চান্দিনায় গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শিশু সুবর্ণা আক্তার মীম হত্যা কান্ডের ঘটনায়
গ্রেফতারকৃত হত্যাকারী ওমর ফারুক এর দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে
মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে এলাকাবাসী।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে
চান্দিনা পৌরসভাধীন বেলাশহর এলাকা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে
এলাকাবাসী ও মীমের স্বজনেরা। পরে উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কে মানববন্ধন
করেন তারা।
এসময় চান্দিনা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তপন বক্সী মানববন্ধনে উপস্থিত হয়ে তাদের সান্তনামূলক বক্তব্য দেন।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার পর থেকে শিশু মীমকে খোঁজে পাওয়া
যাচ্ছিল না তার পরিবার। পরদিন বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সকালে পাশ্ববর্তী
গ্রামের থানগাঁও ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় গলায় ওড়না প্যাচানো অবস্থায় শিশু মীম
এর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ হত্যা কান্ডের ঘটনায় তদন্ত করে মাত্র তিন
দিনের মধ্যে ঘটনার সাথে জড়িত প্রধান আসামী গাড়ি চালক ওমর ফারুককে গ্রেফতার করে চান্দিনা থানা পুলিশ।
Friday, 15 December 2017
চান্দিনায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
স্টাফ রিপোর্টার:
চান্দিনায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার(১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ওই আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম.জাকারিয়ার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন চান্দিনা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা তপন বকসী।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন-উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো.তুষার আহমেদ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাজী আবদুল মালেক, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো.এহতেশাম রাসুলে হায়দার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার গাওছুল আজম।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো.মাজহারুল ইসলাম, সমাজেবা কর্মকর্তা মো.আবদুল আউয়াল, মৎস্য কর্মকর্তা রাধেশ্যাম বৈষ্ণব প্রমুখ।
Wednesday, 6 December 2017
আগামী নির্বাচনে বিএনপি জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত..জামায়াত ১৫,এলডিপি ২ । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপির প্রার্থী বাছাই প্রায় শেষ
পর্যায়ে। একাধিক জরিপ রিপোর্ট ও দলীয় হাইকমান্ডের হস্তক্ষেপে এই বাছাই
প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হচ্ছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর শেষ মুহূর্তে
বিভিন্ন কারণে বাছাইকৃত প্রার্থী তালিকা কিছুটা রদবদল করা হবে। তবে এখন
পর্যন্ত বাছাইয়ে যাদের নাম প্রার্থী তালিকায় রয়েছে তাদের নিজ
নিজ সংসদীয় এলাকায় কাজ চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে। কেন্দ্র থেকে এমন ইঙ্গিত পেয়ে অনেকেই ভেতরে ভেতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন।জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপির প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া এখনও পুরোপুরি শেষ হয়নি। তবে প্রায় ২০০ জনকে দলীয় হাইকমান্ড থেকে নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। তাই তারা এখন ঘন ঘন নিজেদের সংসদীয় এলাকায় আসা-যাওয়া করছেন এবং বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। সেইসঙ্গে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গেও যোগাযোগ বৃদ্ধি করছেন। এ ছাড়া ২০ দলীয় জোটের স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছেন।এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আসন বণ্টন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জোটের শরিক দলের নেতাদের কথাবার্তা চলছে। বিএনপি চাচ্ছে শরিকদের সর্বোচ্চ ৩০টি আসন ছাড়তে। আর শরিকরা চাচ্ছে ৬০টি আসন। তবে আগেভাগেই আসন বণ্টনের বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে ফয়সালা চান ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের নেতারা। কিন্তু জোটের কোন দলকেই প্রত্যাশিত আসন দিতে পারছে না বিএনপি। সবাইকে আসন দেয়া সম্ভব না হলেও ক্ষমতায় গেলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়ার আশ্বাস দেয়া হবে।প্রাথমিক আলোচনায় বিএনপি জোটের শরিক দল জামায়াত দাবি করছে ৩১ আসন। এ ছাড়া এলডিপি ১০, বিজেপি ২, বাংলাদেশ ন্যাপ-১, লেবার পার্টি-১, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামকে ১, কল্যাণ পার্টি ৩, জাতীয় পার্টি (জাফর) ৫, খেলাফত মজলিশ-১, এনডিপি ১, মুসলিম লীগ ১, ন্যাপ ভাসানী ২ ও জাগপা ১ আসন দাবি করছে। কিন্তু বিএনপি জামায়াতকে সর্বোচ্চ ১৫, এলডিপিকে ২, বিজেপিকে ১, বাংলাদেশ ন্যাপকে ১, লেবার পার্টিকে ১, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামকে ১, কল্যাণ পার্টিকে ১, জাতীয় পার্টিকে (জাফর) ৩, খেলাফত মজলিশকে ১, এলডিপিকে ১, মুসলিম লীগকে ১, ন্যাপ ভাসানীকে ১ ও জাগপাকে ১ আসন দিতে চাচ্ছে।সূত্রমতে, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সভা-সমাবেশের মাধ্যমে বিএনপি নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়াও সম্পন্ন করা হচ্ছে। প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় অপেক্ষাকৃত ক্লিন ইমেজের অধিকারী নেতাদের প্রার্থী মনোনয়নের জন্য অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। বিএনপির ৫৯২ সদস্যের নির্বাহী কমিটির স্থায়ী কমিটি সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, যুগ্মমহাসচিব ও নির্বাহী কমিটির অন্য প্রভাবশালী কর্মকর্তা ও সদস্যদের মধ্যে যারা আগে নির্বাচন করছেন তাদের অধিকাংশই আগামী নির্বাচনে দল থেকে মনোনয়ন পাবেন বলে আশ্বাস দেয়া হয়েছে।এবার নির্বাচনের আগে বিভিন্ন মামলায় দোষী প্রমাণিত হবেন এমনটি ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বেশ ক’জন কেন্দ্রীয় নেতার পরিবর্তে নিজ নিজ এলাকায় বিকল্প প্রার্থী বাছাই করা হচ্ছে। তবে তারেক রহমানের স্ত্রী ডাঃ জোবাইদা রহমান সুবিধাজনক কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন। আর যেসব সিনিয়র নেতা নির্বাচন করতে পারবেন না তাদের আসনে পরিবারের অন্য সদস্যরা নির্বাচন করতে পারেন।এখন পর্যন্ত বিএনপির যেসব নেতা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় হাইকমান্ডের ইঙ্গিত পেয়েছেন তারা হলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, তরিকুল ইসলাম, লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বরকত উল্লাহ বুলু, ড. ওসমান ফারুক, আবদুল মান্নান, গিয়াস কাদের চৌধুরী, আব্দুল আউয়াল মিন্টো, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবুর রহমান সারোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল প্রমুখ।আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য এখন পর্যন্ত বিএনপির বাছাই তালিকায় আরও যাদের নাম রয়েছে তারা হলেন, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, মেজর (অব) কামরুল ইসলাম, জয়নুল আবদিন ফারুক, এ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান খান, মিজানুর রহমান মিনু, জয়নাল আবেদীন, আফরোজা খান রীতা, উকিল আবদুস সাত্তার, তাহমিনা রুশদির লুনা, ফজলুর রহমান, আমান উল্লাহ আমান, বিএনপির কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সিনহা, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নজরুল ইসলাম মঞ্জু, আসাদুল হাবিব দুলু ও শামা ওবায়েদ, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, এহসানুল হক মিলন, এ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী, দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু প্রমুখ।
