Saturday, 5 August 2017
জাতীয় নির্বাচনের মনোনয়ন লড়াইয়ে একঝাঁক তারকা ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বড় তিনটি দলের মনোনয়ন পেতে দলীয় নেতারা যেমন চেষ্টা ও তদবিরে নেমেছেন, নায়ক, নায়িকা, কণ্ঠশিল্পিরা এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। অাওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির দলীয় মনোনয়ন পেতে মাঠে নেমেছেন একঝাঁক তারকা।
তারকাদের দলীয় মনোনয়ন এবং মন্ত্রিসভার সদস্য করার পথ দেখিয়েছে অাওয়ামী লীগ। সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও খ্যাতিমান অভিনেতা অাসাদুজ্জামান নুর ও অভিনেত্রী তারানা হালিম বর্তমানে মন্ত্রিসভার সদস্য।
অালোচিত নায়িকা কবরীকে সরাসরি ভোটে প্রার্থী করে অাওয়ামী লীগ। বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী মমতাজকে সংরক্ষিত অাসনের এমপি করে অাওয়ামী লীগ। অভিনেত্রী তারানা হালিমকে এমপি নির্বাচিত করে দলটি। বর্তমান সংসদে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন মমতাজ।
অাওয়ামী লীগ: বাকের ভাই হিসাবে সারাদেশে পরিচিত মন্ত্রিসভার সদস্য অাসাদুজ্জামান নুর এমপি। পরপর তিনবার তিনি এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।
নিত্যশিল্পী পিনু খান, কবি কাজী রোজী , জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক অারিফ খান জয়, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দূর্জয় বর্তমানে সংসদ সদস্য। অারিফ খান জয় মন্ত্রিসভায়ও রয়েছেন।
অাগামী নির্বাচনে অাওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন খ্যাতিমান চিত্র নায়িকা শাবানা, অভিনেত্রী মৌসুমী, অভিনেত্রী রোকেয়া প্রাচী, চিত্র নায়িকা অঞ্জনা, নায়ক রানা হামিদ।
তারকা ফুটবলার অাশরাফউদ্দিন চুন্নু ও বাদল রায় অাওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচন করে পরাজিত হয়েছিলেন।
তারকাদের দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার অতীত কোনো রের্কড নেই বিএনপির। তবে অাগামী নির্বাচনে বেশ কয়েকজন তারকা দলটির মনোনয়নপ্রত্যাশী। এরা হলেন, কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন, সঙ্গীত পরিচালক গাজী মাজাহারুল অানোয়ার, কণ্ঠশিল্পী মনির খান, অাসিফ অাকবর, চিত্র নায়ক হেলাল খান, চিত্র নায়ক উজ্জল, খল নায়ক দেবা, কবি অাব্দুল হাই শিকদার।
জাতীয় পার্টির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন নায়ক সোহেল রানা ও নায়িকা সিমলা। এছাড়া সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান ও শামসুদ্দীন অাহমেদও অাগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান বলে জানা গেছে।
এছাড়া জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বর্তমান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী বলে জানা গেছে।
লন্ডনে ২০ দিন পর জনসম্মুখে খালেদা।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চিকিৎসার জন্য লন্ডনে অবস্থান করলেও টানা ২০ দিন নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও তার বড় ছেলে তারেক রহমানের পরামর্শেই পূর্ণ বিশ্রামে আছেন তিনি।
তবে লন্ডনে অবস্থানের প্রায় ৩ সপ্তাহ পর বাংলাদেশের স্থানীয় সময় শুক্রবার দিবাগত রাতে তারেক রহমানের বাসা থেকে বের হন খালেদা জিয়া। এ সময় একটি শপিং মলে গিয়ে নিজের প্রয়োজনীয় কিছু পণ্যও কিনেছেন তিনি।
লন্ডন থেকে পাওয়া একটি স্থির চিত্রে দেখা গেছে, শপিং মলে হাস্যোজ্জল খালেদা জিয়া নিজেই একটি পণ্য দেখছেন। পণ্যটির বিষয়ে মা'কে বুঝিয়ে দিচ্ছেন তারেক রহমান। তাদের পাশেই দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছেন তারেকের স্ত্রী জোবায়দা রহমান।
সূত্র মতে, লন্ডনে অবস্থানের পর একটি ঘরোয়া সমাবেশে অংশ নেয়ার কথা ছিল বেগম জিয়ার। কিন্তু শারীরিক অবস্থা অনুকূলে না থাকায় তারেকের পরামর্শেই সমাবেশে অংশ নেননি তিনি।
