Showing posts with label কুমিল্লার রাজনীতি. Show all posts
Showing posts with label কুমিল্লার রাজনীতি. Show all posts

Friday, 23 February 2018

চান্দিনায় বিএনপির ৬ নেতাকর্মীর জামিনে মুক্তি লাভ । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মামলার রায়কে কেন্দ্র করে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে চান্দিনা উপজেলা  বিএনপির আটক ৬ নেতা-কর্মীর জামিনে মুক্তি লাভ করেন। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) সকালে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তিপান তারা। এর আগে বৃহস্পতিবার কুমিল্লার জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক  তাদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। জামিন প্রাপ্ত নেতাকর্মীরা হলেন- কেরনখাল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল কুদ্দুস মাহিন, বাড়েরা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মতিন মেম্বার, শুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন, মাধাইয়া ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি কে.এম জামাল, সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. ইসমাইল, বাড়েরা ইউনিয়ন যুবদল সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম। শুক্রবার সকালে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে বের হলে তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির প্রয়াত সভাপতি আলহাজ্ব খোরশেদ আলম এর ছেলে মো. আতিকুল আলম শাওন। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- চান্দিনা উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান ভূইয়া মাস্টার, উপজেলা যুবদল সাধারণ সম্পাদক মাওলানা প্রভাষক আবুল খায়ের, বিএনপি নেতা সাবেক কাউন্সিলর মো. সহিদুজ্জামান সরকার, প্রবাসী জাতীয়তাবাদী দল নেতা মো. ছোটন ভূইয়া।

Sunday, 11 February 2018

বিভ্রান্তি ও দ্বিধা-বিভক্তিতে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির মাঠে নেই নেতাকর্মী।। চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার কারাদন্ডের পর বিএনপির কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত বিভ্রান্তি ও দ্বিধা-বিভক্তি ছড়িয়ে পড়েছে। কেন্দ্রীয় নেতাদের সমন্বয়হীনতা ও অকার্যকর কর্মসূচিতে তৃণমূলে দেখা দিয়েছে হতাশা। বিভ্রান্তি ও দ্বিধা-বিভক্তিতে স্পষ্ট লক্ষ্য করা গেছে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির মাঠে নেই। খালেদা জিয়ার রায়ের পর ঘোষিত দুই দিনের কর্মসুচিতে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের আন্দোলনের মাঠে দেখা যায়নি। তার মধ্যে অন্যতম কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপিতে ৭টি উপজেলা নিয়ে ৫টি আসনে এ আসন্ন সংসদ সদস্য নির্বাচনের প্রার্থীর তালিকায় এক ডজন দেখা যায়,কিন্তু খালেদা জিয়ার রায়ের পর ঘোষিত দুই দিনের কর্মসুচিতে নেতাকর্মীদের আন্দোলনের মাঠে নেই।
কুমিল্লা-১(দাউদকান্দি,মেঘনা) কেন্দ্রীয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশারফ হোসেন এর এলাকায় কোন রকম আন্দোলন কিংবা কর্মসূচিতে দেখা যায়নি বিএনপির নেতাকর্মীদের ।
কুমিল্লা-২(হোমনা,তিতাস) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ারের মৃতূর পর এই আসনে নেতৃত্ব শূন্যতায় ভুগছেন। তবে বিএনপি থেকে মনোনয়ন আশায় একাধিক পার্থী থাকলেও আন্দোলনের মাঠে কারোই দেখা মিলেনি ।
কুমিল্লা-৩(মুরাদনগর)কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতা শাহ মোফাজ্জল কায়কোবাদ দীর্ঘ দিন পলাতক আসামী হিসাবে চিহ্নিত হওয়ায় এই আসন তেমন কোনো কর্মসূচি পালন করতে ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছে মুরাদনগর বিএনপির ।
কুমিল্লা-৪(দেবিদ্বার)দেবিদ্বারে বিএনপির চার বারের সাংসদ ইঞ্জি:মঞ্জুরুল আহসান মুন্সীর প্রায় ১৮ জন নেতাকর্মীকে খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে জেল হাজতে প্রেরন করে । তবে বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আওয়াল খানের অনুসারীরা কোনো আন্দোলন মিছিল মিটিংয়ে দেখা যায় নি । তবে হংকং বিএনপির সভাপতি এই আসনের বর্তমান এমপির চাচা ও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী এএফএম তারেক মুন্সী ও তার ৩নেতাকর্মীকে গ্রেফতার নিয়ে এই আসনের জনমনে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
কুমিল্লা-৭(চান্দিনা )চান্দিনা আসনের বিএনপির সভাপতির মৃতূর পর নেতা শূন্যতায় ভূগছে বিএনপির সমর্থকরা । তাই এই আসনেও বিএনপিকে কোনো প্রকার কর্মসূচি পালন করতে দেখা যায় নি ।
তবে দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার কারাদন্ডের পর দুই দিনের কর্মসুচিতে একদিনও তাদেরকে মাঠে দেখা যায়নি। বরং রায়ের আগের দিন অর্থাৎ গত বুধবার থেকেই তিনি কুমিল্লা উত্তর নেতার এলাকা ছেড়ে ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানাগেছে। তৃণমূলের এ গুরুত্বপূর্ণ নেতার এমন ভূমিকায় কর্মিদের মাঝে নান প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে।

