জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এখন,
সাংসদ আলী আশরাফ,
সাধারন সম্পাদক, হচ্ছেন
উপজেলা আওয়ামিলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক দুইজনের একজন।
নাহ, নাহ এই ধরনের অনিয়ম,স্বৈরাচারি স্বিদ্ধান্ত মেনে নেয়া যায়না।বরাবরের মতো এবারও চান্দিনা উপজেলার সাংসদ জনাব,আলী আশ্রাফ সাহেব উপজেলা আওয়ামিলীগের নেতাদেরকে চাপ প্রয়োগ করে কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারন সস্পাদকের নিকট চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগ এর কমিটির সুপারিশ করতে বলেন।সেই প্রেক্ষিতে উপজেলা আওয়ামিলীগ, জেলা ছাত্রলীগের নিজস্ব পেইড জালিয়াতি করে পুর্নাঙ্গ কমিটি উপস্থাপন করে -সুপারিশ করে জেলা ছাত্রলীগের নেতাদের কাছে প্রেরন করেন, যারা চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের দায়িত্বে যেতে ইচ্ছুক।
দেখে অবাক হওয়ার চেয়ে নিজেই মানষিক ভাবে বিদ্ধস্ত হলাম,একজন সাবেক জেলা ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে। কারন এই অনুমোদনে আওয়ামিলীগের জালিয়াতি করা ছাত্রলীগের সুপারিশের পেইড দিয়ে কমিটি সারা জেলাতে প্রচার করেন।চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি হিসেবে।
প্রথমত:---
এই কমিটিতে যারা আছেন সুপারিশধারী নেতারা তারাতো এই কমিটি পেয়ে- উল্লাস আনন্দ শুরু করে খুশির সীমা ছারিয়ে যাচ্ছেন। ছাত্রলীগকে একটি হাসি তামাশার সঙ্গঠন হিসেবে বিলীন করে দিল।তারা ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের সম্পর্কে একেবারেই যে ধারনা নেই তা প্রমান করলো।
কারন ছাত্রলীগ করতে পুর্বশর্ত সম্পর্কে ধারনা নেই।
তবে সাধুবাদ জানাইতাম যদি, এই সুপারিশের কমিটি জেলা ছাত্রলীগের অনুমোদন না পেয়ে প্রতিবাদ জানাত। তারা অঙ্গতার পরিচয়ও বহন করে।
এই বেপারে আলী আশ্রাফ এম,পি সাহেবর ও অনুমোদন।দেওয়াই প্রমান করে।বারবার চান্দিনাতে উনার স্বৈরাচারি মনোভাবে অনেক বিচক্ষণতা সম্পন্ন ও ভাল নেতা কর্মিরা রাজনিতিতে অনীহা এসে পরেছে।
এই ধরনের ঘটনা বিগত জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সারওয়ার হোসেন বাবুর সঙ্গেও কয়েকবারই ঘটিয়েছেন।
এক প্রকার জোর পুর্বক, নিজ আত্মিয়,স্বজন রাজনিতিতে যাদের পদচারনা দুরে থাক কিছু নেতা তো ৪০ বৎসর হবে তাকেও চেয়েছেন উপজেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব দিয়ে যেন যত অপকর্ম করানো যায়, সে লক্ষে।
উপজেলা আওয়ামিলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক দুইজনের কাছে জানতে চাওয়া হলেই ওনারা সাংসদের কথা বলেই পাস কেটে যান।
তবে আমি অবাক হইনি।আবার বিচলিত হইনি
ভয় পাছছি কারন, আগামিদিনের ছাত্রলীগের, নতুন প্রজন্মের ছেলেরা কি শিখবে,কেন করবে রাজনিতিটা যেখানে আওয়ামিলীগ এবং এম,পি মহোদয়ের অনুমোদনে ছাত্রলীগ কমিটি সারাদেশে ছরিয়ে অপমানের বুঝা চাপিয়ে দিচ্ছে।
দ্বিতিয়ত :--
জেলা ছাত্রলীগের কমিটিকে অপমান করা হয়েছে।হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলিগের অনুমোদনকে। কারন তারাওতো কুমিল্লা আশিক চান্দিনাঃ
জেলা কমিটিকে কেন্দ্র অনুমোদন দিয়েছেন বিভিন্ন যাছাই বাছাইয়ের।গোয়েন্দা রিপোর্টের উপর বিত্তি করে, মরথা ও ছাত্রত্ব, এবং সাঙ্গঠনিকভাবে যাদের অবদান আছে।
তাহলে কেন জেলা কমিটি কেন্ইবা বিভাগীয় কমিটি কেনইবা কেন্দ্রিয় কমিটি।
আওয়ামালীগই কেন সকল সঙ্গঠনের মালিক নন।
তৃতিয়ত:--
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারন সম্পাদক যদি এখন জোড় দাবি জানিয়ে প্রতিবাদ সভা করে বসেন--
এই জালিয়াতির ঘটনার প্রেক্ষিতে, শেষ মুহুর্তে এসে কি অপমান হবার উপক্রম হবেনা? জাতি আজ প্রশ্নের সম্মখীন
উনার এই একক আধিপাত্ত বিস্তারের।স্বভাব কি আদৌ পরিবর্তন হবেনা।
চান্দিনাতে মেধা সম্পন্ন কতশত--ছাত্রলীগের নেতা যে উনার, আত্মিয়তালীগের প্রাধান্য না দিতে চাওয়ায়, রাজনিতি থেকে সরে যেতে হয়েছে অনেকেই হয়তো জানেনা।
এমন ঘটনা-----
ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় নেতারা, এবং যিনি ছাত্রলীগের মুল পরিচালনাকারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উনি জানবেন কি করে। যদি প্রতিবাদের ঝড় না উঠে।তবে এবার প্রতিবাদ করে দিলাম --- শুরুটা ভাল হলেই--.
তবে সময় এসেছে প্রতিবাদের / সাহসী হয়েছে ছাত্রলীগের বর্তমান নেতারা।তার প্রমান অনেক সাহসী স্বিদ্ধান্তই প্রমানিত।
পরিশেষে আমি এই অনাকাঙ্খিত এবং ছাত্রলীগের জেলা কমিটিকে জালিয়াতির কবলে ফেলে হেয় করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
জেলা ছাত্রলীগের নেতাগন যদি এর প্রকিবাদসভা না করে সাংবাদিকদের অবগত না করে ভবিষ্যতে আরো পস্তাতে হবে।
তোমাদের মুল্যহীন ভাববে প্রতিটি উপজেলা থেকে ওয়ার্ডের নেতা কর্মিরাও। এবং এই প্রভাব সারা বাংলাদেশের ছাত্রলীগের উপর এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীর উপর দায়বার পড়বে যে নেত্রী মনে হয় ছাত্রলীগের কোন ভুমিকাই আর রাখছে না।
সুযোগ পাবে বি,এন,পি জামাত শিবিরের সব সন্ত্রিসীরাাও
কারন তাদেরকে মাঠ পর্যায়ে একমাত্ ছাত্রলীগই দমিয়ে রেখেছেন অস্বিকার করার নয়।
তাই আসুন সবাই মিলে প্রতিবাদ জানিয়ে এখনই রুখে দেই এমন অসামঞ্জস্য পুূুর্ণ জালিয়াতিকে
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
জয় হোক ---
কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের নেতাদের সততার /ন্যায়পরায়নতার /এবং সাংগঠনিকভাবে
পরিচালিত যে হচ্ছে তা ধারাবাহিকতা ধরে রাখার।
সংগ্রহীত।।।
No comments:
Post a Comment