জানা যায়, জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও বিএনপি দলীয়ভাবে ২৭০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। বাকি ৩০ আসন ২০ দলীয় জোটের শরিকদের দেয়ার প্রস্তুতি থাকলেও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের এখনও নিরাশ করা হচ্ছে না। এছাড়া ২০ দলীয় জোটের বাইরের সমমনা কোন দল জোটের সঙ্গে নির্বাচনে এলে বিএনপি ২৭০ আসন থেকে আরও ক’টি আসন ছেড়ে দেবে। আর শেষ পর্যন্ত জোটের শরিকরা না মানলেও বিএনপির নির্ধারিত আসন থেকে আরও ক’টি আসন ছাড়বে। এসব বিষয়ে লন্ডনে ছেলে তারেক রহমানের মতামত নেবেন দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া।এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন হয় সে জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে সংলাপকালে লিখিতভাবে তুলে ধরেছে বিএনপি। প্রস্তাবগুলোর নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা, নির্বাচনকালে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা, নির্বাচন কমিশনকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকে দায়িত্ব পালন করা, নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনঃনির্ধারণ অর্থাৎ অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেভাবে হয়েছে সেভাবে সীমানা নির্ধারণ করা, সবার জন্য সমান সুযোগ অর্থাৎ লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনকে নিরপেক্ষ রাখা, নির্বাচনের অন্তত এক মাস আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের সকল স্তরে রদবদল করা, আরপিও (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) সংশোধন, প্রিসাইডিং অফিসারসহ ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনরত সকল কর্মকর্তাকে নির্ভয়ে দায়িত্ব পালনের নিশ্চয়তা প্রদান, ভোট কেন্দ্রে সকল প্রার্থীর এজেন্টের উপস্থিতি নিশ্চিত করা, দেশী-বিদেশী পর্যবেক্ষকদের জন্য ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের অবাধ সুযোগ রাখা, ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ না করা, রাজনৈতিক দলের নেতাদের মামলার নামে হয়রানি না করা ইত্যাদি।জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী গণতান্ত্রিক দল। তাই বিএনপির নির্বাচনের প্রস্তুতি রয়েছে। আর বিএনপির ৩০০টি আসনে প্রায় ৯০০ যোগ্য প্রার্থী রয়েছে। তাই বিএনপির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থী দিতে কোন অসুবিধা হবে না। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে যেতে চায়। অবশ্যই সে নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তবে ২০১৪ সালের মতো নির্বাচন হলে সে নির্বাচনে বিএনপি যাবে না এবং নির্বাচন হতে দেবে না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ইতোমধ্যেই বিএনপি প্রার্থী তালিকা করার কাজ শুরু করেছে। বিভিন্নভাবে প্রতিটি এলাকা থেকে যোগ্য প্রার্থীদের নাম দলীয় হাইকমান্ডের কাছে আসছে। শীঘ্রই প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হবে।
জনকণ্ঠ
নিজ সংসদীয় এলাকায় কাজ চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে। কেন্দ্র থেকে এমন ইঙ্গিত পেয়ে অনেকেই ভেতরে ভেতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন।জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপির প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া এখনও পুরোপুরি শেষ হয়নি। তবে প্রায় ২০০ জনকে দলীয় হাইকমান্ড থেকে নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। তাই তারা এখন ঘন ঘন নিজেদের সংসদীয় এলাকায় আসা-যাওয়া করছেন এবং বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। সেইসঙ্গে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গেও যোগাযোগ বৃদ্ধি করছেন। এ ছাড়া ২০ দলীয় জোটের স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছেন।এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আসন বণ্টন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জোটের শরিক দলের নেতাদের কথাবার্তা চলছে। বিএনপি চাচ্ছে শরিকদের সর্বোচ্চ ৩০টি আসন ছাড়তে। আর শরিকরা চাচ্ছে ৬০টি আসন। তবে আগেভাগেই আসন বণ্টনের বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে ফয়সালা চান ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের নেতারা। কিন্তু জোটের কোন দলকেই প্রত্যাশিত আসন দিতে পারছে না বিএনপি। সবাইকে আসন দেয়া সম্ভব না হলেও ক্ষমতায় গেলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়ার আশ্বাস দেয়া হবে।প্রাথমিক আলোচনায় বিএনপি জোটের শরিক দল জামায়াত দাবি করছে ৩১ আসন। এ ছাড়া এলডিপি ১০, বিজেপি ২, বাংলাদেশ ন্যাপ-১, লেবার পার্টি-১, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামকে ১, কল্যাণ পার্টি ৩, জাতীয় পার্টি (জাফর) ৫, খেলাফত মজলিশ-১, এনডিপি ১, মুসলিম লীগ ১, ন্যাপ ভাসানী ২ ও জাগপা ১ আসন দাবি করছে। কিন্তু বিএনপি জামায়াতকে সর্বোচ্চ ১৫, এলডিপিকে ২, বিজেপিকে ১, বাংলাদেশ ন্যাপকে ১, লেবার পার্টিকে ১, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামকে ১, কল্যাণ পার্টিকে ১, জাতীয় পার্টিকে (জাফর) ৩, খেলাফত মজলিশকে ১, এলডিপিকে ১, মুসলিম লীগকে ১, ন্যাপ ভাসানীকে ১ ও জাগপাকে ১ আসন দিতে চাচ্ছে।সূত্রমতে, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সভা-সমাবেশের মাধ্যমে বিএনপি নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়াও সম্পন্ন করা হচ্ছে। প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় অপেক্ষাকৃত ক্লিন ইমেজের অধিকারী নেতাদের প্রার্থী মনোনয়নের জন্য অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। বিএনপির ৫৯২ সদস্যের নির্বাহী কমিটির স্থায়ী কমিটি সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, যুগ্মমহাসচিব ও নির্বাহী কমিটির অন্য প্রভাবশালী কর্মকর্তা ও সদস্যদের মধ্যে যারা আগে নির্বাচন করছেন তাদের অধিকাংশই আগামী নির্বাচনে দল থেকে মনোনয়ন পাবেন বলে আশ্বাস দেয়া হয়েছে।এবার নির্বাচনের আগে বিভিন্ন মামলায় দোষী প্রমাণিত হবেন এমনটি ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বেশ ক’জন কেন্দ্রীয় নেতার পরিবর্তে নিজ নিজ এলাকায় বিকল্প প্রার্থী বাছাই করা হচ্ছে। তবে তারেক রহমানের স্ত্রী ডাঃ জোবাইদা রহমান সুবিধাজনক কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন। আর যেসব সিনিয়র নেতা নির্বাচন করতে পারবেন না তাদের আসনে পরিবারের অন্য সদস্যরা নির্বাচন করতে পারেন।এখন পর্যন্ত বিএনপির যেসব নেতা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় হাইকমান্ডের ইঙ্গিত পেয়েছেন তারা হলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, তরিকুল ইসলাম, লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বরকত উল্লাহ বুলু, ড. ওসমান ফারুক, আবদুল মান্নান, গিয়াস কাদের চৌধুরী, আব্দুল আউয়াল মিন্টো, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবুর রহমান সারোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল প্রমুখ।আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য এখন পর্যন্ত বিএনপির বাছাই তালিকায় আরও যাদের নাম রয়েছে তারা হলেন, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, মেজর (অব) কামরুল ইসলাম, জয়নুল আবদিন ফারুক, এ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান খান, মিজানুর রহমান মিনু, জয়নাল আবেদীন, আফরোজা খান রীতা, উকিল আবদুস সাত্তার, তাহমিনা রুশদির লুনা, ফজলুর রহমান, আমান উল্লাহ আমান, বিএনপির কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সিনহা, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নজরুল ইসলাম মঞ্জু, আসাদুল হাবিব দুলু ও শামা ওবায়েদ, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, এহসানুল হক মিলন, এ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী, দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু প্রমুখ।