Thursday, 18 January 2018

কুমিল্লা ৭ চান্দিনায় খোরশেদের মৃত্যুতে রেদোয়ানের নমিনেশন ফাইনাল, । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

কুমিল্লা উওরজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব খোরসেদ আলম এর মৃত্যুতে  এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহাম্মেদ এর নমিনেশন নিচ্ছিত করেছে দলটীর চেয়ারম্যান কর্নেল অব: আলি আহাম্মেদ,,আজ ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ রোজ বৃহস্পতিবার বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদাজিয়ারর বাসায় এক বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন সিনিয়র নেতারা,এতে দলের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্যা ড. খন্দকার মোশারফ হোসেনের দ্বিমত প্রকাশ থাকলেও বেগম খালেদা জিয়া এতে কোনো পাত্তা না দিয়ে কর্নেল অলিকে জানিয়ে দেন আগামী সংসদ নির্বাচনে রেদীয়ানই হবে চান্দিনার ধানের মালিক,,এ খবরে চান্দিনা এলডিপির সকল নেতা কর্মীর মনে আনন্দের জোয়ার,,তবে দেখার বিষয় চান্দিনা বিএপির সাধারন জনগন এই বিষয়টি কিভাবে নেবেন,আলহাজ্ব খোরশেদ আলম এর মৃত্যুরর পর চান্দিনার মূল দলের সভাপতি পদবীর জন্য জোরদার প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে কয়েকজন সিনিয়ির নেতা,,এতে সাবেক বিএনপির পৌর মেয়র শাহ মোঃ আলমগির খান যুবদল সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কাজী সাখাওয়াত এবং কেন্দ্রিয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন বসির ও আলহাজ্ব খোরশেদ আলম এর একমাত্র ত্বন্ময় আতিকুল আলম শাওন এর সমর্থরা  প্রচারে ব্যস্ততম সময় পার করচে, কিছু মহল  বিষয়টিকে অন্য চোখে দেখছেন,

