সৌদি আরব রিয়াদে এনাম কমিউনিটি সেন্টারে কুমিল্লা উঃজেলা বিএনপির আমৃত্যু সভাপতি মরহুম আলহাজ্ব খোরশেদ আলমের মৃত্যুতে বিশেষ দোয়া ও স্বরনসভার আয়োজন করেছে প্রবাসী চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সৌদি আরব শাখা।
সংগঠনের সভাপতি মো. আমির হোসেন প্রধানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইজুদ্দিন আল মামুনের সন্চালনায় প্রধান অথিতির বক্তৃতা করেন –
সৌদি আরব পূর্বাঞ্চল কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাবুদ্দিন ফরাজী। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তৃতা করেন প্রবাসী চান্দিনা বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা মাহবুব আলম মোল্লা।
বিশেষ অথিতির বক্তৃতা করেন -সৌদি আরব পূর্বাঞ্চল কেন্দ্রীয় যুবদল সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, প্রবাসী বৃহত্তর চট্টগ্রাম বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন বাকের, প্রবাসী কুমিল্লা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী আইয়ুব আলী, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শাহ মোহাম্মদ আলী শাওন, সাবেক সভাপতি তালুকদার আঃ রহমান বেলাল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলআমিন সরকার, মো. হাবিবুর রহমান, সৈয়দ কামাল উদ্দিন, জেলা যুবদল নেতা মনির হোসেন ডালিম, মাসুম বিল্লাহ।
প্রবাসী চৌদ্দগ্রাম বিএনপি সভাপতি আঃ মমিন খান, বরুড়া বিএনপি সভাপতি আবুল কাশেম, সাধারণ সম্পাদক মোহন মিয়া,
Saturday, 20 January 2018
Friday, 19 January 2018
প্রতারক হাসান আল মামুনের প্রতারনায় গরিব শ্যামার জীবন নষ্ট । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
মোঃ হাসান আল মামুন
দেবিদ্বার ধামতি সরকার বাড়ি ছেলে
পিতা,,মোঃ ওয়াদুদ মুহুরি
প্রথমে বিয়ে করে দেবিদ্বার নিজ এলাকায়, তিন সন্তান এর বাবাও হন প্রতারক হাসান আল মামুন, পরে প্রতারক হাসান আল মামুন পরকিয়া করে রংপুরের শ্যামা নামে এক মেয়েকে বিয়ে করে, গরিপুর বাজারের পাশে একটা বাড়িতে ভাড়া থাকে,,শ্যামার সাথে বিয়ের প্রায় ২ বছর পরে শ্যামা জানতে পারে হাসান আল মামুন আগেও একটা বিয়ে করেছে এবং তার আগের সংসারে তিনটা বাচ্ছাও আছে, মাজে মাজে হাসান আল মামুন আগের বউয়ের সাথে
দেখা করে প্রায় রাতে বাড়িও আসে না এতে করে শ্যামার সন্ধেহ জাগে,শ্যামা হাসান আল মামুব কে জিজ্ঞসা করলে সে কাজের বাহানা দিয়ে চলে যায়, এক পর্যায় শ্যামা পুরো বিষয়টি জেনে যায়, এবং তার সাথে রাগারাগি করে,খবর নিয়ে দেখা যায় হাসান আল মামুন আগের বউয়েরও কোনো খবর নেয় না, হাসান আল মামুন এখন অন্য শিকারের আশায়,
এদিকে শ্যামার আহাজারি,কান্নায় ভেঙে পড়া গরিব এই মেয়েটির কি হবে,,শ্যামা এলাকাবাসীরর কাছে এর বিচার দাবী করেছেন
দেবিদ্বার ধামতি সরকার বাড়ি ছেলে
পিতা,,মোঃ ওয়াদুদ মুহুরি
প্রথমে বিয়ে করে দেবিদ্বার নিজ এলাকায়, তিন সন্তান এর বাবাও হন প্রতারক হাসান আল মামুন, পরে প্রতারক হাসান আল মামুন পরকিয়া করে রংপুরের শ্যামা নামে এক মেয়েকে বিয়ে করে, গরিপুর বাজারের পাশে একটা বাড়িতে ভাড়া থাকে,,শ্যামার সাথে বিয়ের প্রায় ২ বছর পরে শ্যামা জানতে পারে হাসান আল মামুন আগেও একটা বিয়ে করেছে এবং তার আগের সংসারে তিনটা বাচ্ছাও আছে, মাজে মাজে হাসান আল মামুন আগের বউয়ের সাথে
দেখা করে প্রায় রাতে বাড়িও আসে না এতে করে শ্যামার সন্ধেহ জাগে,শ্যামা হাসান আল মামুব কে জিজ্ঞসা করলে সে কাজের বাহানা দিয়ে চলে যায়, এক পর্যায় শ্যামা পুরো বিষয়টি জেনে যায়, এবং তার সাথে রাগারাগি করে,খবর নিয়ে দেখা যায় হাসান আল মামুন আগের বউয়েরও কোনো খবর নেয় না, হাসান আল মামুন এখন অন্য শিকারের আশায়,