তবে এর ফাঁকে ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তাও অনেকটা গোপনীয়তা অবলম্বন করেই। বর্তমানে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে কিছুটা ভাল বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির এক নেতা জানান, লন্ডনে তারেক রহমানের যে বাসায় খালেদা জিয়া রয়েছেন সেখানে দলের কোন পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। পরিবার পরিজনের সাথে একান্ত সময় কাটাতেই নেতাকর্মীদের সাক্ষাৎ না দেয়ার কৌশল অবলম্বন করেছেন মা-ছেলে।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ জুলাই চিকিৎসার উদ্দেশে লন্ডন যান বিএনপি চেয়ারপারসন। চিকিৎসার পাশাপাশি দলের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কৌশল ও একাদশ নির্বাচনে বিএনপি ভূমিকা নিয়ে ছেলের সঙ্গে পরামর্শ করবেন এমন গুঞ্জনও শোনা গেছে। কোরবানীর ঈদের পর তিনি দেশে ফিরে আসবেন বলে জানা গেছে
তবে লন্ডনে অবস্থানের প্রায় ৩ সপ্তাহ পর বাংলাদেশের স্থানীয় সময় শুক্রবার দিবাগত রাতে তারেক রহমানের বাসা থেকে বের হন খালেদা জিয়া। এ সময় একটি শপিং মলে গিয়ে নিজের প্রয়োজনীয় কিছু পণ্যও কিনেছেন তিনি।
লন্ডন থেকে পাওয়া একটি স্থির চিত্রে দেখা গেছে, শপিং মলে হাস্যোজ্জল খালেদা জিয়া নিজেই একটি পণ্য দেখছেন। পণ্যটির বিষয়ে মা'কে বুঝিয়ে দিচ্ছেন তারেক রহমান। তাদের পাশেই দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছেন তারেকের স্ত্রী জোবায়দা রহমান।
সূত্র মতে, লন্ডনে অবস্থানের পর একটি ঘরোয়া সমাবেশে অংশ নেয়ার কথা ছিল বেগম জিয়ার। কিন্তু শারীরিক অবস্থা অনুকূলে না থাকায় তারেকের পরামর্শেই সমাবেশে অংশ নেননি তিনি।
তবে এর ফাঁকে ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তাও অনেকটা গোপনীয়তা অবলম্বন করেই। বর্তমানে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে কিছুটা ভাল বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির এক নেতা জানান, লন্ডনে তারেক রহমানের যে বাসায় খালেদা জিয়া রয়েছেন সেখানে দলের কোন পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। পরিবার পরিজনের সাথে একান্ত সময় কাটাতেই নেতাকর্মীদের সাক্ষাৎ না দেয়ার কৌশল অবলম্বন করেছেন মা-ছেলে।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ জুলাই চিকিৎসার উদ্দেশে লন্ডন যান বিএনপি চেয়ারপারসন। চিকিৎসার পাশাপাশি দলের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কৌশল ও একাদশ নির্বাচনে বিএনপি ভূমিকা নিয়ে ছেলের সঙ্গে পরামর্শ করবেন এমন গুঞ্জনও শোনা গেছে। কোরবানীর ঈদের পর তিনি দেশে ফিরে আসবেন বলে জানা গেছে
Friday, 4 August 2017
কুমিল্লা আওয়ামী লীগে প্রতিহিংসার শিকার যারা !।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
বিশেষ প্রতিনিধি ঃ কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটি নিয়ে প্রথম কয়েক দিনে হতবম্ব হয়ে কেউ কিছু না বললেও এখন অনেকেই মুখ খুলতে শুরু করেছেন । এ কমিটি কে অনেকে থানা কমিটি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন । কুমিল্লা এখন বিভাগীয় শহর হতে যাচ্ছে কিন্তু এ কমিটির এক-তৃতীয়াংশেরই মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়ার যোগ্যতা নাই ।
সভাপতি হিসেবে সদর আসনের সংসদ সদস্য হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে মেনে নিলে ও সাধারণ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আরফানুল হক রিফাত কে নিয়ে রাজপথে পোড় খাওয়া অধিকাংশ নেতা-কর্মীই ক্ষুব্ধ ।ঘোষিত কমিটির সভাপতি – সাধারন সম্পাদকের বাসা ১শ গজের মধ্যে । রিফাত বাহার গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ড ।
সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আন্জুম সুলতানা সীমাই সবচেয়ে যোগ্য , যিনি তার ব্যক্তি যোগ্যতায় শুধু কুমিল্লাই নয় সারা দেশের আওয়ামী কর্মীদের মন জয় করেছেন ! কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সদর আসনের সংসদ সদস্য হাজী বাহার ও পরিকল্পনা মন্ত্রী লোটাস কামালে অসহযোগীতার জন্য আন্জুম সুলতানা সীমা পরাজিত হন । নির্বাচন পরিবর্তি সময়ে দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বক্তব্যে তাদের অসহযোগীতার বিষয়টি উঠে আসে এবং দল তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা থাকলে পরবর্তীতে তিরস্কারের বদলে পুরস্কার দিয়ে হাজী বাহাউদ্দিন বাহারকে সভাপতি ও আরফানুল হক রিফাতকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি করা হয় । প্রথমে সীমাকে সিনিয়র সভাপতি করার কথা থাকলেও পরে ২নং সহ-সভাপতি করা হয় ।
২০০১ সালে দলের সিদ্ধান্ত না মেনে ঘড়ি প্রতিকে সাংসদ নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ বহিষ্কৃত হয়েছিলেন হাজী বাহার , এরপর দীর্ঘ সময় দলের রাজনীতির বাহিরে থাকেন তিনি ও তার গ্রুপের সিংহভাগ নেতাকর্মী । ২০০৮ সালে আফজল খান ছাড় দিলে বাহার নৌকা প্রতিক পেয়ে সাংসদ নির্বাচিত হন । কুমিল্লার রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ভাই বা গ্রুপ বলয়ের বাহিরে আসতে পারেনি এবারও ।
দলীয় কাঠামোর অনুযায়ী সম্মেলনের মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘোষনার পর তাদের মাধ্যমে তৃনমুল থেকে পাঠানো নাম কেন্দ্র অনুমোদন দেয় কিন্তু এবার কারো সাথে কোন আলাপ-আলোচনা না করে একচেটিয়া ভাবে বাহার গ্রুপের ৬১ ও প্রতি পক্ষ যারা দীর্ঘ দিন রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে নির্যাতন হয়েছেন তাদের অনেককেই বাদ দিয়ে ৯ জনকে নেওয়া হয় ।
দলীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম তার প্রথম নির্বাচনী বক্তব্যে বলেছিলেন যারা নির্বাচনে ভাল কাজ করবে তাদের মূল্যায়ন করা হবে কিন্তু যে দু তরুন নেতা সবচেয়ে বেশী কাজ করেন ভিক্টোরিয়া কলেজের সাবেক ভিপি নুরউর রহমান তানিম ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কবিরুল ইসলাম সিকদার তাদের তেমন মূল্যায়ন না করাতে তাদের সমর্থকরা হতাশ ।
নুরউর রহমান তানিম এখন ও মূখ না খুললেও কবিরুল ইসলাম সিকদার কমিটি প্রত্যাখ্যান করছেন । সবচেয়ে আশ্চর্যজনক যে আগের প্রতিটি জেলা কমিটিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার অন্যতম আইনজীবি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য সৈয়দ রেজাউর রহমান নাম থাকলে এবার তাঁর নাম নেই । কুমিল্লা আওয়ামী লীগের জীবন্ত কিংবদন্তী যিনি আইয়ুব খাঁনকে বাধা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর খুবই প্রিয় জনে পরিনত হয়েছিলেন, স্বৈরাচারী এরশাদকে কুমিল্লা জনসভা করতে দেননি , যিনি ফ্রিডম পাটির হামলা প্রতিহত করে পাল্টা আক্রমণ করে কুমিল্লায় তাদের আস্তানা গুড়িয়ে দেন সেই আফজল খানকে সদস্য পর্যন্ত করা হয় না । জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকে সরাসরি ভোটে এই বাহার তার কাছে পরাজিত হয়েছিল । কুমিল্লায় আওয়ামী রাজনীতিতে তিনিই এখন সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ।
একটা সময় ছিল যখন আফজল খানকে বাদ দিয়ে কুমিল্লার রাজনীতি নিয়ে আলোচনারই সুযোগ ছিল না। সেই তিনি আজ যেন অস্তাচলের ছবি। বঙ্গবন্ধুর আদরের আফজল আওয়ামী লীগের সদস্য হয়ে মরতে পারবে না এটা মানা যায় না বলে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন ।
একটা সময় ছিল যখন আফজল খানকে বাদ দিয়ে কুমিল্লার রাজনীতি নিয়ে আলোচনারই সুযোগ ছিল না। সেই তিনি আজ যেন অস্তাচলের ছবি। বঙ্গবন্ধুর আদরের আফজল আওয়ামী লীগের সদস্য হয়ে মরতে পারবে না এটা মানা যায় না বলে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন ।
কুমিল্লার ছাত্র রাজনীতির জীবন্ত কিংবদন্তী স্বৈরাচারী এরশাদের পুলিশের বর্বর হামলায় কুমিল্লার রাজপথ যার রক্তে প্লাবিত হয়েছিল ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ভিপি , শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক , জেলা আওয়ামী লীগের সদ্য সাবেক যুগ্ম আহবায়ক সফিকুল ইসলাম সিকদারের মত রাজপথের যোদ্ধা কমিটিতে নেই তা অনেকেই প্রতিহিংসার আলামত হিসেবেই দেখছেন । সাবেক সংসদ সদস্য জোবেদা খাতুন পারুল , ২০০৬ সালের বাতিল হয়ে যাওয়া নির্বাচনে সদর আসনে দলীয় নমিনেশন পাওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক আফতাবুল ইসলাম মঞ্জুর নাম না থাকায় অনেকেই বিস্মৃত হয়েছেন ।
