Saturday, 21 October 2017

পুত্রের কুকর্মের কারণে মনোনয়ন পাবেন না আলী আশরাফ এমপি।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

মানিক
চান্দিনাঃ চান্দিনার বর্তমান এমপি আলী আশরাফ তার ছেলে টিটু'র চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির কারণে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাবেন না বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের এক বিষেষ সূত্র। সূত্র জানায়, এমপি পুত্র টিটু'র বিভিন্ন সময় করা দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির খবর কেন্দ্রের কাছে আছে। তারা বাবা ও ছেলে মিলে চান্দিনায় আওয়ামীলীগের নামে যে দুর্নীতি চালিয়েছে মানুষের সাথে তার উপর ভিত্তি করে আর মনোনয়ন দেওয়া না ও হতে পারে বর্তমান এমপি আলী আশরাফ কে। কেন্দ্রের কাছে এই পর্যন্ত যেসব তথ্য গেছে তার সংক্ষিপ্ত রুপঃ চান্দিনায় মাইজখারের ইউনিয়ন নির্বাচনে সেলিম চেয়ারম্যানের কাছ থেকে ১ কোটি টাকা নিয়েও জামাল কে প্রার্থী ঘোষণা করেছে ৫ কোটি টাকা নিয়ে। মাধাইয়ার অহিদুল্লাহ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে নিছে ১ কোটি, কিন্তু ৫ কোটি নিয়া ঘোষনা দিয়ে রাজাকার মজিব রে। টিটু গত আট বছর ধরে চান্দিনার যতগুলো রোড আছে যেমন চান্দিনা টু বাড়েরা,মাইজখার।চান্দিনা টু লতিফপুর।চান্দিনা টু রামমোহন রোড।মাধাইয়া টু নবাবপুর,কৈলাইন।কুটুম্বপুর টু কালিয়ারচর।ইলিয়টগন্জ টু বড়ইয়া কৃষ্ণপুর রোড।এসব রোড থেকে সে প্রতিমাসে তিন লক্ষ টাকা নেয়।প্রতিটি রোডে টোকেন দেয় জহির। আর একেকটি রোডে টিটুর একেকজন লোক পরিচালনা করে।মাধাইয়া রোডে ছাত্রলীগের মেহেদি(মেহেদী এসব আর পারবেনা বলে যখন বলেছে টিটুকে তখন মেহেদীর নামে দেয়া হয় মিথ্যা মামলা? তারপর নবাবপুরে গিয়াস,কুটুম্বপুর মেহেদি,ইলিয়টগন্জে ইমাম হোসেন চেয়ারম্যানের লোকজন আর চান্দিনা কাজী সাখাওয়াত দ্বারা পরিচালনা করে। চান্দিনা থানায় ১০০০ সি এন জি আছে প্রতিটি সিএন জি থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা তোলে।আর এসব টাকা আদায় করে টিটুর সকল কুকির্তীর সহযোগী রাজাকারের বংশধর ইয়াবা জহির। ঠিকাদারী ফার্মের মালিক এমপি পুত্র টিটুর বন্ধু। ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার কাজের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা কমিশন গ্রহণ করে প্রমিন্যন্ট কন্সট্রাকশনকে কাজ পাইয়ে দেন এমপি পুত্র মুনতাকিম আশরাফ টিটু। নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করা হলেও ঠিকাদার আলমগীর হোসেন টিটুর বন্ধু হওয়ায় কেউ মুখ খুলতে সাহস করেনি। আরো তথ্য জানতে চান্দিনার বার্তার সাথেই থাকুন।

Wednesday, 18 October 2017

মাননীয়,নেতা মহোদয় উল্টা-পাল্টা কিছু বইলেন না।আমার মুখ খুইলেন না। সরকার মোঃ লিটন।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