এদিকে শ্যামার আহাজারি,কান্নায় ভেঙে পড়া গরিব এই মেয়েটির কি হবে,,শ্যামা এলাকাবাসীরর কাছে এর বিচার দাবী করেছেন
Thursday, 18 January 2018
কুমিল্লা ৭ চান্দিনায় খোরশেদের মৃত্যুতে রেদোয়ানের নমিনেশন ফাইনাল, । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লা উওরজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব খোরসেদ আলম এর মৃত্যুতে এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহাম্মেদ এর নমিনেশন নিচ্ছিত করেছে দলটীর চেয়ারম্যান কর্নেল অব: আলি আহাম্মেদ,,আজ ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ রোজ বৃহস্পতিবার বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদাজিয়ারর বাসায় এক বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন সিনিয়র নেতারা,এতে দলের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্যা ড. খন্দকার মোশারফ হোসেনের দ্বিমত প্রকাশ থাকলেও বেগম খালেদা জিয়া এতে কোনো পাত্তা না দিয়ে কর্নেল অলিকে জানিয়ে দেন আগামী সংসদ নির্বাচনে রেদীয়ানই হবে চান্দিনার ধানের মালিক,,এ খবরে চান্দিনা এলডিপির সকল নেতা কর্মীর মনে আনন্দের জোয়ার,,তবে দেখার বিষয় চান্দিনা বিএপির সাধারন জনগন এই বিষয়টি কিভাবে নেবেন,আলহাজ্ব খোরশেদ আলম এর মৃত্যুরর পর চান্দিনার মূল দলের সভাপতি পদবীর জন্য জোরদার প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে কয়েকজন সিনিয়ির নেতা,,এতে সাবেক বিএনপির পৌর মেয়র শাহ মোঃ আলমগির খান যুবদল সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কাজী সাখাওয়াত এবং কেন্দ্রিয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন বসির ও আলহাজ্ব খোরশেদ আলম এর একমাত্র ত্বন্ময় আতিকুল আলম শাওন এর সমর্থরা প্রচারে ব্যস্ততম সময় পার করচে, কিছু মহল বিষয়টিকে অন্য চোখে দেখছেন,
অনলাইন জরিপে ৪ জনের ভিতর দুই জনের জামানত হারালো, । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
অনলাইন জরিপে ৪ জনের ভিতর দুই জনের জামানত হারালো,
চান্দিনার বার্তায় এক অনলাইন জরিপ ভোটিং এর আয়োজন করা হয়েছিলো,এতে প্রার্থী করা হয় কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ,,
A মোফাজ্জল হোসেন বশির
B শাহ আলমগীর খান
C ইঞ্জি: কাজী শাখাওয়াত
D আতিকুল আলম শাওন
ভোটিং এর মাজে চান্দিনার জনগন দুইজনকে ভোটে এগিয়ে ১ম স্থানে
A মোফাজ্জল হোসেন বশির বিপুল ভোটে প্রথম স্থানে আছেন ,,
B আতিকুল আলম শাওন, দ্বিতিয় স্থানে আছেন
বাকি দুই প্রার্থী পৌর মেয়র আলমগির খান এবং যুবদলের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কাজী সাখাওয়াত দুইজনের জামানত হারিয়েছে অনলাইন ভোটে,
আমাদের দ্বিতিয় ভোট শুরু হবে
A মোফাজ্জল হোসেন বশির
B আতিকুল আলম শাওন কে নিয়ে,,আপনাদের সবার মতামত দেবেন আশা করি
চান্দিনার বার্তায় এক অনলাইন জরিপ ভোটিং এর আয়োজন করা হয়েছিলো,এতে প্রার্থী করা হয় কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ,,
A মোফাজ্জল হোসেন বশির
B শাহ আলমগীর খান
C ইঞ্জি: কাজী শাখাওয়াত
D আতিকুল আলম শাওন
ভোটিং এর মাজে চান্দিনার জনগন দুইজনকে ভোটে এগিয়ে ১ম স্থানে
A মোফাজ্জল হোসেন বশির বিপুল ভোটে প্রথম স্থানে আছেন ,,
B আতিকুল আলম শাওন, দ্বিতিয় স্থানে আছেন
বাকি দুই প্রার্থী পৌর মেয়র আলমগির খান এবং যুবদলের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কাজী সাখাওয়াত দুইজনের জামানত হারিয়েছে অনলাইন ভোটে,
আমাদের দ্বিতিয় ভোট শুরু হবে
A মোফাজ্জল হোসেন বশির
B আতিকুল আলম শাওন কে নিয়ে,,আপনাদের সবার মতামত দেবেন আশা করি
Wednesday, 17 January 2018
এএসপি মনিরুজ্জামানের ফেসবুক পোষ্টে কাঁদলেন শত শত মানুষ! । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
এএসপি মনিরুজ্জামানের ফেসবুক পোষ্টে কাঁদলেন শত শত মানুষ!
"" ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার খড়িয়ালা গ্রামের প্রিয় ছোট্ট সোনা রিফাতকে অপহরনের পর সারা সপ্তাহ চেষ্টা করেও শেষ রহ্মা করতে না পেরে মৃত রিফাতকে উদ্দেশ্য করে ফেসবুকে এক হৃদয় বিদারক পোস্ট করে শত শত মানুষকে কাঁদালেন এএসপি মো. মুনিরুজ্জামান ফকির। গতকাল তিনি মৃত রিফাতকে উ
দ্দেশ্য করে ফেসবুক পোস্টে লেখেন -প্রিয় ছোট্ট সোনা রিফাত,তোমাকে উদ্ধারের জন্য সারা সপ্তাহ চেষ্টা করেও তোমার শেষ রহ্মা করতে পারলাম না। আশুগন্জ থানার অফিসারদের প্রচেষ্টায় কয়েক জেলা অভিযান করে এবং তদন্তের বিভিন্ন ক্লু ধরে যখন সন্দেহভাজন তিন জনের দুইজন কে গ্রেফতার করলাম তখনও ভেবেছিলাম হয়ত তোমাকে তোমার মা বাবার কোলে দিয়ে আসতে পারব। কিন্তুু আমাদের কাছে তোমার নিখোঁজের খবর আসার অনেক আগেই তোমাকে সামান্য কিছু টাকার লোভে অপহরন করে জানাজানির ভয়ে মাত্র দুই ঘন্টার ব্যবধানে গলা টিপে হত্যা করে নির্দয় পশুরা। আজকে যেখানে তোমার কাধে স্কুল ব্যাগ থাকার কথা, সেখানে তোমাকেই নিথর হয়ে ব্যাগ বন্দি থাকতে হলো এই শীতে দশদিন দশরাত। তোমার হত্যাকারীদের আমরা ছাড়িনি সোনা। সকল আলামত প্রমানসহ ওদের আমরা গ্রেফতার করেছি। ওদের সাজা হবেই, হতেই যে হবে। না হলে আমরা তোমার কাছে বড্ড ছোট হয়ে যাব যে। তোমার পরিবারকে সান্তনা দেবার ভাষা নেই শুধু দুফোটা অশ্রু ছাড়া।ইতি তোমার পুলিশ চাচ্চু।
খোরশেদ আলম এর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
নাজিম উদ্দিন ভূইয়াঃ কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র সভাপতি আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম চান্দিনায় ন্যায় বিচারক হিসেবে খ্যাত ছিলেন। ২০০৯ সাল থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র সভাপতি হিসেবে সফলতার সাথে সাংগঠনিক গুরু ভার পালন করেন।
১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে চান্দিনা উপজেলা সদরের সম্ভান্ত মুসলিম পরিচারে তার জন্ম। তার পিতা মরহুম হাজী আবদুল মজিদ এলাকার একজন সম্মানি ব্যক্তি ও সমাজ সেবক ছিলেন। বাবা-মায়ের ৫ পুত্র সন্তান ও ৪ কন্যা সন্তানের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। ১৯৬৯ সালে মো. খোরশেদ আলম চান্দিনা উপজেলা সদরের ঐতিহ্যবাহী চান্দিনা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এসএসসি পাস করেন। ১৯৭১ সালে তিনি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরে তিনি একই কলেজে স্নাতক শ্রেণিতে লেখা-পড়া করেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ছাত্র রাজনীতির সাথে ওতোপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ১৯৮০ সালে একই উপজেলার বাড়েরা ইউনিয়নের ভূইয়া বাড়ীর মরহুম শামছুদ্দিন ভূইয়ার কন্যার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। পারিবারিক জীবনে তিনি ১ পুত্র সন্তান ও ৪ কন্যা সন্তানের জনক। ১৯৮১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৫ বছর তিনি চান্দিনা উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৬ সালে চান্দিনা উপজেলা বিএনপির একজন নেতার রাজনীতিক দল পরিবর্তনের কারণে নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পরলে আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম চান্দিনা বিএনপির দুর্দিনের কান্ডারী হিসেবে হাল ধরেন। এবছরই তাকে আহবায়ক করে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।