Friday, 12 January 2018

নৌকার মাঝি না হয় নৌকার যাত্রী হবো  । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি চান তাহলে আমি নৌকার মাঝি হয়ে আপনাদের সাথে থাকবো আর যদি তিনি না চান তাহলে আমি নৌকার যাত্রী হয়েই আপনাদের পাশে থাকবো। আমি কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতির পদে আছি, দলকে যেহেতু ভালবাসি সেহেতু আমি দলের হয়েই কাজ করবো।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলায় গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত বিভিন্ন সভা-সমাবেশে এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছেন।
জীবনের বাকি দিনগুলো চান্দিনাবাসীর সেবক হয়ে থাকতে চাওয়ার প্রবল ইচ্ছা পোষণ করেছেন একাধিক সভায়।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে কুমিল্লার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. প্রাণ গোপাল চান্দিনা উপজেলায় রাজনীতি করার ঘোষণা দেন।ওই সময় তিনি চান্দিনা উপজেলা আওয়ামীলীগ এবং উপজেলার রাস্তাঘাট নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কুমিল্লা-৭ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক ডেপুটি স্পিকার অধ্যাপক মো. আলী আশরাফকে নিয়ে কটূক্তি করেন। পরে আলী আশরাফ এমপিও অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্তকে জামায়াতের লোক বলে আখ্যা দেন। তারপর থেকে চান্দিনাবাসীর মনে এই দুজনকে নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনার ঝড় সৃষ্টি হয়। প্রকাশ্যে রাজনীতি শুরু করেন ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। চান্দিনায় উপজেলা আওয়ামীলীগের গুটি কয়েক আওয়ামী নেতাকর্মীদের নিয়ে মাঠে নামেন। নিজের সমর্থক বাড়ানোর দিকে বেশ মনোযোগী হন। উপজেলার পৌরসভা, ওয়ার্ড ও বিভিন্ন ইউনিয়নে কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ দলের ব্যানারে নির্বাচন করার মত প্রকাশ করেন।
গত বছরের ৩ নভেম্বর উপজেলার মহিচাইলে জাতীয় জেল হত্যা দিবসে ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগকে পুন:নির্বাচিত করে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা  অব্যাহত রাখতে হবে।
নেত্রী যদি আমাকে নৌকার প্রতীক উপহার দিয়ে চান্দিনায় পাঠান তাহলে চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি  চান্দিনার সর্বস্তরের জনগণের সেবা করে যেতে চাই।

Saturday, 28 October 2017

বেগম জিয়ার কক্সবাজার সফর; কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র ব্যাপক শো-ডাউন; পুলিশের বাঁধা ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

আশিক চান্দিনা। শনিবার সকাল ১০টায় রাজধানী ছেড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও তার গাড়ি বহর। বেলা ৩টা ১০ মিনিটে চান্দিনা স্টেশন এলাকা ত্যাগ করেন তিনি। এসময় তাকে স্বাগত জানান কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি সভাপতি আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম এর নেতৃত্বে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এদিকে, দলের চেয়াপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার কক্সবাজার সফরকে ঘিরে শনিবার সকাল থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ইলিয়টগঞ্জ-কুটুম্বপুর-মাধাইয়া ও চান্দিনা এলাকায় বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেয়। এসময় পুলিশের বাঁধায় বার বার ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে নেতা-কর্মীরা। পুলিশের বাঁধা উপেক্ষা করে বিক্ষিপ্ত ভাবে মহাসড়কে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশের পাশাপাশি ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের তোপের মুখে পড়ে আহত হয় অনেক বিএনপি নেতা।
আহতরা হলেন- কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকদল সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, দেবিদ্বার উপজেলা যুবদল সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, বরকামতা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দুল ওয়াদুদ, যুবদল নেতা জামাল হোসেন, চান্দিনার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সাইদুল ইসলাম, মাইজখার ইউনিয়ন বিএনপি নেতা হোসেন মিয়া, সুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মনির মুন্সি, রকিবুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধ আলহাজ্ব মফিজ উদ্দিন ভূইয়া জানান, দলীয় কর্মসূচী সফল করতে এবং দলের চেয়ারপার্সনের কক্সাবাজার সফরকে স্বাগত জানাতে আমরা চান্দিনা উপজেলা গেইট মহাসড়কের দুই পাশে শান্তিপূর্ণ ভাবে অবস্থান নেই। বেলা ২টায় চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধার নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী আমাদের বাঁধা প্রদান করেন। এক পর্যায়ে ওসি নিজেই আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে এবং হাতের লাঠি দিয়ে আঘাত করতে উদ্ধত হয়। যা সম্পূর্ণ বেআইনি। একজন সরকারি কর্মকর্তার কাছ থেকে এমন কুরুচিপূর্ণ গালমন্দ ও এমন খারাপ আচরণ এ দেশের মুক্তিযোদ্ধারা আশা করে না।
এব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, মফিজ উদ্দিন ভূইয়াকে তো আমি চিনিই না। কারও সাথেই আমার কিছু হয়নি।
প্রসঙ্গত, পূর্ণ নির্ধারিত সময়ে কক্সবাজারের অবস্থানরত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির খোঁজ খবর নিতে শনিবার ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। ২৩ অক্টোবর (সোমবার) রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরমের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে শনিবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন তিনি।


