রাজনিতির মাঠে আজ কাল বসন্তের কুকিল দেখা যায়, তার ধারা বাহিকতায় আজকের এই প্রতিবেদন, ছবিতে উল্লেখিত মোঃ শাহিন মুন্সি , পিতা মৃত মোঃ মকবুল মুন্সি, গ্রাম অলিপুর মুন্সি বাড়ি,পো: ইলিয়াটগঞ্জ, ইউনিয়ন ১ নং শুহিপুর,চান্দিনা কুমিল্লা,
শাহিন প্রথমে চান্দিনা উপজেলা এলডিপির একজন কর্মী চিলেন, এবং পরে সে ক্ষমতাশীন দল আওয়ামীলীগেগে যোগদান করেন এবং ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে এলাকায় তার অপকর্ম চালু করেন,এমন কি ভিবিন্ন মানুষ থেকে চাদা আদায় করেছেন বলেও অভিযোগ করেন অনেকে,এবং এলাকায় সুন্দরী মেয়েদের উত্তাক্ত করতেন বলে এলাকাবাসীদ দাবি,নাম প্রকাসে অনিচ্ছুক এক মেয়ে আমাদের রিপোর্টস কে জানিয়েন স্কুল থেকে আসার পথে শাহিন আমাকে জোর করে এলাকার জংগলে তার আরো কাছের দুই বন্দু সহ পালাক্রমে ধর্ষণ করে,এবং আমি এই কথা সবাইকে জানিয়ে দেবো বলাতে বর্তমান আওয়ামীলীগ এর এমপি পুত্র মুনতাকিম আসরাফ টিটুর বরাত দিয়ে বলেন সে আমার রাজনিতির বড় ভাই, যদি কারো কাছে মুখ খোলি তাহলে আমি সহ আমার পরিবার এর সকলকে মেরে পেলার হুমকিও দেয় এই শাহিন,শাহিন এর সকল অপকর্ম টিটু জেনে গেলে তাকে ধমকেছেন বলে জানিয়েছেন এক লোক তার ক্ষোভে চান্দিনা আওয়ামীলীগ এর নব নমিনেশন এর আশা বাদি বঙ্গবন্দু মেডিকেল কলেজ এর দুই দুই বারের ভিসি এবং কুমিল্লা উওরজেলা আওয়ামীলীগ এর সহ সভাপতি ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্তের সাথে বেশ কিছু দিন প্রচারণা করেনন,এবং অবষেশে চান্দিনা বিএনপিতে যোগদান করার কথা জানিয়েছেন,তবে বিএনপিতে যোগ দিতে তার একটা শর্ত আছে এবং সেটি হলো শুহিলপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক পদিবী পেলেই তিনি বিএনপিতে যোগদান করবেন তিনি,আসুন আমরা এদের চিহ্নিত করে সকল দল এর সিনিয়র জুনিয়র নেতারা তাদের বর্জন করুন,,সুবিধা বাদ জিন্দাবাদদের কারনে আজ রাজনিতি এবং সমাজ ধংসের দিকে
Friday, 16 March 2018
Monday, 12 March 2018
নবাগত ডিসির নির্দেশে চান্দিনায় বাল্য বিয়ে বন্ধ; রক্ষা পেল স্কুলছাত্রী জান্নাত । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লার চান্দিনায় নবাগত কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বাল্য বিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে স্কুল ছাত্রী জান্নাত আকতার (১৩)।
রোববার রাত ১১টায় উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের পানিপাড়া গ্রামে কনের বাড়িতে হাজির হয়ে ওই বাল্য বিয়ে বন্ধ করে দেয় উপজেলা প্রশাসন।
জান্নাত পানিপাড়া গ্রামের আবুল হাসেমের মেয়ে এবং স্থানীয় পানিপাড়া শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী।
জানা যায়, রাতে রোববার স্কুলছাত্রী জান্নাতের সাথে পার্শ্ববর্তী বরুড়া উপজেলার পয়লগাছা গ্রামের এক যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এমন খবর রাত সাড়ে ১০টায় সদ্য যোগদান করা কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম জাকারিয়াকে অবগত করেন। ইউএনও’র মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে বাল্য বিয়ে বন্ধ করার এমন নির্দেশনা পেয়ে রাত ১১টায় চান্দিনা উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তুষার আহম্মেদ কনের বিয়ে বাড়িতে অভিযান চালান এবং বিয়ে বন্ধ করে দেন। এসময় তাকে চান্দিনা থানার এ.এস. আই দেলোয়ার হোসেন ও তার সঙ্গীয় ফোর্স সহযোগিতা করেন।
অভিযান চলাকালে বর ও কনের বাবা মাকে খোঁজে না পাওয়ায় কনের স্থানীয় অভিভাবকের কাছ থেকে স্কুলছাত্রী জান্নাতের বাল্য বিয়ে না দেওয়ার অঙ্গীকারপত্র নেওয়া হয়।
এব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) তুষার আহম্মেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ডিসি স্যারের নির্দেশে চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমাকে বিষয়টি অবগত করেন। বাল্য বিয়ে রোধে প্রশাসন সর্বদা তৎপর রয়েছে। চান্দিনা উপজেলাকে বাল্য বিয়ে মুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করছে প্রশাসন।
রোববার রাত ১১টায় উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের পানিপাড়া গ্রামে কনের বাড়িতে হাজির হয়ে ওই বাল্য বিয়ে বন্ধ করে দেয় উপজেলা প্রশাসন।
জান্নাত পানিপাড়া গ্রামের আবুল হাসেমের মেয়ে এবং স্থানীয় পানিপাড়া শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী।
জানা যায়, রাতে রোববার স্কুলছাত্রী জান্নাতের সাথে পার্শ্ববর্তী বরুড়া উপজেলার পয়লগাছা গ্রামের এক যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এমন খবর রাত সাড়ে ১০টায় সদ্য যোগদান করা কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম জাকারিয়াকে অবগত করেন। ইউএনও’র মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে বাল্য বিয়ে বন্ধ করার এমন নির্দেশনা পেয়ে রাত ১১টায় চান্দিনা উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তুষার আহম্মেদ কনের বিয়ে বাড়িতে অভিযান চালান এবং বিয়ে বন্ধ করে দেন। এসময় তাকে চান্দিনা থানার এ.এস. আই দেলোয়ার হোসেন ও তার সঙ্গীয় ফোর্স সহযোগিতা করেন।
অভিযান চলাকালে বর ও কনের বাবা মাকে খোঁজে না পাওয়ায় কনের স্থানীয় অভিভাবকের কাছ থেকে স্কুলছাত্রী জান্নাতের বাল্য বিয়ে না দেওয়ার অঙ্গীকারপত্র নেওয়া হয়।
এব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) তুষার আহম্মেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ডিসি স্যারের নির্দেশে চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমাকে বিষয়টি অবগত করেন। বাল্য বিয়ে রোধে প্রশাসন সর্বদা তৎপর রয়েছে। চান্দিনা উপজেলাকে বাল্য বিয়ে মুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করছে প্রশাসন।
Subscribe to:
Posts (Atom)