জানা যায়, জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও বিএনপি দলীয়ভাবে ২৭০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। বাকি ৩০ আসন ২০ দলীয় জোটের শরিকদের দেয়ার প্রস্তুতি থাকলেও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের এখনও নিরাশ করা হচ্ছে না। এছাড়া ২০ দলীয় জোটের বাইরের সমমনা কোন দল জোটের সঙ্গে নির্বাচনে এলে বিএনপি ২৭০ আসন থেকে আরও ক’টি আসন ছেড়ে দেবে। আর শেষ পর্যন্ত জোটের শরিকরা না মানলেও বিএনপির নির্ধারিত আসন থেকে আরও ক’টি আসন ছাড়বে। এসব বিষয়ে লন্ডনে ছেলে তারেক রহমানের মতামত নেবেন দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া।এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন হয় সে জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে সংলাপকালে লিখিতভাবে তুলে ধরেছে বিএনপি। প্রস্তাবগুলোর নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা, নির্বাচনকালে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা, নির্বাচন কমিশনকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকে দায়িত্ব পালন করা, নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনঃনির্ধারণ অর্থাৎ অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেভাবে হয়েছে সেভাবে সীমানা নির্ধারণ করা, সবার জন্য সমান সুযোগ অর্থাৎ লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনকে নিরপেক্ষ রাখা, নির্বাচনের অন্তত এক মাস আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের সকল স্তরে রদবদল করা, আরপিও (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) সংশোধন, প্রিসাইডিং অফিসারসহ ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনরত সকল কর্মকর্তাকে নির্ভয়ে দায়িত্ব পালনের নিশ্চয়তা প্রদান, ভোট কেন্দ্রে সকল প্রার্থীর এজেন্টের উপস্থিতি নিশ্চিত করা, দেশী-বিদেশী পর্যবেক্ষকদের জন্য ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের অবাধ সুযোগ রাখা, ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ না করা, রাজনৈতিক দলের নেতাদের মামলার নামে হয়রানি না করা ইত্যাদি।জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী গণতান্ত্রিক দল। তাই বিএনপির নির্বাচনের প্রস্তুতি রয়েছে। আর বিএনপির ৩০০টি আসনে প্রায় ৯০০ যোগ্য প্রার্থী রয়েছে। তাই বিএনপির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থী দিতে কোন অসুবিধা হবে না। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে যেতে চায়। অবশ্যই সে নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তবে ২০১৪ সালের মতো নির্বাচন হলে সে নির্বাচনে বিএনপি যাবে না এবং নির্বাচন হতে দেবে না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ইতোমধ্যেই বিএনপি প্রার্থী তালিকা করার কাজ শুরু করেছে। বিভিন্নভাবে প্রতিটি এলাকা থেকে যোগ্য প্রার্থীদের নাম দলীয় হাইকমান্ডের কাছে আসছে। শীঘ্রই প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হবে।
জনকণ্ঠ
Monday, 4 December 2017
চান্দিনার বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনগুলো একযুগ ধরে কমিটি করতে ব্যর্থ সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে এলডিপি।। চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
দীর্ঘ প্রায় একযুগ ধরে কমিটি করতে ব্যর্থ হওয়ায় নিস্তেজ
চান্দিনা উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনগুলো, দীর্ঘ প্রায় একযুগ ধরে কমিটি করতে ব্যর্থ সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে এলডিপি। দিন যতই যাচ্ছে চান্দিনা উপজেলা বিএনপির দুর্বলতা ততই প্রকাশ পাচ্ছে, প্রায় একযোগ ধরে জুলে আছে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কমিটিগুলো। অন্যদিকে এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহাম্মেদের নেতৃত্বে প্রায় প্রতিদিনই ওয়ার্ড এবং ইউনিয়ন কমিটির কার্যক্রম তরিদ গতিতে চলছে। ড. রেদোয়ান আহাম্মদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত করতে হলে কমিটির কোন বিকল্প নাই, তিনি আরও বলেন বিএনপি থেকে হতাশা নিয়ে অনেকে আমার কাছে আসছে, এবং নতুন কমিটিতে অনেকে অন্তর্ভুক্তি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন -আমি বিএনপি থেকে চলে আসার পর চান্দিনায় পর্যন্ত আর কোন কমিটি করতে পারেনি বিএনপি। বর্তমানে চান্দিনা উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনে যেসব কমিটি বলবত আছ সেগুলো আমার রেখে যাওয়া। সেগুলো আমিই করেছিলাম। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরগরম হতে শুরু করেছে দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দলগুলো। কিন্তু চান্দিনা উপজেলা বিএনপি, যুবদল, ছাএদল, সেচ্ছাসেবক দল সহ প্রতিটি অঙ্গ সংগঠন এখনও নিস্তেজ। তার কারণ হিসেবে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের অভিযোগ- দীর্ঘদিন কমিটি পুনর্গঠন না করা, অযোগ্যদের দীর্ঘদিন স্বপদে বহাল রাখা ও যোগ্যদের সুযোগ করে না দেয়া এবং কমিটি পুনর্গঠনের নামে পদপ্রার্থীদের দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি এবং শোডাউন করিয়ে শেষ পর্যন্ত তাদেরকে হতাশায় ঠেলে দেয়া ও আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা, সিনিয়র নেতাদের নিস্ক্রিয়তা এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকা, দলের ত্যাগী কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়ন না করা, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচী নিয়মিত পালন না করা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের দুঃসময়ে পাশে না দাড়ানো, কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ কম রাখা সহ তারা নানান হতাশার কথা জানান। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা বিএনপির প্রথম সারির একজন নেতা বলেন- তৃনমুল নেতাকর্মীদের দাবী অনুযায়ী কুমিল্লা উঃজেলা ও চান্দিনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সাহেবের নির্দেশে কয়েক বছর আগে প্রতিটি কমিটির কার্যক্রম আমরা শুরু করেছিলাম এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝেও শুরু হয়েছিল উৎসব মুখর পরিবেশ। পদপ্রার্থীদের শোডাউন প্রচারণা ছিলো চোখে পরার মত, উজ্জীবিত হয়েছিল উঠতি নেতাকর্মীরাও। কিন্তু আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সাহেবের নির্দেশে শেষ পর্যন্ত কমিটির সকল কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে, আর কেন স্থগিত করা হয়েছে সে ব্যাপারে আমাদেরকে কিছুই বলা হয়নি। আর এর জন্য আমরা নিজেরাও তৃনমুলের নেতাকর্মীদের কাছে লজ্জা পেতে হচ্ছে। আর কমিটি না হওয়ার কারনে, যদি অদুর ভবিষ্যতে ওনার কিংবা দলের কোন অমঙ্গল হয়, এজন্য সম্পূর্ণ দায়ভার ওনাকেই নিতে হবে। তিনি আরও বলেন আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সাহেব চাইলে আগামী এক মাসে সবগুলো কমিটি সম্পন্ন করা সম্ভব। এখন সব কিছু নির্ভর করছে ওনার উপরে। এ নিয়ে বর্তমান উপজেলা কমিটির ছাএদলের একজন সিনিয়র নেতা বলেন – ইতিমধ্যে ছাএদলের তিনটি ইউনিয়নের কমিটি আনুষ্ঠানিক ভাবে করা হয়েছে, কিন্তু অনুমোদন এখনও দেওয়া হয়নি। আমরা ছাএদল থেকে বিদায় নিয়ে নতুনদের সুযোগ দিতে হবে, আর এজন্য দরকার নতুন কমিটি। তিনি বলেন আগামী নির্বাচনের আগে কমিটিশুলো পুনর্গঠন না করলে এর খেসারত দিতে হবে। তিনি আরও বলেন আলহাজ্ব খোরশেদ সাহেবের কাছে নতুন কমিটির জন্য আমি জোর দাবি জানাচ্ছি। একজন যুবদল নেতা বলেন – ছাএদলের নেতাকর্মীরা ছাএদলেই যৌবন শেষ হয়ে যাচ্ছে, যুবদলের নেতাকর্মীরা যুবদলেই বৃদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন এ অবস্থা থেকে আমরা পরিত্রান চাই। তিনি আরও বলেন সিনিয়র নেতারা কাকে খুশি করবেন, আর কাকে অখুশি করবেন এনিয়ে ভাবতে ভাবতে বেলা শেষ হয়ে যাচ্ছে। কমিটি এখন শুধু সপ্ন ছাড়া আর কিছুই না, আর পদপ্রার্থীদের কপালে শুধুই হতাশা। তিনি আক্ষেপ করে আরও বলেন, জনাব খোরশেদ সাহেব কুমিল্লা উঃজেলা বিএনপির সভাপতি। সুতরাং সাংগঠনিক দিক থেকে ওনার অনেক ক্ষমতা কিন্তু ওনি প্রয়োগ করেছেন না কেন জানি না। ইমিডিয়েটলি কমিটিগুলো পুনর্গঠন না করলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নীতিবাচক পরবে।
চান্দিনা উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনগুলো, দীর্ঘ প্রায় একযুগ ধরে কমিটি করতে ব্যর্থ সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে এলডিপি। দিন যতই যাচ্ছে চান্দিনা উপজেলা বিএনপির দুর্বলতা ততই প্রকাশ পাচ্ছে, প্রায় একযোগ ধরে জুলে আছে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কমিটিগুলো। অন্যদিকে এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহাম্মেদের নেতৃত্বে প্রায় প্রতিদিনই ওয়ার্ড এবং ইউনিয়ন কমিটির কার্যক্রম তরিদ গতিতে চলছে। ড. রেদোয়ান আহাম্মদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত করতে হলে কমিটির কোন বিকল্প নাই, তিনি আরও বলেন বিএনপি থেকে হতাশা নিয়ে অনেকে আমার কাছে আসছে, এবং নতুন কমিটিতে অনেকে অন্তর্ভুক্তি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন -আমি বিএনপি থেকে চলে আসার পর চান্দিনায় পর্যন্ত আর কোন কমিটি করতে পারেনি বিএনপি। বর্তমানে চান্দিনা উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনে যেসব কমিটি বলবত আছ সেগুলো আমার রেখে যাওয়া। সেগুলো আমিই করেছিলাম। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরগরম হতে শুরু করেছে দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দলগুলো। কিন্তু চান্দিনা উপজেলা বিএনপি, যুবদল, ছাএদল, সেচ্ছাসেবক দল সহ প্রতিটি অঙ্গ সংগঠন এখনও নিস্তেজ। তার কারণ হিসেবে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের অভিযোগ- দীর্ঘদিন কমিটি পুনর্গঠন না করা, অযোগ্যদের দীর্ঘদিন স্বপদে বহাল রাখা ও যোগ্যদের সুযোগ করে না দেয়া এবং কমিটি পুনর্গঠনের নামে পদপ্রার্থীদের দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি এবং শোডাউন করিয়ে শেষ পর্যন্ত তাদেরকে হতাশায় ঠেলে দেয়া ও আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা, সিনিয়র নেতাদের নিস্ক্রিয়তা এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকা, দলের ত্যাগী কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়ন না করা, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচী নিয়মিত পালন না করা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের দুঃসময়ে পাশে না দাড়ানো, কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ কম রাখা সহ তারা নানান হতাশার কথা জানান। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা বিএনপির প্রথম সারির একজন নেতা বলেন- তৃনমুল নেতাকর্মীদের দাবী অনুযায়ী কুমিল্লা উঃজেলা ও চান্দিনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সাহেবের নির্দেশে কয়েক বছর আগে প্রতিটি কমিটির কার্যক্রম আমরা শুরু করেছিলাম এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝেও শুরু হয়েছিল উৎসব মুখর পরিবেশ। পদপ্রার্থীদের শোডাউন প্রচারণা ছিলো চোখে পরার মত, উজ্জীবিত হয়েছিল উঠতি নেতাকর্মীরাও। কিন্তু আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সাহেবের নির্দেশে শেষ পর্যন্ত কমিটির সকল কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে, আর কেন স্থগিত করা হয়েছে সে ব্যাপারে আমাদেরকে কিছুই বলা হয়নি। আর এর জন্য আমরা নিজেরাও তৃনমুলের নেতাকর্মীদের কাছে লজ্জা পেতে হচ্ছে। আর কমিটি না হওয়ার কারনে, যদি অদুর ভবিষ্যতে ওনার কিংবা দলের কোন অমঙ্গল হয়, এজন্য সম্পূর্ণ দায়ভার ওনাকেই নিতে হবে। তিনি আরও বলেন আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সাহেব চাইলে আগামী এক মাসে সবগুলো কমিটি সম্পন্ন করা সম্ভব। এখন সব কিছু নির্ভর করছে ওনার উপরে। এ নিয়ে বর্তমান উপজেলা কমিটির ছাএদলের একজন সিনিয়র নেতা বলেন – ইতিমধ্যে ছাএদলের তিনটি ইউনিয়নের কমিটি আনুষ্ঠানিক ভাবে করা হয়েছে, কিন্তু অনুমোদন এখনও দেওয়া হয়নি। আমরা ছাএদল থেকে বিদায় নিয়ে নতুনদের সুযোগ দিতে হবে, আর এজন্য দরকার নতুন কমিটি। তিনি বলেন আগামী নির্বাচনের আগে কমিটিশুলো পুনর্গঠন না করলে এর খেসারত দিতে হবে। তিনি আরও বলেন আলহাজ্ব খোরশেদ সাহেবের কাছে নতুন কমিটির জন্য আমি জোর দাবি জানাচ্ছি। একজন যুবদল নেতা বলেন – ছাএদলের নেতাকর্মীরা ছাএদলেই যৌবন শেষ হয়ে যাচ্ছে, যুবদলের নেতাকর্মীরা যুবদলেই বৃদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন এ অবস্থা থেকে আমরা পরিত্রান চাই। তিনি আরও বলেন সিনিয়র নেতারা কাকে খুশি করবেন, আর কাকে অখুশি করবেন এনিয়ে ভাবতে ভাবতে বেলা শেষ হয়ে যাচ্ছে। কমিটি এখন শুধু সপ্ন ছাড়া আর কিছুই না, আর পদপ্রার্থীদের কপালে শুধুই হতাশা। তিনি আক্ষেপ করে আরও বলেন, জনাব খোরশেদ সাহেব কুমিল্লা উঃজেলা বিএনপির সভাপতি। সুতরাং সাংগঠনিক দিক থেকে ওনার অনেক ক্ষমতা কিন্তু ওনি প্রয়োগ করেছেন না কেন জানি না। ইমিডিয়েটলি কমিটিগুলো পুনর্গঠন না করলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নীতিবাচক পরবে।
Tuesday, 28 November 2017
জনগণের সেবক হয়ে থাকতে চাই আমি-’ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লা জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যদের