Sunday, 18 June 2017

দেবিদ্বার বিএনপির নেতা এএফএম তারেক মুন্সীর উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত :কুমিল্লা উওরের বার্তা

গতকাল শনিবার পবিত্র মাহে রমযান উপলক্ষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল করেছেন দেবিদ্বার বিএনপি থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ সদস্য প্রার্থী ও হংকং বিএনপি শাখার সভাপতি এএফএম তারেক মুন্সী।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল হংকং বিএনপি শাখার সভাপতি এএফএম তারেক মুন্সী ও সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম নিজামী সপনের  উদ্যোগে একটি হোটেল মিলনায়তনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।ওই সময় হংকং বিএনপি শাখার নেতাকর্মীরা ও বিভিন্ন শ্রেণীর রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাবিদ, আলেম-ওলামা, স্থাণীয় সাংবাদিক, ব্যবসায়ীদের সম্মানে এ ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন হংকং বিএনপির সভাপতি এএফএম তারেক মুন্সী তিনি বলেন,চলমান গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে খুন, গুম, পঙ্গুত্বের শিকার ও দেবিদ্বার উপজেলার নির্যাতিত পরিবার গুলোর কাছে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে এই ঈদ উপহার পৌঁছে দেওয়া হবে।হংকং বিএনপি শাখার সভাপতি এএফএম তারেক মুন্সীর সার্বিক সহযোগিতায় পাঠানো উপহার রয়েছে দেবিদ্বার উপজেলার বিএনপির নেতাকর্মীদেও জন্য। তিনি আরেও বলেন, বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান সারাদেশে সচ্ছল নেতাকর্মী ও গণতন্ত্রকামী প্রতিটি মানুষকে আন্দোলনে নির্যাতিত ও অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান এবং পবিত্র মাহে রামাদান ও আল কুরআন”শীর্ষক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা পেশ করেন। ইফতারের আগ মুহূর্তে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহের সুখ-শান্তি সমৃদ্ধি ও কল্যাণ এবং বাংলাদেশের সকলের মঙ্গল কামনা করে বিশেষ মুনাজাত পরিচালনা করেন।

Thursday, 15 June 2017

বেরিয়ে এসেছে থলের বিড়ালঃ সাবেক ছাত্রদল নেতা বোরহানের বাড়িতে পুলিশি অভিযান নাট :কুমিল্লা উওরের বার্তা



জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বোরহান উদ্দিন ভুইয়ার বাড়িতে সম্প্রতি পুলিশ তার খোজে অভিযান চালান বলে অভিযোগ করেন বোরহান নিজেও। তার ফেসবুক পেজে তিনি একে ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করেন।  ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে অনুসন্ধান চালান আমাদের বিশেষ প্রতিনিধি। এতে কেচো খুড়তে গিয়ে সাপ বেড়িয়ে আসার মত ঘটনা ঘটেছে। খোজ নিয়ে জানা যায় ১/১১ এর সময় দাউদকান্দি থেকে ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন কে মাইনাস করার চেষ্টা চালান তৎকালীন জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক ওবায়েদ ভইয়া এবং বোরহান।  সেই থেকে নেতাকর্মীদের রোষানলে পড়ে দীর্ঘ ১০ বছর রাজনীতির বাইরে বোরহান। অতি সম্প্রতি বোরহান বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আউয়াল খানের সাথে বিশেষ সখ্যতা গড়ে তোলেন। খন্দকার মোশারফের সাথে আউয়াল খানের বিরোধ থাকায় আউয়াল খানও বোরহানকে কাছে  টেনে নেন। আউয়াল খানের পরামর্শে বোরহান কয়েকদিন নিজেকে জেলা বিএনপি নেতা আবার কখনো জেলা যুবদল নেতা হিসাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান। জেলাতে সুবিধা করতে না পেরে এখন যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটিতে যায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসাবে নিজেকে আলোচনায় আনতে   বোরহান নিজেই এই পুলিশি অভিযান নাটক সাজান। জানা গেছে দাউদকান্দির এমপি সুবিদ আলী ভুইয়ার এপিএস শিবলুর সাথে বোরহানের খুব দহরম মহরম সম্পর্ক। জেলা ছাত্রদলের বর্তমান সাধারন সম্পাদক এডভোকেট তৌহিদ বাবু ভুয়া ওয়ারেন্ট তৈরী করে দাউদকান্দি পৌর মেয়র আওয়ামীলীগ নেতা নাঈম ইউসুফ সেইন ও সুবিদ আলীর এপিএস শিবলুর মধ্যস্থতায় এএসআই সোহেল রানার মাধ্যমে এ নাটক ঘটান। খোজ নিয়ে জানা গেছে বোরহানের নামে।মামলা থাক দুরের কথা বিগত দশ বছর সে কোন রাজনৈতিক কর্মকান্ডেই দাউদকান্দিতে জড়িত না।  পুরো পরিবার নিয়েই সে কুমিল্লা শহরে বসবাস করে।