৭৫ পরবর্তী সময়ে যিনি বৃহত্তর কুমিল্লায় শ্রমিক লীগ কে সংগঠিত করতে নিরলস শ্রম দেন , সাবেক আইন মন্ত্রী ও প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুল মতিন খসরু যখন কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সচিব ছিলেন তখন শ্রমিক লীগের অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে নিয়ে ভ্যানগার্ডের মত কাজ করছেন , জোট সরকারের রোষানলে পড়ে যিনি ৭ বছর চাকুরীচ্যুত ছিলেন জনপ্রিয় শ্রমিক নেতা জেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি মনির হোসেন ঝান্টুর নাম না আসায় শ্রমিক সমাজ কে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে বলে শ্রমিক নেতারা মনে করেন । কিংবদন্তী ছাত্রনেতা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ভিপি মিজানুর রহমান আজাদ , কুমিল্লার সম্ভবনাময় যুবনেতা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য , এফ বি সি সি আইয়ের পরিচালক মাসুদ পারভেজ খাঁন ইমরান ও প্রতিহিংসা শিকার বলে জানা যায় ।
চাকসুর সাবেক ভারপ্রাপ্ত ভিপি তারেকুল হক ,জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য তোফা খাদেম মোঃ ফিরোজ ,শহর যুবলীগের সাবেক সাহসী সভাপতি যিনি স্বৈরাচারী এরশাদের জনসভার গেইটে আগুন দিয়েছিলেন অভিজিত রায় পার্থর মত নেতাকেও মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য হতে আর কতদিন অপেক্ষা করতে হবে ।
আপনি যদি আশির দশক থেকে প্রতিটি দলীয় কার্যক্রমের ছবি খোজ করেন তাহলে যাকে প্রতিটি অনুষ্ঠানে ও আন্দোলনে দেখতে পাবেন শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও তাতী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম ও সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন , কুমিল্লা আওয়ামী রাজনীতিতে ভদ্রজন হিসেবে পরিচিত জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক লুৎফর বারী হিরু , কথায় বলে পুরান চাউল ভাতে বলে খ্যাত কাউন্সিলার সৈয়দ আবীর আহমেদ ফটো , কাউন্সিলার আফসান মিয়া , সাবেক কাউন্সিলার হিম্মত খাঁন ,ঠিকাদার ফয়জুলুল্লাহ জালু , অধ্যাপক আহসানুল কবির , শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি হাজী কাশেম , এডভোকেট আবদুর রৌফ ,নির্মল পাল, সাবেক কাউন্সিলার নাসরিন সুলতানা রুনা , সাবেক ছাত্রনেতা ইকবাল কবির খাঁন ছোটন , গোলাম মহিউদ্দিন শরিফ ,সাবেক ছাত্রনেতা কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কাজী এনামুল হক ফারুক , সাবেক ছাত্রনেতা পাপন পাল ,জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ যুগ্ন আহবায়ক প্রদিপ দত্ত, ইবনে সিনা আজাদ পাপ্পানা , শহর যুবলীগের বর্তমান আহবায়ক কামাল চৌধুরী , আব্দুল কাদের ভুলু, মোঃ শাহজাহান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি লিটন দাশ ,জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পোড় খাওয়া ছাত্রনেতা দেলোয়ার হোসেন , কুমিল্লা সরকারী কালেজের সাবেক জি এস আতিকুর রহমান পিন্টু ,সাবেক ছাত্রনেতা কাজী নাহিদুল হক , আবুল হোসেন ছোটন , হুমায়ন কবির , জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক সাংগঠনিক সম্পাদক পোড় খাওয়া ছাত্রনেতা দেলোয়ার হোসেন , সাবেক ছাত্রনেতা কাজী নাহিদ , জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আ হ ম আহসান উদ্দিন টুটুল ,সাবেক ছাত্রনেতা মনির ভূইয়া , সাবেক ছাত্রনেতা কুমিল্লা আইন কলেজের সাবেক জি এস আবদুস সামাদ মহান , সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট আশিকুর রহমান ভূইয়া , যাদের অন্তর্ভুক্তি হলে দল আরো সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী হতো । এদের মধ্যে ৩০ জনের নাম কেন্দ্রীয় দফতরে পাঠানো হয়েছে ।
Thursday, 3 August 2017
চান্দিনায় আউশ প্রদর্শণীর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনা প্রতিনিধি।
কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের আয়োজনে ২০১৬-২০১৭ বৎসরে রাজস্ব খাতের অর্থায়নে স্থাপিত আউশ প্রদর্শণীর (জাত: ব্রিধান-৪৮) মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
০২ আগষ্ট বিকালে চান্দিনা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড এর তুলাতুলি গ্রামে হাজী মো. সামসুল হক এর সভাপতিত্বে এ মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি’র বক্তৃতা করেন- চান্দিনা উপজেলা কৃষি অফিসার এহতেসাম রাসুলে হায়দার।
বিশেষ অতিথি’র বক্তৃতা করেন- উপসহকারি কর্মকর্তা- মো. দেলোয়ার হোসেন, কৃষক- মো. তাজুল ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- উপ সহকারি কৃষি অফিসার - মো. গোলাম সারওয়ার, ফিল্ড এসোসিয়েট বায়ার সাইন্স- মো. মাসুদ সরকার, দৈনিক বাংলার আলোড়ন চান্দিনা প্রতিনিধি মো. সাইফুল ইসলাম সহ স্থানীয় কৃষক।
Tuesday, 1 August 2017
আলী আশরাফ এমপি মহদ্বয়ের কাছে আহবান করছি জোয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ কে বাঁচান।
চান্দিনা উপজেলার ১৩নং জোয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পরছে সেই অনেক আগেই। কারণ শুধু একলা খাবো,একলা গাইব গান,এর ফলে জোয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এখন কর্মী শূন্যর কোঠায়। এসব চিত্র থেকে পরিত্রান পেতে অনতিবিলম্ভে কাউন্সীল করে নতুন নেতৃত্ব দেওয়া জরুরী হয়ে পরেছে বলে মনে করেন, আওয়ামীলীগ সহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। তাই গণমানুষের নেতা অধ্যাপক আলী আশরাফ এমপি মহদ্বয় সহ চান্দিনা থানার সকল নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।কারণ যদি আগামী জাতীয় নির্বাচনে আবারও জয়লাভ করতে চান নৌকার প্রতীক জোয়াগ ইউনিয়নে। আর দেরী না করে হাইব্রীড মুক্ত, একটা যোগ উপযোগী শক্তিশালী কমিটি দিয়ে জোয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ কে রক্ষা করুণ। কারণ ইতিমধ্যে দেখা গেছে পূর্বের কমিটির অবস্থান শুধু খাই ,খাই, খাই, অবস্থা। আর খাই ,খাই ,করে আজ নেতারা অনেক অনৈতিক কার্যকলাপ জড়িত হয়ে পড়েছে। যা পুরা চান্দিনা তথা কুমিল্লার মানুষ অবগত আছেন।এক জরিপে সরেজমিনে যানা যায়, অসংখ্য আওয়ামীলীগের, নবীণ, প্রবীণ ,তরুণ, কর্মীদের পছন্দের _সাধারন সম্পাদকের _তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছেন ,বিপুল ভোটে ইউনিয়ন পরিষদ নৌকা মার্কার বাহক,সৎ নিষ্ঠাবান,বিশিষ্ট সমাজ সেবক,তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় ব্যাক্তিত্ব ,নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব মেহেদী হাসান তালুকদার কে অত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে পেতে চায়। কারণ তার দলের প্রতি নিরলস শ্রম ভালোবাসা কর্মীগড়ার কারিগর নিরলস ভাবে প্রতিটা ইউনিয়নের ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগ অফিস নির্মাণ করেছে যা চলমান। বিগত ২০বছর ধরে জনগনের সেবা করে আসছে এবং মুজিবের আদর্শের সৈনিক গড়ার কাজে নিয়োজিত আছে। তার নিরলস পরিশ্রম জোয়াগ ইউনিয়ন বাসী সাক্ষী । যা এখনও চলমান।ইউনিয়ন সভাপতি হিসাবে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ সাহেবের বিকল্প কেহ নেই এমনটাই মনে করেন জনগন।কারণ তার মত মানুষ খুব কমই হয়। স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যাবধি সভাপতি পদে নিযুক্ত আছেন। আমরা আশা করবো প্রিয় নেতা এবার যোগ্যতার ভিত্তিস্বরূপ লিডার নির্বাচন করবেন।
Monday, 31 July 2017
