Friday, 13 October 2017
মাননীয় আলী আশরাফ চাচা আমার ছালাম নিবেন।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
মাননীয় আলী আশরাফ চাচা আমার ছালাম নিবেন. আপনিতো আমাদের চান্দিনা অর্জিনাল আওয়ামীলীগ পরিবারদের কোন দিন কোন খোজ খবর নেননি. আপনি প্রত্যেকটা নির্বাচনের পর ঢাকা চলে যেতেন. আর চান্দিনার আওয়ামীলীগ পরিবার গুলি মামলা হামলা বিভিন্ন ভাবে মোকাবেলা করত. আপনি আবার নির্বাচনের সময় এলে চান্দিনায় আসতেন. আমার বাবা মরহুম কালু মিয়া আওয়ামীলীগে জম্মলগ্ন থেকে আওয়ামীলীগের সাথে জড়িত ১৯৬৯/১৯৭০/১৯৭১ সালে আমার বাবা আওয়ামীলীগ করার কারনে পাকিস্তানি পুলিশ বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করত ৬৯ গনআন্দোলনে আমার বাবা গ্রেফতার হয়ে ৬ মাস হাজতে ছিল. ৭০ সালে আপনি নৌকার বিরুদ্ধে মই মার্কায় এবং ৭৩ সালে মাছ মার্কায় নির্বাচন করেছিলেন. আর আমার বাবা নৌকার সাথে ছিলেন. বাবা সারাটা জীবন আপনার সাথে আপনাকে চান্দিনায় আসলে পাহারা দিয়ে রাখতেন. কোন দিন দল এবং আপনার কাছে বিনিময় চাননি.জিয়ার শাসন আমলে আপনার চান্দিনায় কোথাও বসার জায়গা ছিল না. আমাদের বাড়ীতে রাতের আধারে আপনি এবং চান্দিনার আওয়ামীলীগের নেতারা মিটিং করতেন. বাবা লাঠি হাতে আপনাদেরকে নিরাপদে রাখার জন্য রাস্তায় পাহারা দিত. আমি যখন হাই ইস্কুলে পড়ি তখন থেকেই ছাএলীগের সাথে জড়িত হয়ে যাই. আমি কোন দিন বলি নাই চাচা আমাকে কোন পদ বা আর্থিক সুযোগ সুবিধা দেন. সারাটা জীবন আমাদের পরিবার আওয়ামীলীগের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে গেছে. আমার বাবা অসুস্হ হয়ে ঢাকা পিজি হাসপাতালে অনেক দিন থাকার পর মারা যায়. আমার বাবাকে তো আপনার সময় হয় নাই একটু দেখার জন্য. এমন কি জানাজায় পর্যন্ত আসার সময় হয় নাই আপনার. বাবার প্রত্যেকটা মৃত্যৃ বার্ষিকীতে আপনাকে দাওয়াত দিতাম.কিন্তু আপনার সময় হয় নাই আসার. আর ডাঃ প্রান গোপাল দাদা আমার বাবার চিকিৎসার জন্য অনেক করছে. আপনি কি করে অনেকের কাছে টেলিফোন করে বলেন. আমার বাবা রাজাকার ছিল ? আপনার সাথে যে থাকবে সে ভাল. আর আপনার সাথে না থাকলে রাজাকারের ছেলে. আমি আপনার ছেলের মত দয়া করে আমি আপনার সাথে নেই বলে আমার শাস্তি কেন আমার বাবাকে দেন. আমার বাবা সারা জীবন আওয়ামীলীগ করার কারনে এই পৃথিবীতে কোন সুখ পেয়ে যায়নি. আমার মৃতঃ বাবাকে রাজাকার বলে বাবার আত্নাকে আর কষ্ট দিবেন না. পরিশেষে আমি যদি কোন কারনে আপনার মনে কষ্ট দিয়ে থাকি ছেলে হিসাবে মাফ করে দিবেন.