এর আগে ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত তিনি টানা তিন বার পশ্চিম চান্দিনা (সদর) ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৯ সালে তিনি শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের পুরষ্কার পান। ১৯৯০ সালে চান্দিনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আলহাজ্ব মনিরুল হককে ৩০ হাজারেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে তিনি চান্দিনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। দেড় বছর পর উপজেলা পরিষদ বিলুপ্ত হয়। সে সময় তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।অনেক অসহায় ও নিরীহ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সুষ্ঠু বিচার করায় উপজেলার ন্যায় বিচারক খ্যাতি অর্জন করেন তিনি। দীর্ঘ প্রায় ২৭ বছর ড. রেদোয়ান আহমেদ এর সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে রাজনীতি করে ২০০৬ সালে ড. রেদোয়ান আহমেদ বিএনপি ছেড়ে এলডিপি দল গঠন করার পর রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেন দুই নেতা। তিনি হাল ধরেন উপজেলা বিএনপির। ২০০৮ সালে নবম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন নিয়ে প্রথম বারের মত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন খোরশেদ আলম। ওই নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী অধ্যাপক আলী আশরাফ থেকে ৫ হাজার ভোট কম পেয়ে পরাজিত হন খোরশেদ আলম। কর্মী বান্ধব খোরশেদ আলম এর কর্ম তৎপরতায় এবং সাংগঠনিক কার্যক্রমে সন্তুষ্ট হয়ে ২০১০ সালে বিএনপি চেয়ারপার্সন তাকে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি সভাপতির দায়িত্ব দেন। পরপর দুই বার সেই দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালনও করে আসছিলেন তিনি। যারফলে আগামী নির্বাচনে খোরশেদ আলমই ২০দলীয় জোটের মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে ছিলেন।
খোরশেদ আলম এর জানাজায় রেদোয়ানকে বাঁধা; চান্দিনায় এলডিপি’র সংবাদ সম্মেলন। চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি সভাপতি আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম এর নামাজে যানাজায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদকে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছে এলডিপি। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারী) দুপুরে চান্দিনার আরএনআর পাম্প সংলগ্ন একটি রেস্টুরেন্টে ওই সংবাদ সম্মেলন করেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ড. রেদোয়ান আহমেদ।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, নিহত খোরশেদ আলম দীর্ঘ প্রায় ২৭ বছর যাবৎ রাজনৈতিকভাবে আমার সাথে ছিল। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থেকে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় সবটুকুই ছিল আমার সাথে। তার ও তার পরিবারের সাথে আমার দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক। আমি বিএনপি ছেড়ে এলডিপি দল গঠন করার পর রাজনৈতিকভাবে দূরত্ব থাকলেও কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার সাথে আর কোন শত্রুতা থাকে না। আমি খোরশেদ আলম এর নামাজে যানাজাতে অংশ গ্রহণ করার লক্ষ্যে মঙ্গলবার সকালে ঢাকা থেকে চান্দিনায় আসি। কিন্তু বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি আমি নেতা-কর্মী নিয়ে খোরশেদ আলম এর নামাজে যানাজাতে অংশ গ্রহণ করলে সেখানে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাবে। আমি চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জকে বিষয়টি অবহিত করলে তিনিও পরিবারের উদ্ধৃতি দিয়ে আমাকে যানাজাতে অংশ গ্রহণ না করার কথা জানান। পরবর্তীতে আমি জেলা পুলিশ সুপারকে বিষয়টি জানালে তিনিও একই কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলা এলডিপি সভাপতি একেএম সামছুল হক মাস্টার, চান্দিনা উপজেলা এলডিপি’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আতিকুর রহমান, গণতান্ত্রিক যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আবুল কাশেম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবু তাহের, এলডিপি নেতা অধ্যক্ষ মো. মনিরুল ইসলাম ভূইয়া, গণতান্ত্রিক যুবদল চান্দিনা পৌর সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আহমেদ জাকি, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবুল হাসেম, এলডিপি নেতা আব্দুস সামাদ, প্রভাষক রুহুল আমিন, উপজেলা গণতান্ত্রিক ছাত্রদল আহবায়ক রাজিব আহম্মেদ ভূইয়া, গণতান্ত্রিক ছাত্রদল নেতা মো. সাজ্জাত হোসেন প্রমুখ।