ড. রেদোয়ান সমীপে খোলা চিঠি।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনা তথা কুমিল্লাতে জাতীয়তাবাদী দলের বীজ বপন করতে যে কয়েকজন নেতা। মাঠে গোড়াপত্তন করেছিলেন আপনি তাদের একজন। চান্দিনার বিএনপির দূর্গ গঠন হয়েছিল আপনার হাত ধরেই।বিএনপিতে আপনি যে একটা সেটাপ তৈরী করেছিলেন সেটা দিয়ে যে কোন নির্বাচনী বৈতরনী পার হওয়া সম্ভব ছিল। ২০০৬ সালে আপনি বিএনপি ত্যাগ করে এলডিপি নামে নতুন দল গঠন করেন। আপনি বিভিন্ন সময় বলেছেন যে যারা আজকে চান্দিনার বিএনপির দায়িত্বে আছেন তারাও আপনার সাথে যাওয়ার কথা ছিল। সেটা সাধারন মানুষ তেমন জানেনা। কিন্তু বাস্তবতা হলো আপনার এমন কর্মকান্ডে হাজার হাজার নেতাকর্মী সমর্থকরা হতবাক হয়েছিল। আপনি শুধু নেতাদের সাথে পূর্বে যোগাযোগ করেছিলেন কিন্তু কর্মীরা জানত না। এখানে স্পষ্টত প্রতীয়মান যে আপনি কর্মীদের মনোভাবকে কখনো পাত্তা দেননি। প্রথমে মহাজোট হয়ে নৌকা মার্কায় নির্বাচন করার প্রাক্কালে তাদের হ্রদয়ে যে রক্তক্ষরণ হয়েছে তা আজও বিদ্যমান। পরবর্তীতে সেখান থেকে বিচ্যুত হলে পরবর্তীতে বিএনপি জোটে যোগদান করেন। বিএনপি জোটে যোগ দিয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির সাথে অতীতের তিক্ততা ঘুচাতে মোটামুটি সফল হন। বিশেষ করে ২০১৪ সালের পাতানো নির্বাচনে না যাওয়ার কারনে ম্যাডাম খালেদা জিয়া আপনাদের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। কিন্তু শত চেষ্টা করেও চান্দিনা বিএনপির সাথে সম্পর্ক উষ্ঞ করতে ব্যর্থ হন। এমনকি চান্দিনা উপজেলা বিএনপির ঐক্যের প্রতীক খোরশেদ আলমের বিরুদ্ধে নানারকম মামলা দেন। এমনকি দিনে দিনে এই তিক্ততা আরো বাড়ে। এবার আসি অন্য প্রসঙ্গে। জোটের তৃতীয় বৃহত্তম দলের মহাসচিব হিসাবে আপনি জোট থেকে মনোনয়ন এর অন্যতম দাবিদার। সে নমুনা আপনি পূর্বেও দেখিয়েছিলেন। উপজেলা নির্বাচনে মফিজউদ্দিন ভুইয়াকে পাশ কাটিয়ে যখন তিনটি পদের নমিনেশন এলডিপির জন্য এনেছিলেন তখন আপনি জাতীয় নির্বাচনের নমিনেশন কে পাবে সে ব্যাপারে একটা সম্মক ধারনা দিয়েছিলেন। আপনি হয়ত ভুলে গিয়ে থাকবেন যে আপনি সাড়া চান্দিনায় চষে বেড়িয়েছিলেন কিন্তু সাধারন বিএনপি সমর্থকরা সাড়া দেয়নি। বাধ্য হয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় কে এনেছিলেন, তাতেও অাশানুরুপ ফল পাওয়া যায় নি। গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও আপনার দলের জন্য পাচটি ইউনিয়নে নমিনেশন এনেছিলেন তাতেও পাত্তা দেননি সাধারন মানুষ। চান্দিনার মানুষের মাঝে আপনার বিশাল পরিচিতি এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু দল হিসাবে চান্দিনায় এলডিপি ততটা শক্তিশালী নয়। আপনার কলেজের শিক্ষক ও আত্নীয় সহ গুটি কয়েক তরুণ ছাত্রনেতা আপনার দলের সাংগঠনিক শক্তি। নমিনেশন পাওয়ার দৌড়ে আপনি এগিয়ে থাকলেও এই সাংগঠনিক ভীত নিয়ে নির্বাচনী বৈতরনী পার হওয়া সম্ভব বলে মনে হয় না। ধানের শীষ প্রতীক পেলে মাঠ পুরো অনুকুলে চলে আসবে এটাই আপনার ভরসা। এর বিপক্ষে বলছি না। কিন্তু মাঠ অনুকুলে তে আর আওয়ামীলীগের লোক দিয়ে আনতে পারবেন না। অতীত অভিজ্ঞতা বলে চান্দিনা বিএনপি কেন্দ্রীয় আহবানেও আপনার ডাকে সাড়া দেয়নি। এবারও যে এমন সমস্যা হবে না সে শংকা কি আপনি উড়িয়ে দিতে পারেন। জাতীয় নির্বাচনে সবাই ধানের শীষের পক্ষে থাকবে, এটাও আপনার আত্নতৃপ্তির কারন হতে পারে। প্রশ্ন হলো সেটার লেভেল কতটুকু হতে পারে কিংবা গত নির্বাচনে যে মেকানিজমে ধানেরশীষ সামান্য ভোটে দ্বিতীয় হয়েছিলো সেটারই বা গ্যারান্টি কে দিবে!!! ইদানিং শুরু হয়েছে নতুন সমস্যা। আপনি নমিনেশন পাবেন এই ব্যাপার চাউর হয়ে যাওয়ার পর আপনার দলের অতি উৎসাহী কিছু লোক এমন আচরন করছে যা আপনার অমঙ্গল বৈ মঙ্গল বয়ে আনবে না। মনে রাখবেন আজকের আপনার অবস্থান শুধু আপনার নিজের জন্য, কারো সাহায্যে নয়। ভুল ত্রুটি মার্জনীয় হিসাবে দেখবেন।
সম্পাদক
চান্দিনার বার্তা
সম্পাদক
চান্দিনার বার্তা
Sunday, 30 July 2017
আব্দুল আওয়াল খানের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
২৭জুলাই বৃহস্পতিবার দেবিদ্বারের, রসুলপুর ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতির মৃত্যুর সংবাদ শুনে একটি শোক বানী পাঠান বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। যা দেবিদ্বার থানা বিএনপির নেতা-কর্মীদের দারুন ভাবে প্রফুল্ল করে।এই শোক বানীও নিয়ে বিএনপি’র কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক আব্দুল আওয়াল খানের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ উঠে।