Wednesday, 11 October 2017
চান্দিনার এমপি পুএ টিটুর চাঁদাবাজির একাংশ প্রকাশ ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনার এমপি পুএ টিটুর চাঁদাবাজির একাংশ প্রকাশ-------
টিটু গত আট বছর ধরে চান্দিনার যতগুলো রোড আছে যেমন চান্দিনা টু বাড়েরা,মাইজখার।চান্দিনা টু লতিফপুর।চান্দিনা টু রামমোহন রোড।মাধাইয়া টু নবাবপুর,কৈলাইন।কুটুম্বপুর টু কালিয়ারচর।ইলিয়টগন্জ টু বড়ইয়া কৃষ্ণপুর রোড।এসব রোড থেকে সে প্রতিমাসে তিন লক্ষ টাকা নেয়।প্রতিটি রোডে টোকেন দেয় জহির। আর একেকটি রোডে টিটুর একেকজন লোক পরিচালনা করে।মাধাইয়া রোডে ছাত্রলীগের মেহেদি(মেহেদী এসব আর পারবেনা বলে যখন বলেছে টিটুকে তখন মেহেদীর নামে দেয়া হয় মিথ্যা মামলা? তারপর নবাবপুরে গিয়াস,কুটুম্বপুর মেহেদি,ইলিয়টগন্জে ইমাম হোসেন চেয়ারম্যানের লোকজন আর চান্দিনা কাজী সাখাওয়াত দ্বারা পরিচালনা করে। চান্দিনা থানায় ১০০০ সি এন জি আছে প্রতিটি সিএন জি থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা তোলে।আর এসব টাকা আদায় করে টিটুর সকল কুকির্তীর সহযোগী রাজাকারের বংশধর ইয়াবা জহির।আমি শুধু আপনাদের নিকট সত্যটা তুরে ধরেছি --এবার আপনারা খবর নিয়ে হিসাব মিলান সত্য কি মিথ্যা।
টিটু গত আট বছর ধরে চান্দিনার যতগুলো রোড আছে যেমন চান্দিনা টু বাড়েরা,মাইজখার।চান্দিনা টু লতিফপুর।চান্দিনা টু রামমোহন রোড।মাধাইয়া টু নবাবপুর,কৈলাইন।কুটুম্বপুর টু কালিয়ারচর।ইলিয়টগন্জ টু বড়ইয়া কৃষ্ণপুর রোড।এসব রোড থেকে সে প্রতিমাসে তিন লক্ষ টাকা নেয়।প্রতিটি রোডে টোকেন দেয় জহির। আর একেকটি রোডে টিটুর একেকজন লোক পরিচালনা করে।মাধাইয়া রোডে ছাত্রলীগের মেহেদি(মেহেদী এসব আর পারবেনা বলে যখন বলেছে টিটুকে তখন মেহেদীর নামে দেয়া হয় মিথ্যা মামলা? তারপর নবাবপুরে গিয়াস,কুটুম্বপুর মেহেদি,ইলিয়টগন্জে ইমাম হোসেন চেয়ারম্যানের লোকজন আর চান্দিনা কাজী সাখাওয়াত দ্বারা পরিচালনা করে। চান্দিনা থানায় ১০০০ সি এন জি আছে প্রতিটি সিএন জি থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা তোলে।আর এসব টাকা আদায় করে টিটুর সকল কুকির্তীর সহযোগী রাজাকারের বংশধর ইয়াবা জহির।আমি শুধু আপনাদের নিকট সত্যটা তুরে ধরেছি --এবার আপনারা খবর নিয়ে হিসাব মিলান সত্য কি মিথ্যা।
দৃষ্টি রাখুন পরবর্তীতে আরও সত্য জানতে হলে।
Tuesday, 10 October 2017
চান্দিনায় ২ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চান্দিনা উপজেলার কাঠেরপুল নামক স্থানে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে দুই হাজার পিস ইয়াবাসহ আবু তাহের (৫৫) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে চান্দিনা থানা পুলিশ। সে চট্টগ্রামের খুলশি থানার চন্দননগর গ্রামের মৃত রবিউল হোসেন এর ছেলে। সোমবার (৯ অক্টোবর) রাতে চান্দিনা থানার এস.আই মহিউদ্দিন এর নেতৃত্বে ঢাকাগামী শ্যামলী পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
এ ব্যাপারে চান্দিনা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, ‘ওই মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে চান্দিনা থানার এস.আই মহিউদ্দিন বাদি হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। আসামীকে কুমিল্লা জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।’
চান্দিনায় কলেজছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লা জেলার চান্দিনায় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে সিরাজুল ইসলাম (২৭) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার রাতে তাকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সিরাজুল ইসলাম চান্দিনার ৮নং বরকইট ইউনিয়নের খিরাসার গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩জনকে আসামি করে খোশবাস স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টারমিডিয়েটের ওই ছাত্রীর বাবা চান্দিনা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