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, নিহত খোরশেদ আলম দীর্ঘ প্রায় ২৭ বছর যাবৎ রাজনৈতিকভাবে আমার সাথে ছিল। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থেকে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় সবটুকুই ছিল আমার সাথে। তার ও তার পরিবারের সাথে আমার দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক। আমি বিএনপি ছেড়ে এলডিপি দল গঠন করার পর রাজনৈতিকভাবে দূরত্ব থাকলেও কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার সাথে আর কোন শত্রুতা থাকে না। আমি খোরশেদ আলম এর নামাজে যানাজাতে অংশ গ্রহণ করার লক্ষ্যে মঙ্গলবার সকালে ঢাকা থেকে চান্দিনায় আসি। কিন্তু বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি আমি নেতা-কর্মী নিয়ে খোরশেদ আলম এর নামাজে যানাজাতে অংশ গ্রহণ করলে সেখানে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাবে। আমি চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জকে বিষয়টি অবহিত করলে তিনিও পরিবারের উদ্ধৃতি দিয়ে আমাকে যানাজাতে অংশ গ্রহণ না করার কথা জানান। পরবর্তীতে আমি জেলা পুলিশ সুপারকে বিষয়টি জানালে তিনিও একই কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলা এলডিপি সভাপতি একেএম সামছুল হক মাস্টার, চান্দিনা উপজেলা এলডিপি’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আতিকুর রহমান, গণতান্ত্রিক যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আবুল কাশেম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবু তাহের, এলডিপি নেতা অধ্যক্ষ মো. মনিরুল ইসলাম ভূইয়া, গণতান্ত্রিক যুবদল চান্দিনা পৌর সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আহমেদ জাকি, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবুল হাসেম, এলডিপি নেতা আব্দুস সামাদ, প্রভাষক রুহুল আমিন, উপজেলা গণতান্ত্রিক ছাত্রদল আহবায়ক রাজিব আহম্মেদ ভূইয়া, গণতান্ত্রিক ছাত্রদল নেতা মো. সাজ্জাত হোসেন প্রমুখ।
চান্দিনায় কোরবানির মংশকে কেন্দ্র করে ফ্রিজ ভাঙ্গার খবরটি গুজব, মিথ্যা-বানোয়াট। চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লায় মাদক খোঁজতে ফ্রিজে পুলিশের তল্লাশির সংবাদে কোরবানির মাংস নিয়ে এলাকায় হইহুল্লুর শুরু হয়েছে।কোরবানির গোস্ত ফ্রিজে পেলেই ফ্রিজ ভাংচুর এমন সংবাদ কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে ফ্রিজে রাখা কোরবানির মাংস নিয়ে হুরাহুরা শুরু হয়ে গেছে।এমনকি পুলিশ আতংকে এলাকার অনেকই তাদের ঘরের ফ্রিজে রাখা কোরবানির মাংস ফেলে দিয়ে ফ্রিজ লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করছে।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ১৬জানুয়ারি-২০১৮ বুধবার কুমিলা জেলার কয়েক বাড়িতে মাদক আছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ সন্দেহজনক কয়েক বাড়িতে গিয়ে ঘরের বিভিন্ন জায়গায় এমনকি ফ্রিজের ভিতরেও তল্লাশি চালায়।এসময় ফ্রিজে রাখা কোরবানির মাংস তছনছ করে মাদক খোঁজাখোজি করে।পরবর্তীতে এ ঘটনা “কোরবানির মাংস দীর্ঘদিন যাবৎ ফ্রিজে রেখে খেলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বলে পুলিশ ফ্রিজ তল্লাশি করছে এবং গোস্ত ফেলে দিয়ে ফ্রিজ ভেঙ্গে ফেলছে” এমন গুজব গোটা কুমিল্লা জেলায় ভাইরাল হয়ে পড়ে।