মধ্যে বক্তব্য দেন- আওয়ামী লীগ নেতা আবু তাহের ভূইয়া, সাবেক পৌর মেয়র আব্দুল মান্নান সরকার, মাইজখার ইউপি চেয়ারম্যান শাহ্ সেলিম প্রধান, কুমিল্লা জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবুনালের সহকারী পিপি অ্যাভোকেট শাহজালাল মিঞা শিপন, উপজেলা যুবলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, পৌর যুবলীগ সভাপতি মনির খন্দকার, উপজেলা যুবলীগ নেতা নাছির উদ্দিন দুলাল, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান রুহুল আমিন, সাবেক উপজেলা যুবলীগ নেতা জাকির হোসেন আজাদ, কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা লিটন সরকার, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল বাসার, ফজলুর রহমান, হারুন-অর রশিদ, মাজহারুল ইসলাম কাজল, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম সরকার, হারিছুল আলম, মনু মিয়া, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান ভূইয়া, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা গোলাম মোহাম্মদ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আলী আজগর গাজী, উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মহিউদ্দিন প্রমুখ।
কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগ নেতা জামসেদ আহমেদের সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন- পৌর সভার সাবেক কাউন্সিলর জয়নাল আবেদীন, সুহিলপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাবেক সভাপতি রইছ উদ্দিন, ইউপি মেম্বার আবু বকর ছিদ্দিকী, ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা শাহজাহান প্রমুখ।
অধ্যাপক ডাঃপ্রাণ গোপাল দত্তের গনজোয়ারে ভাসছে চান্দিনা । চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
অধ্যাপক ডাঃপ্রাণ গোপাল দত্তের গনজোয়ারে ভাসছে চান্দিনা
--
এতো মিছিল নয়- জনস্রোত।
ইনসাল্লাহ ২০১৮ এর নির্বাচনে অধ্যাপক ডাঃপ্রাণ গোপাল দত্তই হচ্ছেন চান্দিনার নৌকার মাঝি।
ডাঃপ্রাণ গোপাল দত্তের একজন লোকের কিছু হলে হামলাকারী দশজনের রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যাবে।
তার হারে হারে টের পেয়েছে আজ হামলাকারীরা।
হুশিয়ার সাবধান--জনগনকে খেপাবেননা-খেপালে হামলাকারীদের গডফাদার আপনার অস্তিত্ব থাকবেনা।
--
এতো মিছিল নয়- জনস্রোত।
ইনসাল্লাহ ২০১৮ এর নির্বাচনে অধ্যাপক ডাঃপ্রাণ গোপাল দত্তই হচ্ছেন চান্দিনার নৌকার মাঝি।
ডাঃপ্রাণ গোপাল দত্তের একজন লোকের কিছু হলে হামলাকারী দশজনের রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যাবে।
তার হারে হারে টের পেয়েছে আজ হামলাকারীরা।
হুশিয়ার সাবধান--জনগনকে খেপাবেননা-খেপালে হামলাকারীদের গডফাদার আপনার অস্তিত্ব থাকবেনা।
Thursday, 23 November 2017
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চান্দিনা উপজেলার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন
20 নভেম্বর ২০১৭ তারিখে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কুমিল্লা উত্তর জেলার কার্যনির্বাহী পরিষদের জরুরী সভায় সংগঠনের সভাপতি আবু কাউছার অনিক এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ আহমদ সহ কুমিল্লা উত্তর জেলার নেতৃবৃন্দদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চান্দিনা উপজেলার পূর্ণাঙ্গ কমিটি আগামী এক বছরের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু কাউছার অনিক ও সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ আহমেদ ফকিরের স্বাক্ষরিত কমিটিতে
মোঃ মহিউদ্দীনকে সভাপতি ও আবু কাউছারকে সাধারণ সম্পাদক করে চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
মোঃ মহিউদ্দীনকে সভাপতি ও আবু কাউছারকে সাধারণ সম্পাদক করে চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
চান্দিনা উপজেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কুমিল্লা নিম্নরূপঃ
সভাপতি
মোঃ মহিউদ্দীন
সহসভাপতি :বারাকাত ভুইয়া
সহসভাপতি :মাহফুজুর রহমান টিপুর
সহসভাপতি :মাহবুবুর রহমান
সহসভাপতি :ইকবাল হোসেন
সহসভাপতি :মোঃকাউছার
সহসভাপতি :তোফায়েল আহমেদ তপু
সহসভাপতি :মোঃআব্দুস সাত্তার আশিক।
সহসভাপতি :সাইদুল ইসলাম শামীম
সহসভাপতি :শরীফুল ইসলাম
সহসভাপতি :দারুস সালাম শুভ
সহসভাপতি :শাহপরান
সাধারণ সম্পাদক :আবু কাউছার
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :রোমন তালুকদার
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :নাজমুল হাসান সজীব
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :সাহিদুল ইসলাম সাইদ
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :রুবেল আহমেদ জয়
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :মহিউদ্দীন অভী
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :সোহাগ রানা
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :আশিকুর রহমান শিশির
সাংগঠনিক সম্পাদক :সামিরুল খন্দকার রবি
সাংগঠনিক সম্পাদক :জি, এম, খাদেমুল বাসার মোমেন
সাংগঠনিক সম্পাদক :মেহেদী হাসান অপু,
সাংগঠনিক সম্পাদকঃসুমন গাজী,
সাংগঠনিক সম্পাদক :জওসেফ রাসেল
সাংগঠনিক সম্পাদক :তারেক তালুকদার
মোঃ মহিউদ্দীন
সহসভাপতি :বারাকাত ভুইয়া
সহসভাপতি :মাহফুজুর রহমান টিপুর
সহসভাপতি :মাহবুবুর রহমান
সহসভাপতি :ইকবাল হোসেন
সহসভাপতি :মোঃকাউছার
সহসভাপতি :তোফায়েল আহমেদ তপু
সহসভাপতি :মোঃআব্দুস সাত্তার আশিক।
সহসভাপতি :সাইদুল ইসলাম শামীম
সহসভাপতি :শরীফুল ইসলাম
সহসভাপতি :দারুস সালাম শুভ
সহসভাপতি :শাহপরান
সাধারণ সম্পাদক :আবু কাউছার
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :রোমন তালুকদার
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :নাজমুল হাসান সজীব
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :সাহিদুল ইসলাম সাইদ
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :রুবেল আহমেদ জয়
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :মহিউদ্দীন অভী
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :সোহাগ রানা
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক :আশিকুর রহমান শিশির
সাংগঠনিক সম্পাদক :সামিরুল খন্দকার রবি
সাংগঠনিক সম্পাদক :জি, এম, খাদেমুল বাসার মোমেন
সাংগঠনিক সম্পাদক :মেহেদী হাসান অপু,
সাংগঠনিক সম্পাদকঃসুমন গাজী,
সাংগঠনিক সম্পাদক :জওসেফ রাসেল
সাংগঠনিক সম্পাদক :তারেক তালুকদার
প্রচার সম্পাদক :তন্ময় মজুমদার
উপ প্রচার সম্পাদক :আশিকুল ইসলাম রনি
দপ্তর সম্পাদক :ছাইফুল্লা মানছুর
উপ দপ্তর সম্পাদক :মাজহারুল ইসলাম পারভেজ
গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক :মেহেদী আল হৃদয়
উপ গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক :বাইজিদ হোসেন সাকিব
সাংস্কৃতিক সম্পাদক :তপন ভৌমিক
উপ সাংস্কৃতিক সম্পাদক :মোঃহযরত আলী
শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক :উৎপল সাহা
উপ শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক :সাখাওয়াত হোসেন
সমাজসেবা সম্পাদক :মোঃ সাইদুর রহমান সাকিল
উপ সমাজসেবা সম্পাদক :শাওন মুন্সী
ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক :ফরহাদ হোসেন জাহিদ
উপ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক :ইমান হোসেন
পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক :তানভীর আহমেদ
উপ পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক :রফিকুর নবী নেহাল
তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক :মোঃগিয়াস উদ্দিন
উপ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক :মোঃ আবু সাইদ ইসাদ
ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক :মোসাঃতানজিনা আক্তার
উপ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক :মোসাঃমরিয়ম আক্তার
অর্থ বিষয়ক সম্পাদক :প্রদীপ দত্ত
উপ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক :মোঃএমরান হোসেন
আইন বিষয়ক সম্পাদক :আবু নাইম বোখারী
উপ আইন বিষয়ক সম্পাদক :রোবায়েত আহমেদ খান
পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক :তরিকুল ইসলাম আশিক