মাননীয়,নেতা মহোদয় উল্টা-পাল্টা কিছু বইলেন না।আমার মুখ খুইলেন না।আমার মুখ খুললে অনেক বড় বড় নেতাদের পরনে পায়জামা থাকবে না।কে হাইব্রীড আর কে ভাড়াটিয়া তা সবাই জানে।সু-দীর্ঘ ২৪ বছরের উপরে রাজপথ থেকে বিএনপি, জামাতের বিরদ্ধে কে মোকাবেলা করেছে তা সবাই জানে।আপনাদের সাথে বিভিন্ন আন্দোলনের সময় সামনের সাড়িতে আমার শত শত ফটোগুলো কিন্তু এখনও বহুত তবিয়াতে অক্ষত আছে।এগুলো ছাড়লে কিন্তু লজ্জ্বায় শরম পাইবেন।তখন মনে হয় আমি চান্দিনা থানার ছিলাম তাই না? নেতা?আমি যদি ভাড়াটিয়া হয়ে থাকি তাহলে কেন্দ্রীয়, জেলার যেসব নেতারা আপনাদের সাথে প্রোগ্রাম করে তারা সবাই ভাড়াটিয়া।আমার কুমিল্লা উঃ এর সব থানায় প্রোগ্রাম করার অধিকার আমার দল দিয়েছে।মাননীয় নেতা আপনার থানায় আমার হাজারও কর্মি আছে।তারা সবাই ভালবাসা দিয়ে তৈরি।
মাননীয় নেতা যখন আন্দোলন হয় তখন কোথায় থাকেন আপনি? সব সময় তো আমাদের মত আগাছারা (আপনাদের মতে) রাজপথে থেকে সব মোকাবেলা করে থাকি।
মাননীয় নেতা যখন বিএনপির সাথে মোকাবেলা করতে পারতেন না তখন কে ছিল পাশে?
হে নেতা আপনি তো জানেন ২৪ বছরের রাজনীতিতে কোনদিন এক টাকাও নেই নাই, কোন ধরনের সুবিধা টেন্ডারবাজীও করি নাই,সব সময় মিছিলের সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছি,কই তখন তো ভাড়াটিয়া বলতেন না?বুঝেছি তখন তো আপনার সাথে ছিলাম তাই না?
হে নেতা যতদিন আদর করতেন ততদিন ছিলাম পাশে।যখন দেখলাম অবহেলা করা শুরু করলেন তখন থেকে আপনার কাছ থেকে দূরে সরে গেছি।
হে নেতা কেউ কি বলতে পারবে আমি সরকার মোঃ লিটন কোন দিন কোন নেতার কাছ থেকে কখনও কোন সুবিধা নিয়েছি?
হে মাননীয় মহান নেতা আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে চলি,রাজপথে আমার জন্ম রাজপথে থেকেই সব মোকাবেলা করবো।আমি কারো রক্ত চক্ষু ভয় করি না।আমার সাথে হাজার হাজার নেতা-কর্মি আছে যারা আমাকে মন থেকে ভালবেসে জীবনও দিতে পারে। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া আলহামদুলিল্লাহ।
পরিশেষে একটা কথা বলি নেতা আমার ক্ষতি করার জন্য মিথ্যা ভাবে আমার নামে যে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার পায়তারা করতাছেন সেটার পরিনাম কিন্তু খুব ভয়াবহ হবে।মাইন্ড ইট।

Tuesday, 17 October 2017

ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি ডা: প্রাণ গোপাল সমর্থকদেরঃ টেনশনে অধ্যাপক আলী অাশরাফ ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

চান্দিনার বার্তা: ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি ডা: প্রাণ গোপাল সমর্থকদেরঃ টেনশনে অধ্যাপক আলী অাশরাফ আসছে ২০ অক্টোবর পাল্টাপাল্টি রাজনৈতিক কর্মসূচী নিয়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে চান্দিনার রাজনৈতিক মাঠে। পূর্বঘোষনা অনুযায়ী ২০ অক্টোবর মন্দির পরিদর্শনের কর্মসূচঅ রাখেন অধ্যাপক ডা: প্রাণ গোপাল দত্ত। তার এ কর্মসূচীকে ঘিরে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নেন প্রাণ গোপাল সমর্থকরা। জানা যায় মূলত নির্বাচনী শোডাউন দেওয়ার লক্ষে এমন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আয়োজকদের একজনের সাথে আলোচনায় জানা যায় প্রায় দশ হাজার লোক সমাগম করার পরিকল্পনা আছে তাদের। পাচ শতাধিকের অধিক মোটরসাইকেল ও শ খানেকের মত গাড়ি থাকবে তাদের শোডাউনে। এ ব্যাপারে চান্দিনা উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসক এবং নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে দরখাস্ত লেখেন প্রান গোপাল। এদিকে এমন প্রস্তুতিতে মাথা খারাপ হয়ে যায় বর্তমান জনবিচ্যুত এমপি অধ্যাপক আলী আশরাফ ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের। তারা যোকোন মূল্যে প্রান গোপালের কর্মসূচী বানচালের চেষ্টা করছেন। কোন উপায় না পেয়ে আলী আশরাফের অনুগত কমিটির লোকজন ও বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে তার মনোনিত ব্যাক্তিদের দিয়ে উপজেলা ও জেলা প্রশাসনের নিকট প্রান গোপালের কর্মসূচী বন্ধের আবেদন জানান। এ ধরনের দাবি হাস্যকর এবং পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই তিনি বাধ্য হয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভার আয়োজন করেন একই দিনে। অধ্যাপক প্রাণ গোপালের খুব ঘনিষ্ঠসূত্র জানায় আলী আশরাফের দিন শেষ, শোডাউনে কোন রকম বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।