দেবিদ্বার থানা বিএনপির সাধারন সম্পাদক মোঃ গিয়াস উদ্দিন জানায়, কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতির মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে দলের মহাসচিব একটি শোক বানী পাঠান, তার এই স্বাক্ষরিত শোক বানী দপ্তরে জমা হওয়ার পর পরেই আব্দুল আওয়াল খান তা কপিরাইট করে নিচে নিজের নামও জোড়ে দেন। এবং তা জন সম্মুখে প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে আসল কপি হাতে পাওয়া গেলে উপজেলা চারদিকে ব্যাপক নিন্দার ঝড় উঠে।বিগতদিনে বাংলাদেশের ইউনিয়ন পর্যায়ের অনেক সভাপতি, সহ-সভাপতির মৃত্যুতে এমন শোক বানী পরিলক্ষিত হয়নি। এবং মহাসচিবের বানীর সাথে একজন বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিকের নাম জুড়ে দেয়া হলে তা দেবিদ্বারের জনমনে কৌতুহল সৃষ্টি করে। মহাসচিবের বানীর সাথে কেন্দ্রীয় অন্য কোন নেতার নাম সন্নিবেশিত কোন শোক বানী অতীতেও আর অন্য কোথাও চোখে পড়েনি। সেই কৌতুহল থেকেই বেড়িয়ে আসে থলের বিড়াল। অনেকেই মতামত ব্যক্ত করেন উনি এই শোক বানী জালিয়াতি না করে নিজে আলাদা শোক বানী পাঠালে কি এমন ক্ষতি হতো। যাকে কয়েকমাস আগে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া মৌখিক ভাবে কুমিল্লা উত্তর জেলার সকল রাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।
এবিষয়ে দেবিদ্বার থেকে চারবারের এমপি ইঞ্জিঃ মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী বলেন, বিএনপি প্রবীন নেতা ইদ্রিস ডিলারের শোক বানী নিয়েও জালিয়াতির অভিযোগ বিষয়টি আমি ফেইসবুকে দেখেছি।তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি জালিয়াতির অভিযোগ আপনার শুনছেন।আমি এবিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই না। তিনি আরোও বলেন, ৯০ সাল থেকে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বিএনপি’র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম।৯৬’র হাসিনা বিরোধী আন্দোলন এবং বর্তমান আওয়ামী সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে থাকার কারনে বহু মামলা-হামলার স্বীকার হয়ে ছিলাম।দীর্ঘ ২৭বছর দেবিদ্বার উপজেলা বিএনপির উন্নয়ন করেছি।এবার আমার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য দলের নেতার্কমীদের নিয়ে নিরলস ভাবে কাজ করে আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
এদিকে দেবিদ্বার উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুজামান বলেন, বিএনপি’র কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক আব্দুল আওয়াল খানের এমন জালিয়াতিতে বিষণ ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। দেবিদ্বার থানা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সকল অংগ সংগঠন এই হীন কর্মকান্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
এবিষয়ে দেবিদ্বার উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি প্রার্থী মোঃ ইব্রাহীম খলিল বলেন, দেবিদ্বারের বিএনপি’র মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে দলের মহাসচিব একটি শোক বানী পাঠান।ওই শোক বানীতে বিএনপি’র কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক আব্দুল আওয়াল খানের নাম ছিল।কিন্তু তারা কপিরাইট করে ফেইসবুকে দিয়েছেন।তারা জালিয়াতির করছেন।বর্তমানে আব্দুল আউয়াল বিদেশ আছেন। এবিষয়টি নিয়ে আপনাদের সাথে কথা বলবেন দেশে আশা পর।
উল্লেখ্য, কিছুদিন পূর্বে বিএনপি’র কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক আব্দুল আওয়াল খানের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে ভানী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উপ নির্বাচনের ধানের শীষ প্রতিকে নমিনেশন স্বাক্ষর জাল করে পাইয়ে দেয়ার অভিযোগ গুরুতর ভাবে প্রমাণিত হয়। তারও আগে দাউন্দকান্দি উপজেলার নির্বাচনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের মনোনীত প্রার্থীর নাম কেটে উনার স্বাক্ষরিত অন্য আরেক প্রার্থীর নাম জালিয়াতি করে নমিনেশন পাইয়ে দেয়ার গুরুতর প্রমান পাওয়া যায়।