Sunday, 11 June 2017

সংসদ নির্বাচনে দেবিদ্বার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে ইতিমধ্যেই তোড়জোর নতুন ও পুরাতন প্রার্থীরা।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

সাইফুল ইসলাম শিশিরঃ আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।নির্বাচন নির্ধারিত সময়ের কয়েকমাস আগেই হতে পাওে বলে দলটির হাইকমান্ড নিশ্চিতও করেছেন।বর্তমান ও সাবেক এমপি কিংবা আওয়ামী লীগের বড় নেতা এবং সাবেক ছাত্রনেতা-এসব যোগ্যতায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার টিকিট কারো হাতে উঠছে।আগামী নির্বাচনকে খুব কঠিন মনে কওে বিভিন্ন ধাপে প্রার্থী বাছাই করবে আওয়ামী লীগ।যাকে দলীয় মনোনয়ন দিলে জিতে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকবে, আগামী নির্বাচনে তাকেই দেয়া হবে নৌকার টিকিট।হিসাব-নিকাশ কওে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রার্থী বাছাইয়ে জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা-এদুটি বিষয়কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।সবকিছু যাচাই-বাছাই কওে যিনি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়,তাকেই মনোনয়ন দেবেন শেখ হাছিনা।তবে আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন প্রদানের ক্ষেত্রে সাবেক দুই জন মন্ত্রী ও বর্তমান এমপিকে রেখে কি কুমিল্লা উত্তর জেলার বড় দুইজন নেতার খোজখবর নেওয়া হবে।কারনে এআসনটি ১৯৯২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির দখলে ছিলো। বিএনপির দূর্গকে হটিয়ে আওয়ামী লীগের আগমন ঘটাতে অনেক কাঠগড় পোহাতে হয় আওয়ামীলীগের। ২০০৮ সালে চারবারের নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিঃ মঞ্জুরুল আহসান মুন্সীর স্ত্রী বেগম মাজেদা আহসান মুন্সীকে পরাজিত কওে আওয়ামীলীগের প্রার্থী এবিএম গোলাম মোস্তাফা নির্বাচিত হন।তার গত ৫বছরে কর্মকান্ড মূল্যায়ন করে ২০১৪ সালে আবারোও দলীয় মনোনয়ন পেয়ে যান।পরবর্তীতে নির্বাচনে মহাজোট করায় কারনে এআসনটি এবিএম গোলাম মোস্তাফা ছাড় দিতে হয়।তবে গত নির্বাচনে বিএনপি থেকে কোন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করায়। এআসনটি থেকে নির্বাচন করেন মহাজোটের প্রার্থী কেন্দ্রীয় জাতীয়পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন রাজু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমানে কুমিল্লা উত্তর জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোশন আলী মাষ্টারকে পরাজিত করে স্বতন্ত্র প্রার্থী তৎকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান ও বর্তমান আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল বিজয়ী হন।দলের একটি সূত্র বলছে,দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদেও সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী এএফএম ফখরুল ইসলাম মুন্সী,কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি প্রবীন নেতা সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য এবিএম গোলাম মোস্তাফ,বর্তমান আওয়ামীলীগের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল মুন্সী,কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ এম হুমায়ূন মাহমুদ,কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোশন আলী মাষ্টার,দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদেও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান একেএম সফিকুল ইসলাম(ভিপি কামাল)। এদিকে দলীয় নেতাকর্মীরা গোলাম মোস্তাফা মনোনয়ন বিষয়ে জানান, পরপর দুইবার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়ে ছেন এবিএম গোলাম মোস্তাফা। দল থেকে কে মনোনয়ন পাবে,সেটি ঠিক করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার পর ২০০৮ সালে নির্বাচনে বিজয়ী পর দীর্ঘ ৫ বছর দেবিদ্বার উন্নয়নে কাজ করেছেন।