ভাইরাল হওয়া বিষয়টি গুজব কি না এর সত্যতা জানতে পুলিশ ও উপজেলা হাসপাতালের ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বিষয়টিক হাস্যকর বলে জানান।আসল ঘটনাটি হচ্ছে পুলিশ তল্লাশি করতে গিয়েছিল ঠিক, তবে যেসব ফ্রিজগুলো ভাঙ্গা হয়েছে সেসব ফ্রিজগুলোতে তল্লাশি করে এর ভিতরে বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য পাওয়া গেছে।পুলিশ সেসব ফ্রিজে থাকা মাদকদ্রব্য ফেলে দিয়ে ফ্রিজ গুলিকে ভেঙ্গে দিয়েছেন।এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করে কিছু সংখ্যাক অতিউৎসায়ী লোক এই গুজব সারা এলাকায় ছড়িয়ে দিয়ে জনমনে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করছে।পরবর্তীতে এই গুজব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে কুমিল্লার সব উপজেলায়।
Tuesday, 16 January 2018
চান্দিনা খোরশেদ আলম এর যানাজায় মানুষের ঢল। । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি ও চান্দিনা উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি মরহুম আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম এর যানাজা মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) বাদ আসর চান্দিনা পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। পরে চান্দিনা পূর্ব বাজার আবদুল মজিদ ম্যানশন সংলগ্ন পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়। যানাজায় হাজার হাজার নেতাকর্মী কান্নায় ভেঙে পড়েন। এর আগে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
যানাজায় স্মৃতি চারণ করেন- সাবেক ডেপুটি স্পিকার অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এম.পি, বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, দেবিদ্বারের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী, বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আহমেদ আলম, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ও চান্দিনা পৌরসভার মেয়র মো. মফিজুল ইসলাম, হোমনা উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান মোল্লা, কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি মো. লুৎফুর রেজা খোকন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান সরকার, বরুড়ার সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবুর রহমান ভূইয়া, বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুল আওয়াল খান, ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, কুমিল্লা আইনজীবী ফোরাম সভাপতি এ্যাডভোকেট নাজমুদ সাহাদাত, চান্দিনা উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা মফিজ উদ্দীন ভূইয়া, পৌর বিএনপি’র সভাপতি এবিএম সিরাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র শাহ্ মোহাম্মদ আলমগীর খান, উপজেলা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. আরশাদ, চান্দিনা উপজেলা যুবদল সভাপতি প্রকৌশলী কাজী সাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল খায়ের, চান্দিনা উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি কাইউম খাঁন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- হংকং বিএনপি’র সভাপতি তারেক মুন্সী, বুড়িচং উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান, চান্দিনা উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা তপন বক্সী, বরুড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম, তিতাস উপজেলা চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন সরকার, চান্দিনা পৌরসভার সাবেক মেয়র আলহাজ্ব আবদুল মান্নান