চান্দিনায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ বই বিতরন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সদস্য সংগ্রহ বই বিতরণ কর্মসুচি রবিবার(৩০ জুলাই)উপজেলা বিএনপির উদ্যেগে কুমিল্লা উত্তর জেলা চান্দিনাস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে চান্দিনা পৌর বিএনপির সভাপতি এবিএম সিরাজুল ইসলাম সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত উপস্থিত ছিলেন চান্দিনা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. মফিজ উদ্দিন ভূইয়া।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চান্দিনা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র শাহ মো. আলমগীর খান,
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. আরশাদ,উপজেলা যুবদল সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল খায়ের, চান্দিনা উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি মো. কাইয়ুম খান,জেলা বিএনপির সভাপতির তনয় আতিকুল আলম শাওন,স্বেচ্ছাসেবক দল সাধারণ সম্পাদক মো.গিয়াস উদ্দিন কানন,যুবদল নেতা ডা.সাইফুল্লাহ বাপ্পী, উপজেলা ছাত্রদল সিনিয়র সহ- সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবর প্রমুখ।
এতে চান্দিনা পৌর বিএনপির সভাপতি এবিএম সিরাজুল ইসলাম সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত উপস্থিত ছিলেন চান্দিনা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. মফিজ উদ্দিন ভূইয়া।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চান্দিনা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র শাহ মো. আলমগীর খান,
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. আরশাদ,উপজেলা যুবদল সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল খায়ের, চান্দিনা উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি মো. কাইয়ুম খান,জেলা বিএনপির সভাপতির তনয় আতিকুল আলম শাওন,স্বেচ্ছাসেবক দল সাধারণ সম্পাদক মো.গিয়াস উদ্দিন কানন,যুবদল নেতা ডা.সাইফুল্লাহ বাপ্পী, উপজেলা ছাত্রদল সিনিয়র সহ- সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবর প্রমুখ।
প্রথমবারেই চমক দেখাল কুমিল্লা মডেল কলেজ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
পাবলিক পরীক্ষায় প্রথমবারের মতো অংশ নিয়ে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে কুমিল্লা মডেল কলেজ। প্রথম বছরই শতভাগ পাসের রেকর্ড গড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত ২৩ জুলাই এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ উভয় কমেছে। এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ হাজার ৭২৬ জন।
এর মধ্যে, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পাশের হার ৪৯ দশমিক ৫২ শতাংশ।
জানা গেছে, এবার কুমিল্লা মডেল কলেজ প্রথমবারের মতো পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে রেকর্ড করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে শতভাগ পাস করেছে। প্রতিষ্ঠানটির মোট ৭৬ জন পরীক্ষার্থী ২০১৭ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৫৪ ছেলে ও ২২ মেয়ে।
কুমিল্লা মডেল কলেজ ঢাকা গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে প্রতিষ্ঠানটির স্বপ্নদ্রষ্টা ও ঢাকা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, একটি স্বপ্ন নিয়ে আমি এই প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম শুরু করেছি। প্রতিষ্ঠানটির প্রথমবারের সাফল্যে আমি আনন্দিত।
তিনি বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের ২০% মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর জন্য বিশেষ সুবিধা রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠান নিয়ে আমি অনেক স্বপ্ন দেখি। আগামী দিনে সবার সহযোগিতা নিয়ে আমি আমার এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই।
Subscribe to:
Posts (Atom)