উপ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক :সফিকুল ইসলাম
স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক :রাহুল আমিন ভুইয়া রাহুল
উপ স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক :রবিউল আলম সজীব
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক :জাহিদ হাসান হৃদয়
উপ তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক :জয়চাদ ঘোষ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক :নাছির উদ্দিন রনি
উপ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক :আবির হাসান কামরুল
ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক :মো:বেলাল হোসেন
উপ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক :শোয়েবুর রহমান
গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক :আবু হানিফ
উপ গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক :নাজমুল হাসান
ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :সাদ্দাম হোসেন সুমন
উপ ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :কাউছার আলম
সম্মানিত সদস্য :,রাজীব দত্ত,মোঃ মাহবুব আলম জয়, মো:মু্জাহিদ, কাজী জামিল, মো:মোহন,তানজির আলম পিয়াস, আরিফুল ইসলাম, আলী হায়দার, এহসান আহমেদ ভুইয়া টুটুল, আনিসুর রহমান, মেহেদী হাসান, আলামিন হোসেন, ফয়সাল চৌধূরী, আদিত্য গাঙ্গুলি, শাওন, পলাশ চৌধুরী,
মো:আলামিন,
ছাইফুল ইসলাম,
সাইদ মিয়াজী,
ছাইফুল ইসলাম।
উপ প্রচার সম্পাদক :আশিকুল ইসলাম রনি
দপ্তর সম্পাদক :ছাইফুল্লা মানছুর
উপ দপ্তর সম্পাদক :মাজহারুল ইসলাম পারভেজ
গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক :মেহেদী আল হৃদয়
উপ গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক :বাইজিদ হোসেন সাকিব
সাংস্কৃতিক সম্পাদক :তপন ভৌমিক
উপ সাংস্কৃতিক সম্পাদক :মোঃহযরত আলী
শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক :উৎপল সাহা
উপ শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক :সাখাওয়াত হোসেন
সমাজসেবা সম্পাদক :মোঃ সাইদুর রহমান সাকিল
উপ সমাজসেবা সম্পাদক :শাওন মুন্সী
ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক :ফরহাদ হোসেন জাহিদ
উপ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক :ইমান হোসেন
পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক :তানভীর আহমেদ
উপ পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক :রফিকুর নবী নেহাল
তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক :মোঃগিয়াস উদ্দিন
উপ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক :মোঃ আবু সাইদ ইসাদ
ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক :মোসাঃতানজিনা আক্তার
উপ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক :মোসাঃমরিয়ম আক্তার
অর্থ বিষয়ক সম্পাদক :প্রদীপ দত্ত
উপ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক :মোঃএমরান হোসেন
আইন বিষয়ক সম্পাদক :আবু নাইম বোখারী
উপ আইন বিষয়ক সম্পাদক :রোবায়েত আহমেদ খান
পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক :তরিকুল ইসলাম আশিক
উপ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক :সফিকুল ইসলাম
স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক :রাহুল আমিন ভুইয়া রাহুল
উপ স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক :রবিউল আলম সজীব
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক :জাহিদ হাসান হৃদয়
উপ তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক :জয়চাদ ঘোষ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক :নাছির উদ্দিন রনি
উপ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক :আবির হাসান কামরুল
ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক :মো:বেলাল হোসেন
উপ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক :শোয়েবুর রহমান
গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক :আবু হানিফ
উপ গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক :নাজমুল হাসান
ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :সাদ্দাম হোসেন সুমন
উপ ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :কাউছার আলম
সম্মানিত সদস্য :,রাজীব দত্ত,মোঃ মাহবুব আলম জয়, মো:মু্জাহিদ, কাজী জামিল, মো:মোহন,তানজির আলম পিয়াস, আরিফুল ইসলাম, আলী হায়দার, এহসান আহমেদ ভুইয়া টুটুল, আনিসুর রহমান, মেহেদী হাসান, আলামিন হোসেন, ফয়সাল চৌধূরী, আদিত্য গাঙ্গুলি, শাওন, পলাশ চৌধুরী,
মো:আলামিন,
ছাইফুল ইসলাম,
সাইদ মিয়াজী,
ছাইফুল ইসলাম।
Tuesday, 21 November 2017
চান্দিনা সংসদীয় আসনে নির্বাচনের ঘোষণা দিলেন। লুৎফুর রেজা খোকন। চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলা বরকরই ইউনিয়নের ফুলফুটিয়া মাদ্রাসার বাৎসরিক মাহফিলের প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলার জাতীয় পার্টির সম্মানিত সভাপতি,বিশিষ্ট সমাজ সেবক,সৎ নিষ্ঠাবান,জনাব মোঃ লুৎফুর রেজা খোকন। উক্ত মাফহিলে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চান্দিনার মাইজখার ইউনিয়ন ও শুলপুর, বারেরা ইউনিয়নের, অর্ধশতাধিক স্থানীয় নেতা কর্মীদের কে নিয়ে তিনি মাহফিলে আসেন যথাসময়ে।
জনাব লুৎফুর রেজা খোকন মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তৃতার সময় তিনি ঘোষণা করেন আসছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা ০৭(চান্দিনা) সংসদীয় আসনে প্রতিদন্ধিতা করবেন বলে জানান,এবং চান্দিনা শান্তিপ্রিয় জনগনের দুঃখে সুখে পাশে থেকে বাকিটা জিবন কাটিয়ে দিতে চান। এবং চান্দিনা উপজেলা কে একটা মডেল উপজেলা উপহার দিতে তিনি মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তৃতা সময় চান্দিনাবাসীর কাছে সহযোগীতা চান,এবং তিনি বিশ্বাস করেন ইনশাল্লাহ চান্দিনাবাসীর সহযোগিতায় আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনে চান্দিনা সংসদীয় আসনে জাতীয় প্রতিনিধিত্ব করবেন। পরিশেষে তিনি মাহফিলের সবাইর কাছে দোয়া কামনা করেন এবং মাহফিলের এন্তেজামিয়া কমিটি সবাইকে কে আন্তরিক ধন্যবাদ সহ কৃতজ্ঞতা জানান।
জনাব লুৎফুর রেজা খোকন মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তৃতার সময় তিনি ঘোষণা করেন আসছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা ০৭(চান্দিনা) সংসদীয় আসনে প্রতিদন্ধিতা করবেন বলে জানান,এবং চান্দিনা শান্তিপ্রিয় জনগনের দুঃখে সুখে পাশে থেকে বাকিটা জিবন কাটিয়ে দিতে চান। এবং চান্দিনা উপজেলা কে একটা মডেল উপজেলা উপহার দিতে তিনি মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তৃতা সময় চান্দিনাবাসীর কাছে সহযোগীতা চান,এবং তিনি বিশ্বাস করেন ইনশাল্লাহ চান্দিনাবাসীর সহযোগিতায় আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনে চান্দিনা সংসদীয় আসনে জাতীয় প্রতিনিধিত্ব করবেন। পরিশেষে তিনি মাহফিলের সবাইর কাছে দোয়া কামনা করেন এবং মাহফিলের এন্তেজামিয়া কমিটি সবাইকে কে আন্তরিক ধন্যবাদ সহ কৃতজ্ঞতা জানান।
Friday, 17 November 2017
আগামী নির্বাচনে আবারও শেখ হাসিনা সরকার গঠন করবে- ডা. প্রাণ গোপাল দত্তচান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