এলাকাবাসীর কাছে ওয়াদা কওে ছিলেন এবং দেবিদ্বার সন্ত্রাসমুক্ত করব এবং অবহেলিত দেবিদ্বার উন্নয়ন করবেন।তিনি প্রতিটি ওয়াদা রক্ষা করেছি।নেতাকর্মীদেও একটাদাবী এই নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূণ্য নির্বাচন।দলের সবাই একজোট হওয়ে এবিএম গোলাম মোস্তাফা কাজ করিতে হবে।এবিএম গোলাম মোস্তাফা পক্ষে বেশি ভাগ দলীয় লোকজন উনাকে দেবিদ্বরের এমপি হিসাবে দেখতে চান। উনার পাওয়ার কিছু নেই, উনি দেওয়ার জন্য রাজনিতি করেন।তিনি একমাত্র ব্যাক্তি বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবেন।তাকেই দলীয় মনোনয়ন দিবে দলীয় সভানেত্রী এটাই স্থানীয় নেতাকর্মীদেও আশা করেন।এবিএম গোলাম মোস্তাফা ছাড়া অন্ন কেউ মনোনয়ন পেলে নৈাকার ভরাডুবির আশস্কা করেন নেতাকর্মীরা। দলীয় নেতাকর্মীরা রাজী মোহাম্মদ ফখরুল এর মনোনয়ন বিষয়ে নেতাকর্মীরা জানান,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনাও ছেলে ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্ট সজিব ওয়াজেদ জয়ের ঘনিষ্ঠ সহচর ও ডিজিটাল দেবিদ্বার গড়ার রুপকার হিসাবে তরুন এ সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল এর ব্যাক্তি হিসাবে দলমত নির্বিশেষে এলাকায় বিশাল জনপ্রিয়তা রয়েছে।সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল উক্ত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী,বর্তমান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন এএফএম ফখরুল ইসলাম মুন্সী।এবারোও কুমিল্লা-৪,দেবিদ্বার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নটি তাদেও দখলে থাকবে নেতা-কর্মীদেও বিশ্বাস করে।এই কারনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় তার নেতাকর্মীরা নির্বাচনের প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। দলীয় নেতাকর্মীরা হুমায়ুন মাহমুদ এর মনোনয়ন বিষয়ে জানান,আওয়ামীলীগের প্রয়োজনে অত্যান্ত দংসময়ের কান্ডারি ১৯৭৫ সালের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ১২জন ছাত্রনেতা হেমায়েতউল্লাহ আওরঙ্গেরনেতৃত্বে জীবনের মায়া ত্যাগ কওে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধের ডাক দিয়েছিলেন তাদেও একজন।কাদের-চুন্নু পরিষদেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাতিচ ডাকসুর সদস্য সিনেটে সদস্য, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ১৯৮২ সালে নেত্রী স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর কাদের-চুন্নুর নেতৃত্বে যে ১১জন ছাত্রনেতাকে নিয়ে নেত্রী প্রথম গোপন বৈঠক করেছেন তাদেও মধ্যে একজন ১৯৯১ সালের পর নেত্রীর নির্দেশে অভিবাবকহীন দেবিদ্বার আওয়ামীলীগের যিনি হাল ধওে ছিলেন।আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগকে যিনি সুসংগঠিত করেছেন।যিনি নিতি আদর্শে শির্ষ কোনদিকে নেত্রীর নির্দেশে অমান্য করেনি। কুমিল্লা উত্তর জেলার যিনি এক মাত্র সাংগঠনিক নেতা অধ্যক্ষ এম হুমায়ুন মাহমুদ।দেবিদ্বার উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের ন্যায় তৃণমূল নেতাকর্মী ও ভোটারের সাথে মতবিনিময় ও পথ সভা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ আসনের রোশন আলী মাষ্টার এর মনোনয়ন বিষয়ে নেতাকর্মীরা জানান, বিএনপির দুর শাসনে সময় ও দলের দুর্দিনে যে নেতা দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কাজ করছে কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোশন আলী মাষ্টারকেই দলটি মনোনয়ন দিয়ে মুল্যায়ন করবে।এবার হাইব্রিড প্রার্থীকে বাদ দিয়ে প্রকৃত আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে মূল্যায়ন করবে দলীয় নেতা-কর্মীদের বিশ্বাস করেন।সংসদ নির্বাচনের আগে থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় চালিয়ে যাচ্ছেন। দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদেও সাবেক ভাইচ চেয়ারম্যান একেএম সফিকুল ইসলাম (ভিপি কামাল) দলীয় মনোনয়ন চাইবেন বলে একাধিক সিনিয়র নেতা সূত্রে জানা যায়।