সরকার, কুমিল্লা জজ কোর্টের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সহকারী পিপি এ্যাডভোকেট শাহজালাল মিয়া শিপন, কুমিল্লা উত্তর জেলা ২০ দলীয় জোটের সদস্য সচিব খেলাফত মজলিস নেতা মাওলানা সৈয়দ আবদুল কাদের জামাল, কুমিল্লা উত্তর জেলা জামায়াত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাওলানা আবদুল মতিন, কুমিল্লা উত্তর জেলা খেলাফত মজলিস সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাসউদুর রহমান প্রমুখ। যানাজায় কুমিল্লা উত্তর জেলা ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগ, বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী, চান্দিনা বাজারের ব্যবসায়ী, শিক্ষক নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ গ্রহণ করেন।
যানাজায় স্মৃতি চারণ করেন- সাবেক ডেপুটি স্পিকার অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এম.পি, বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, দেবিদ্বারের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী, বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আহমেদ আলম, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ও চান্দিনা পৌরসভার মেয়র মো. মফিজুল ইসলাম, হোমনা উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান মোল্লা, কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি মো. লুৎফুর রেজা খোকন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান সরকার, বরুড়ার সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবুর রহমান ভূইয়া, বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুল আওয়াল খান, ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, কুমিল্লা আইনজীবী ফোরাম সভাপতি এ্যাডভোকেট নাজমুদ সাহাদাত, চান্দিনা উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা মফিজ উদ্দীন ভূইয়া, পৌর বিএনপি’র সভাপতি এবিএম সিরাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র শাহ্ মোহাম্মদ আলমগীর খান, উপজেলা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. আরশাদ, চান্দিনা উপজেলা যুবদল সভাপতি প্রকৌশলী কাজী সাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল খায়ের, চান্দিনা উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি কাইউম খাঁন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- হংকং বিএনপি’র সভাপতি তারেক মুন্সী, বুড়িচং উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান, চান্দিনা উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা তপন বক্সী, বরুড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম, তিতাস উপজেলা চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন সরকার, চান্দিনা পৌরসভার সাবেক মেয়র আলহাজ্ব আবদুল মান্নান সরকার, কুমিল্লা জজ কোর্টের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সহকারী পিপি এ্যাডভোকেট শাহজালাল মিয়া শিপন, কুমিল্লা উত্তর জেলা ২০ দলীয় জোটের সদস্য সচিব খেলাফত মজলিস নেতা মাওলানা সৈয়দ আবদুল কাদের জামাল, কুমিল্লা উত্তর জেলা জামায়াত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাওলানা আবদুল মতিন, কুমিল্লা উত্তর জেলা খেলাফত মজলিস সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাসউদুর রহমান প্রমুখ। যানাজায় কুমিল্লা উত্তর জেলা ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগ, বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী, চান্দিনা বাজারের ব্যবসায়ী, শিক্ষক নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ গ্রহণ করেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)