একাদশ নির্বাচনে আবারও জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে চান্দিনা সুহিলপুর ইউনিয়নে পৃথক ৬টি পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক পরিচালক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মমিন সরকার, জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা আওয়ামীলীগ উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য আবু তাহের ভূইয়া, চান্দিনা পৌর সভার সাবেক মেয়র আব্দুল মান্নান সরকার, মাইজখার ইউপি চেয়ারম্যান শাহ্ সেলিম প্রধান, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল করিম, সাবেক চেয়ারম্যান একেএম রুহুল আমিন, সাবেক চেয়ারম্যান হারুন-অর রশিদ, উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ-প্রচার সম্পাদক আবুল হাসেম মুন্সি, কুমিল্লা জজ কোর্টের সহকারি পিপি এড. শাহজালাল মিঞা শিপন, কেন্দ্রিয় যুবলীগ নেতা মুজিবুর রহমান, আওয়ামীলীগ নেতা রফিজ উদ্দিন, কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সদস্য লিটন সরকার, উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মহিউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আবু কাউসার, সাংগঠনিক সম্পাদক সামিরুল খন্দকার রবি প্রমুখ।
এদিকে, সকাল ১০টায় একই ইউনিয়নের পিপুইয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সাবেক ডেপুটি স্পিকার অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপিকে প্রধান অতিথি করে বর্ধিত সভার আহবান করেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ। ওই সভায় অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ উপস্থিত না থাকায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা তপন বক্সী।
এদিকে, একই দিন ও সময়ে দুই নেতার পৃথক কর্মসূচীর কারণে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে চান্দিনা থানা পুলিশ।
Thursday, 16 November 2017
দশ জন লোকের অভিশাপ আর দশ হাজার লোকের দোয়া এক কথা নয়।গোপাল দত্ত্ব |চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
দশ জন ব্যক্তির অভিশাপ আর দশ হাজার ব্যক্তির মন থেকে দোয়া করা এক কথা নয়। অধ্যাপক প্রাণ গোপাল যে কথাটি বলেছেন সেটি ছিল প্রায় ১৮ কোটি সাধারণ জনগনের মনের কথা। অপ্রিয় হলে ও কথাটি সত্য ছিল। তবে সেখানে অনেকে থাকতে পারেন যারা হয়তো কমিশন খান না। কিন্তু বেশির ভাগ কমিশন খেয়ে থাকেন। বলছিলাম প্রাণ গোপাল দত্ত্ব স্যারকে নিয়ে ডা: শিরিন সাবিহা তন্বী’র লেখার সূত্র নিয়ে। তিনি ব্যাংকে গিয়ে অপদস্ত হয়েছেন বিব্রতকর পরিস্থিতির স্বীকার হয়েছেন। জানিনা তিনি কেমন তবে তিনি বুঝার দরকার ছিল যে হয়তো বা তার পেশার কেউ না কেউ এটা করছে। প্রত্যেক পেশায় ভাল খারাপ লোক থাকতে পারে আর এটাই স্বাভাবিক। যদি সকল ব্যক্তি ভাল হতো তাহলে পুলিশ বাহিনী, সেনাবাহিনী, বিজিবি বা আইনশৃংখলা বাহিনী অথবা ইমাম মোয়াজ্জেনের প্রয়োজন ছিলনা। বিভিন্ন বাহিনীর লোক যে শতভাগ ভাল সেটি ও বলছি না কেননা গত কিছুদিন পূর্বে সাত খুনের মামলায় ২৬ জনের মৃত্যুদন্ডাদেশ দিলে সেখানে বেশির ভাগ ছিল বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য। স্যার যেই কথাটি বলেছে হয়তো সারাদেশের সাধারণ মানুষের অভাব অভিযোগের উপর ভিত্তি করে তিনি কথাটি বলেছেন। তবে কথাটি অস্বীকার করার মত নয়। কেননা প্রতিদিন ডাক্তারদের চেম্বারে ঔষধ কোম্পানীর লোকদের ভিড়, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লোকদের ভিড় লেগে থাকে। ঔষধ কো
ম্পানীর লোকেরা প্রায় সময় প্রতিযোগীতায় লেগে থাকেন কার ঔষধ কে বেশি কিভাবে সাধারণ মানুষকে খাওয়াবেন। এমনও দেখা যায় বেনামী ও নাম সর্বস্ব ঔষধ কোম্পানীর ঔষধ লিখে ডাক্তার। যে ঔষধের কোন উপকার ও নেই ক্ষতি ও নেই। কিছুদিন আগে ও এক ডাক্তার সুইটকেল ভি বিটামিন ক্যাপসুল লিখে প্রতি মাসে । তার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি আটা ময়দা লিখব তাতে আপনার কি? পরবর্তীতে যখন সিভিল সার্জন তার প্রতিনিধি পাঠাল চাান্দিনা থানার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা নাসিমা পারভীন ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উপজেলা অফিসে উপস্থিত হওয়ার নোটিশ দিলেন তখন সেই ডাক্তার কর্মস্থল লাপাত্তা হয়ে গেলেন। পরবর্তীতে জানতে পারলাম সেই সুইটকেল ভি ঔষধটি ক্ষতি ও করে না আবার উপকার ও করেনা। অর্থাৎ এর কোন ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া নেই। অথচ সেই ঔষধটি লিখেছিল একজন ডা: নামধারী ব্যক্তি। সেই ব্যক্তিটি ও আমাকে অভিশাপ দিয়েছিল কিন্তু তার কারণে ঐ এলাকার কয়েকশ লোক বেঁচে গিয়েছে সকলের নিকট প্রশংসিত হয়েছি। আর এজন্য যদি কেউ মনে করে আমি প্রশংসার জন্য এটি করেছি তাহলে খাম খেয়ালিপনা ছাড়া আর কিছুই নয়। কাহারো কোন মন্তব্য বা বক্তব্য শোনার পর আমরা সচেতন হতে হবে দায়িত্বের প্রতি আরো দায়িত্বশীল হতে হবে অন্য কাউকে দোষারুপ করে নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে খামখেয়ালীপনা করলে চলবে না। তাই আসুন ডা: প্রাণ গোপাল দত্ত স্যারের বক্তব্য থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা সকলে সচেতন হই
Wednesday, 15 November 2017
চান্দিনা পৌর এলডিপি’র আহবায়কসহ ১১ নেতাকর্মীর পদত্যাগ চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনা পৌর এলডিপি’র আহবায়ক মো. সফিকুল ইসলাম সহ ১১ জন এলডিপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় চান্দিনা মধ্য বাজার জনতা ব্যাংক সংলগ্ন একটি অফিসে আলোচনা সভা শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তারা পদত্যাগ করেন। এরা হলেন- কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা গণতান্ত্রিক যুবদল আহবায়ক এ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক বশির, চান্দিনা পৌর এলডিপি’র সদস্য সচিব মো. আবদুস সামাদ কমিশনার, উপজেলা গণতান্ত্রিক যুবদল সভাপতি মো. শরিফুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক মো. তাজুল ইসলাম তাজির, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাইনুদ্দিন, পৌর এলডিপি’র আহবায়ক কমিটির সদস্য মোবারক হোসেন মোবা, ইমাম হোসেন মুন্সী, মো. নূরুল ইসলাম, পৌর গণতান্ত্রিক যুবদল নেতা মো. নাছির উদ্দিন, এলডিপি নেতা নিজাম উদ্দিন ভূইয়া।
পদত্যাগকারীরা জানান, ‘আমরা জাতীয়তাবাদী চেতনার রাজনীতিতে বিশ্বাসী। শীঘ্রই কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি ও চান্দিনা উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম এর সাথে যোগাযোগ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এর রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হবো।’
পদত্যাগকারীদের স্বাক্ষর করা প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে জানাযায়,গত ৫ জানুয়ারী ২০১৪ইং পরবর্তী রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সরকার বিরোধী আন্দোলন পরিচালনায় এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহ্মেদ ২০ দলীয় জোট আহুত কর্মসূচীতে দলীয় নেতাকর্মীদের কোন দিকনির্দেশনা দেন নি, মামলা জর্জরিত নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নেন নি। এছাড়া ক্ষমতাসীন সরকারের বিভিন্ন মহলের সাথে গোপন আঁতাতের মাধ্যমে নিজেকে ও পরিবারকে রক্ষা করার অপকৌশল গ্রহণের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ত প্রকাশ করেন ড. রেদোয়ান। নিজের প্রতিষ্ঠিত কলেজের অধ্যক্ষ ও অধ্যাপকদের দলীয় পদ-পদবী দিয়ে দলকে নিজস্ব ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মত পরিচালনা করেন ড. রেদোয়ান। তারা আরও অভিযোগ করেন তিনি দলকে গণ-মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করতেও ব্যর্থ হয়েছেন।
.................
