার মানুষকে রেদোয়ানের ভয় দেখিয়ে তিনি চলাফেরা করেন বলে কেউ তাকে কিছু বলার সাহস করছেনা।

মাইজখার আওয়ামীলীগ সভাপতি জামালের হুকুমে হিন্দুদের উপর হামলা:চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

আওয়ামীলীগ খমতায় থাকার পরে এ কেমন অবস্তা হিন্দুদের উপর অতাছার ,, চান্দিনার মাইজখারে ইউনিয়নের সভাপতি জামাল উদ্দিনেরর হুকুমে ও তার ভাই কামাল সহ দিনে দুপুরে রামমোহন বাজারের সেলুন ব্যবসায়ীক 

(তপন দেবনাথের) উপর সন্ত্রাসী হামলা ও দোকান ভাঙচুর করে এবং এলোপাতারী কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে।
 রোববার (২১ মে) বিকাল সোয়া ৫টায়  ওই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে চান্দিনা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

চান্দিনা আওয়ামীলীগ এর উপদেষ্টা সাবেক চেয়ারম্যান উপর সন্ত্রাসী হামলা;চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনা উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. মনির হোসেন এর উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। দুর্বৃত্তরা এসময় তাকে এলোপাতারী কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। রোববার (২১ মে) বিকাল সোয়া ৫টায় পানিপাড়া গ্রামের জুম্মন মিয়ার বাড়ির সামনে ওই ঘটনা ঘটে। আহত মো. মনির হোসেন চান্দিনা উপজেলা আওয়ামীলীগ এর উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য।
এদিকে এলাকায় ওই খবর ছড়িয়ে পড়লে মনির হোসেন চেয়ারম্যানের ক্ষুব্ধ সমর্থকরা পানিপাড়া নতুন বাংলা বাজারে প্রতিপক্ষের কয়েকটি দোকান-পাট ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে চান্দিনা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহতের স্বজনদের সূত্রে জানাযায়, রোববার বিকেলে পানিপাড়া নতুন বাংলা বাজার থেকে কেনাকাটা করে পানিপাড়ায় তার গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার পথে ওই গ্রামের জুম্মন মিয়ার বাড়ির সামনে দুর্বৃত্তরা দা, ছেনি নিয়ে তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। দুর্বৃত্তদের কুপে তার মাথা, পা, হাতসহ শরীরের অনেকস্থানে মারাত্মক ক্ষত হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম তার উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
এব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন চার্জ মো. নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, ‘হামলার বিষয়ে শুনেছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
উল্লেখ্য, গত ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মাইজখার ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ এর দুটি গ্রুপ সৃষ্টি হয়। মুক্তিযোদ্ধা মো. মনির হোসেন চেয়ারম্যান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন এর সমর্থক। তার উপর হামলাকারী দুর্বৃত্তরা মাইজখার ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. শাহ্ সেলিম প্রধান এর সমর্থক বলে জানাগেছে।