Monday, 5 June 2017

বিএনপির মনোনয়ন চুড়ান্ত কুমিল্লা উত্তরে।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

মুখে সরাসরি না বললেও ভিতরে ভিতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বড় দুই দল আওয়ামীলীগ ও বিএনপি। বিএনপি তাদের রুটিন কাজের পাশাপাশি ব্যস্ত আসনভিত্তিক প্রার্থী নির্বাচনে। মূল প্রার্থীর পাশাপাশি বিকল্প প্রার্থীও রাখা হচ্ছে। যাতে মামলা কিংবা অন্য কারনে কেউ নির্বাচন করতে না পারলে যাতে দলের সমস্যা না হয়।
কুমিল্লা উত্তর জেলায় রয়েছে ৫ টি নির্বাচনী আসন। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে এই ৫ আসনে বিএনপির প্রার্থী তালিকা চুড়ান্ত। কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) আসনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক মন্ত্রী ড.খন্দকার মোশারফ হোসেন। বিকল্প হিসেবে আছেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য তরুন আইনজীবি ড. খন্দকার মারুফ হোসেন। কুমিল্লা -২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক মন্ত্রী এম কে আনোয়ার। বিকল্প প্রার্থী হিসাবে আছেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মফিজুল ইসলাম। কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর-বাঙ্গরা) আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ। মামলার কারনে নির্বাচন করতে না পারলে সেক্ষেত্রে তার ভাই কাজী শাহ মজিব বা কাজী শাহ আরফিন দলীয় টিকেট পেতে পারেন। কুমিল্লা -৪ (দেবিদ্বার) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী। বিকল্প প্রার্থী হিসাবে আছেন জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি মাজেদা আহসান মুন্সী ও জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ব্যারিস্টার রিজভিউল আহসান মুন্সী। কুমিল্লা -৭ (চান্দিনা) আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ খোরশেদ আলম। বিকল্প প্রার্থী হিসাবে আছেন এলডিপির মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী ড. রেদোয়ান আহমেদ। ২০ দলীয় জোট হিসাবে তিনি মনোনয়নোর জন্য জোড় চেষ্টা চালাচ্ছেন। কিন্তু হাইকমান্ড রেদোয়ানকে আসন ছাড় দিতে নারাজ। কারন হিসাবে জানা যায় নিশ্চিত পাস আসন, কোন্দল নেই এমন আসন, জোটকে ছাড় দিলে পাশ করার সম্ভাবনা নাই, এসকল ক্ষেত্রে বিএনপি কোন আসন শরীক দলকে ছাড়বে না।