বিশেষ প্রতিবেদক :
ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ আসেনি কিন্তু মাসের শেষে এসেছে বিদ্যুৎ বিল! ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার বাতাঘাসী ইউনিয়নের নাজিরপুর ও হাসিমপুর গ্রামের প্রায় অর্ধশত পরিবারে। আর বিদ্যুৎ বিল হাতে পেয়ে কিংকর্তব্যবিমুঢ় ওই গ্রাহকরা।
সরেজমিনে গ্রাহকদের সাথে কথা বললে, গ্রাহকরা তাদের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ দেখিয়ে বলেন- চলতি মাসে আমাদের ঘরে মিটার লাগানো হয় তবে সংযোগ প্রদান করা হয়নি। কিন্তু সংযোগ প্রদান ছাড়া মাস শেষে বিল আসলো কিভাবে?
কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর প্রদত্ত ওই বিলের কাগজে রিডিং এর তারিখে ১৩/১২/২০১৬ (পূর্ববর্তী) ১৩/০১/২০১৭ (বর্তমান) তারিখ দেওয়া রয়েছে কিন্তু ডিসেম্বর মাসে তাদের কোন মিটার প্রদান করা হয়নি। এছাড়া মিটার রিডিং এর স্থানে পূর্ববর্তী ০ এবং বর্তমান ০ রিডিং থাকলেও বিদ্যুৎ চার্জের স্থানে ৬৫ টাকা, ডিমান্ড চার্জ ১৫ টাকা, সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা, ভ্যাট ৫ টাকা, মিটার ভাড়া ১০ টাকাসহ মোট ১০৫ টাকার বিল প্রস্তুত করে গ্রাহকের হাতে পৌঁছে দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
যেখানে মিটার রিডিং শূন্য সেখানে বিদ্যুৎ চার্জ ৬৫ টাকা কিভাবে নির্ণয় করা হলো, সংযোগ ছাড়া সার্ভিস চার্জ ১০ টাকাই বা কিভাবে বিলের কাগজে ধরা হলো এ নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলে এলাকাবাসী।
নাজিরপুর উত্তর পাড়া এলাকার বাসিন্দা ইকবাল হোসেন, আব্দুল আলিম, মকবুল হোসেন, আনোয়ার হোসেন, আমির হোসেন, আবুল হোসেন অভিযোগ করে বলেন- প্রায় ১৫ দিন পূর্বে আমাদের মিটার বোর্ডে মিটার স্থাপন করলেও সংযোগ প্রদান করেনি। আমরা সংযোগ প্রদানের কথা বললেও মিটার স্থাপনকারীরা বলেন, পরে সংযোগ প্রদান করা হবে। আর যখন সংযোগ প্রদান করা হবে তার পরের মাসে বিদ্যুৎ বিল আসবে। এখন দেখি যে মাসে মিটার স্থাপন করা হয়েছে ওই মাসে সংযোগ প্রদান ছাড়াই ১০৫ টাকা বিদ্যুৎ বিল আমাদের ঘরে এসেছে। বিদ্যুৎ ব্যবহার না করে কেন আমাদের বিল দিতে হবে?
স্থানীয়রা জানান, সরকার প্রতিটি পরিবারে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের লক্ষ্যে যে প্রকল্প হাতে নিয়েছে ওই প্রকল্প থেকে চান্দিনা উপজেলার নাজিরপুর-হাসিমপুর গ্রামের প্রায় সাড়ে ৫ কিলোমিটার বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ করে প্রায় সাড়ে ৭শ পরিবারকে নতুন সংযোগের আওতায় আনা হয়।
ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ আসেনি কিন্তু মাসের শেষে এসেছে বিদ্যুৎ বিল! ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার বাতাঘাসী ইউনিয়নের নাজিরপুর ও হাসিমপুর গ্রামের প্রায় অর্ধশত পরিবারে। আর বিদ্যুৎ বিল হাতে পেয়ে কিংকর্তব্যবিমুঢ় ওই গ্রাহকরা।
সরেজমিনে গ্রাহকদের সাথে কথা বললে, গ্রাহকরা তাদের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ দেখিয়ে বলেন- চলতি মাসে আমাদের ঘরে মিটার লাগানো হয় তবে সংযোগ প্রদান করা হয়নি। কিন্তু সংযোগ প্রদান ছাড়া মাস শেষে বিল আসলো কিভাবে?
কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর প্রদত্ত ওই বিলের কাগজে রিডিং এর তারিখে ১৩/১২/২০১৬ (পূর্ববর্তী) ১৩/০১/২০১৭ (বর্তমান) তারিখ দেওয়া রয়েছে কিন্তু ডিসেম্বর মাসে তাদের কোন মিটার প্রদান করা হয়নি। এছাড়া মিটার রিডিং এর স্থানে পূর্ববর্তী ০ এবং বর্তমান ০ রিডিং থাকলেও বিদ্যুৎ চার্জের স্থানে ৬৫ টাকা, ডিমান্ড চার্জ ১৫ টাকা, সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা, ভ্যাট ৫ টাকা, মিটার ভাড়া ১০ টাকাসহ মোট ১০৫ টাকার বিল প্রস্তুত করে গ্রাহকের হাতে পৌঁছে দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
যেখানে মিটার রিডিং শূন্য সেখানে বিদ্যুৎ চার্জ ৬৫ টাকা কিভাবে নির্ণয় করা হলো, সংযোগ ছাড়া সার্ভিস চার্জ ১০ টাকাই বা কিভাবে বিলের কাগজে ধরা হলো এ নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলে এলাকাবাসী।
নাজিরপুর উত্তর পাড়া এলাকার বাসিন্দা ইকবাল হোসেন, আব্দুল আলিম, মকবুল হোসেন, আনোয়ার হোসেন, আমির হোসেন, আবুল হোসেন অভিযোগ করে বলেন- প্রায় ১৫ দিন পূর্বে আমাদের মিটার বোর্ডে মিটার স্থাপন করলেও সংযোগ প্রদান করেনি। আমরা সংযোগ প্রদানের কথা বললেও মিটার স্থাপনকারীরা বলেন, পরে সংযোগ প্রদান করা হবে। আর যখন সংযোগ প্রদান করা হবে তার পরের মাসে বিদ্যুৎ বিল আসবে। এখন দেখি যে মাসে মিটার স্থাপন করা হয়েছে ওই মাসে সংযোগ প্রদান ছাড়াই ১০৫ টাকা বিদ্যুৎ বিল আমাদের ঘরে এসেছে। বিদ্যুৎ ব্যবহার না করে কেন আমাদের বিল দিতে হবে?
স্থানীয়রা জানান, সরকার প্রতিটি পরিবারে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের লক্ষ্যে যে প্রকল্প হাতে নিয়েছে ওই প্রকল্প থেকে চান্দিনা উপজেলার নাজিরপুর-হাসিমপুর গ্রামের প্রায় সাড়ে ৫ কিলোমিটার বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ করে প্রায় সাড়ে ৭শ পরিবারকে নতুন সংযোগের আওতায় আনা হয়।
No comments:
Post a Comment