খুনী,মূর্খ,নেশাখোর,লুচ্ছা,চাঁদাবাজ, সালাম সওদাগরের ফাঁসি দিয়ে ইসমাইল হত্যার বিচার সময়ের ব্যাপার।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন

কুমিল্লার দায়িত্বশীলদের আহ্বান করছি।আমাদের চান্দিনায় একটু শুভ দৃষ্টি রাখুন।দিন দিন চান্দিনায় আওয়ামিলীগের অবস্থা খুব দূর্বল হয়ে যাচ্ছে।শুধুমাত্র আমাদের এমপি সাহেবেরর অবহেলার কারণে।তিনি প্রত্যেক ইউনিয়নে গুন্ডা বাহিনীদের উপর ক্ষমতা দিয়ে রাখছেন। এখন যদি এর সমাধান না করেন অন্যথায় দিন দিন আরো দূর্বল হয়ে যাবে চান্দিনার আওয়ামিলীগ।নিচে তার প্রমান দেওয়া হলো। #”””আচ্ছা একটু ভাবেন তো।আপনার একমাত্র ছেলের নাম ইসমাইল।এইবার অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। আপনারা স্বামী-স্ত্রী দুইজন তাকে ছাড়া কিছু ভাবতে পারেন না।সেই ছেলেটা বাড়ির পাশে দোকানে খেলা দেখতে গেলো।যাওয়ার সময় বলে গেলো আম্মা আমি এসে ভাত খাবো। আপনিও আপনার ছেলেআসার অপেক্ষায় রইলেন। কিন্তু ছেলে আর বাড়িতে ফিরে আসে নাই। অনেক খোঁজাখুজির পর তাকে কোথাও খোঁজে পেলেন না।দুই দিন পর তাকে পাওয়া গেলো ধানখেতের মধ্যে মৃত অবস্থায়। মানুষ জন লাশের গন্ধে কাছে এগোতে পারেনা। তখন আপনি কি করতেন? ঠিক এমন ঘঠনাটিই ঘটেছে ইসমাইল এবং ইসমাইলের পরিবারের সাথে।তারপর যখন দেখলেন আসামীরা গ্রেফতার হওয়ার পর আবার জামিনে বের হয়ে । এখন আবার সেই ছেলে হারা পরিবারকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।কেননা যারা আসামী তারা এখন ক্ষমতায় আছে। খবর নিয়ে দেখেন ইসমাইলের মা-বাবা একটি রাতেও ঠিকমতো ঘুমাতে পারেনা।হয়তো তার মা-বাবার চোখের পানি শেষ হয়ে গেছে। এখন কান্না করলেও চোখে পানি আসেনা।তার মা-বাবা তাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এভাবেই ছেলে হারা শোকে কান্না করে করে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবেন। মনে হয়না আমরা ইসমাইল হত্যাকারীদের শাস্তি এই দুনিয়াতে দেখতে পাবো।পরকালে আল্লাহর বিচার দেখার অপেক্ষায় রইলাম।কারন সেদিন কারো কোনো ক্ষমতা কাজে লাগবেনা।আর সবাই ইসমালের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেনো তাকে জান্নাত নসিব করেন।আর তার পরিবারকে ধৈর্যধারন করার তৌফিক দান করেন। এই সালাম সওদাগর তার ক্যাডার বাহিনী দিয়ে মানুষের কাছ থেকে যে কতো লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে আদায় করেছে তার কোনো হিসেব নাই।সবাই এই ভন্ডকে জোয়াগ ইউনিয়নে না বলুন।