ঘটনার বিবরণে স্থানীয় এলাকাবাসী ও ওয়ার্ড মেম্বার মহসিন সহ অন্যান্যদের বরা
ত দিয়ে জানা যায়, খিরাসার গ্রামের সিরাজুল ইসলাম গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ১২টায় উক্ত ছাত্রীর শোয়ার ঘরে অনৈতিক কার্যকলাপের সময় মেয়ের পরিবারের সদস্যদের হাতে ধরা পরে। এরপর খাটের নিচে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় ছেলের ভাই গ্রাম্য ডাক্তার রমিজ হুজুর ওরফে ডাঃ রমিজ ও তার অভিভাবক কে জানালে। তারা শনিবার সকালেই উভয়ের বিয়ে হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রেমিক সিরাজুল কে বাড়ি নিয়ে যায়।
এরপর সকালে সিরাজ বিয়ের বদলে উল্টো ছেনী ও রাম দা দিয়ে ধর্ষীতার পিতাকে তাড়া করে এবং বিয়েতে অস্বীকৃতি জানায় এবং মারধর করে মেয়ের পরিবারের সদস্যদের। এতে প্রেমিকা কলেজ ছাত্রী অপমান ও লাঞ্ছনায় শনিবার বিকেলে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করলে। আশংকাজনক অবস্থায় তাকে প্রথমে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কুমেকে নেয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেয়া হয়। বর্তমানে ধর্ষিতা ছাত্রীটি ঢামেক আই সি ইউ তে রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তার পরিবারের এক সদস্যা।
চান্দিনা থানার ওসি নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে রবিবার মামলা করার পর রাতে অভিযান চালিয়ের মূল আসামি সিরাজুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এবং গতকাল সোমবার তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
Monday, 9 October 2017
চান্দিনার নবাবপুরে আলী অাশরাফের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
আজ রবিবার উপজেলার নবাবপুর বাজারে অভিযান চালায় মোবাইল কোর্ট। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় প্রায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা ও দোকানপাট উচ্ছেদ করা হয়। জানা যায় স্থানীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক আলী আশরাফ অবৈধ জায়গায় মার্কেট করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এসব দোকান বরাদ্দ দেন। স্থানীয় চেয়ারম্যান ও এমপির ভায়রা শাহাবুদ্দিন মাস্টার এবং এমপির ভাগিনা উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক গিয়াসউদ্দিন এসব মার্কেট থেকে ভাড়া তুলে এমপি পুত্র মুনতাকিম আশরাফ টিটুর নিকট জমা দিতেন। চেয়ারম্যান ও তার পুত্র যুবলীগ নেতা গিয়াস এ থেকে কমিশন পেতেন। জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর আলমের নির্দেশে আজ এ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এসময় বিপুল সংখক র্যাব ও পুলিশ মোতায়েন করা হয় এলাকায়। অবৈধ স্থাপনায় পজেশন নেওয়া এক দোকানদার জানান এমপি সাহেব নিজেই এসব পজেশন বরাদ্দ দেন। তখন বলেছিলেন একশ বছরের জন্য লিজ নেওয়া এ জায়গা। তাই সর্বস্ব বিনিয়োগ করে পজেশন নেন। এখন স্থাপনা উচ্ছেদ করায় তারা পথে বসার উপক্রম হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ব্যাপারে জানতে এমপি এবং তার পুত্রের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহাবউদ্দিন মাস্টার ও তার পুত্র যুবলীগ নেতা গিয়াস এ ব্যাপারে প্রশ্ন করায় মোবাইলের লাইন কেটে দেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)