Saturday, 28 October 2017
বেগম জিয়ার কক্সবাজার সফর; কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র ব্যাপক শো-ডাউন; পুলিশের বাঁধা ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
আশিক চান্দিনা।
শনিবার সকাল ১০টায় রাজধানী ছেড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন বিএনপি
চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও তার গাড়ি বহর। বেলা ৩টা ১০ মিনিটে
চান্দিনা স্টেশন এলাকা ত্যাগ করেন তিনি। এসময় তাকে স্বাগত জানান কুমিল্লা
উত্তর জেলা বিএনপি সভাপতি আলহাজ্ব মো. খোরশেদ আলম এর নেতৃত্বে বিএনপি, অঙ্গ
ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এদিকে, দলের চেয়াপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার কক্সবাজার সফরকে ঘিরে শনিবার সকাল থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ইলিয়টগঞ্জ-কুটুম্বপুর-মাধাইয়া ও চান্দিনা এলাকায় বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেয়। এসময় পুলিশের বাঁধায় বার বার ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে নেতা-কর্মীরা। পুলিশের বাঁধা উপেক্ষা করে বিক্ষিপ্ত ভাবে মহাসড়কে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশের পাশাপাশি ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের তোপের মুখে পড়ে আহত হয় অনেক বিএনপি নেতা।
আহতরা হলেন- কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকদল সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, দেবিদ্বার উপজেলা যুবদল সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, বরকামতা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দুল ওয়াদুদ, যুবদল নেতা জামাল হোসেন, চান্দিনার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সাইদুল ইসলাম, মাইজখার ইউনিয়ন বিএনপি নেতা হোসেন মিয়া, সুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মনির মুন্সি, রকিবুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধ আলহাজ্ব মফিজ উদ্দিন ভূইয়া জানান, দলীয় কর্মসূচী সফল করতে এবং দলের চেয়ারপার্সনের কক্সাবাজার সফরকে স্বাগত জানাতে আমরা চান্দিনা উপজেলা গেইট মহাসড়কের দুই পাশে শান্তিপূর্ণ ভাবে অবস্থান নেই। বেলা ২টায় চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধার নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী আমাদের বাঁধা প্রদান করেন। এক পর্যায়ে ওসি নিজেই আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে এবং হাতের লাঠি দিয়ে আঘাত করতে উদ্ধত হয়। যা সম্পূর্ণ বেআইনি। একজন সরকারি কর্মকর্তার কাছ থেকে এমন কুরুচিপূর্ণ গালমন্দ ও এমন খারাপ আচরণ এ দেশের মুক্তিযোদ্ধারা আশা করে না।
এব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, মফিজ উদ্দিন ভূইয়াকে তো আমি চিনিই না। কারও সাথেই আমার কিছু হয়নি।
প্রসঙ্গত, পূর্ণ নির্ধারিত সময়ে কক্সবাজারের অবস্থানরত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির খোঁজ খবর নিতে শনিবার ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। ২৩ অক্টোবর (সোমবার) রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরমের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে শনিবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন তিনি।
এদিকে, দলের চেয়াপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার কক্সবাজার সফরকে ঘিরে শনিবার সকাল থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ইলিয়টগঞ্জ-কুটুম্বপুর-মাধাইয়া ও চান্দিনা এলাকায় বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেয়। এসময় পুলিশের বাঁধায় বার বার ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে নেতা-কর্মীরা। পুলিশের বাঁধা উপেক্ষা করে বিক্ষিপ্ত ভাবে মহাসড়কে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশের পাশাপাশি ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের তোপের মুখে পড়ে আহত হয় অনেক বিএনপি নেতা।
আহতরা হলেন- কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকদল সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, দেবিদ্বার উপজেলা যুবদল সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, বরকামতা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দুল ওয়াদুদ, যুবদল নেতা জামাল হোসেন, চান্দিনার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সাইদুল ইসলাম, মাইজখার ইউনিয়ন বিএনপি নেতা হোসেন মিয়া, সুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মনির মুন্সি, রকিবুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধ আলহাজ্ব মফিজ উদ্দিন ভূইয়া জানান, দলীয় কর্মসূচী সফল করতে এবং দলের চেয়ারপার্সনের কক্সাবাজার সফরকে স্বাগত জানাতে আমরা চান্দিনা উপজেলা গেইট মহাসড়কের দুই পাশে শান্তিপূর্ণ ভাবে অবস্থান নেই। বেলা ২টায় চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধার নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী আমাদের বাঁধা প্রদান করেন। এক পর্যায়ে ওসি নিজেই আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে এবং হাতের লাঠি দিয়ে আঘাত করতে উদ্ধত হয়। যা সম্পূর্ণ বেআইনি। একজন সরকারি কর্মকর্তার কাছ থেকে এমন কুরুচিপূর্ণ গালমন্দ ও এমন খারাপ আচরণ এ দেশের মুক্তিযোদ্ধারা আশা করে না।
এব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, মফিজ উদ্দিন ভূইয়াকে তো আমি চিনিই না। কারও সাথেই আমার কিছু হয়নি।
প্রসঙ্গত, পূর্ণ নির্ধারিত সময়ে কক্সবাজারের অবস্থানরত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির খোঁজ খবর নিতে শনিবার ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। ২৩ অক্টোবর (সোমবার) রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরমের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে শনিবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন তিনি।
Friday, 27 October 2017
কুমিল্লার ১০টি আসনে আ.লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত-চান্দিনায় ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লার ১০টি আসনে আ.লীগের প্রার্থী চূড়ান্তআমাদের সময় ● আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১টি ছাড়া কুমিল্লার সব আসনে দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। সরকারি-বেসরকারি একাধিক জরিপের মাধ্যমে নামগুলো বাছাই করা হয়েছে। একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য কুমিল্লার এ ১০টি আসনের প্রার্থীরা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। চূড়ান্ত তালিকায় যারা রয়েছেন তাদের অনেককেই ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড থেকে মনোনয়নের বিষয়টি জানিয়ে নির্বাচনী এলাকায় জনসংযোগ করতে বলা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র খবরটি নিশ্চিত করেছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর একজন সদস্য এ বিষয়ে বলেন, গণভবনে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে একান্ত আলাপে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা নিজেই একাধিকবার প্রার্থী জরিপের কথা জানিয়েছেন। ২০০ আসনে প্রার্থী জরিপ চূড়ান্ত হয়েছে বলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির গত বৈঠকের আগের বৈঠকে জানিয়েছিলেন সভাপতি নিজেই। এখন ওই ২০০ আসনের মধ্য থেকে ১৫১ জনের মনোনয়ন প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে।কুমিল্লার ১১টি আসনের মধ্যে কুমিল্লা-৮ আসনটি ছাড়া বাকি ১০টি আসনেই মনোনয়ন প্রাপ্ত ব্যাক্তিদের নাম জানা গেছে।
কুমিল্লার ১০টি আসনসহ আওয়ামী লীগের ১৫১ জন সম্ভাব্য প্রার্থী হলেন- সুবিদ আলী ভূইয়া, কুমিল্লা-১; সেলিমা আহমদ, কুমিল্লা-২; ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৩; রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, কুমিল্লা-৪; আবদুল মতিন খসরু, কুমিল্লা-৫; আ ক ম বাহাউদ্দীন, কুমিল্লা-৬;
ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত কুমিল্লা-৭; তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-৯; আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০; মুজিবুল হক, কুমিল্লা-১১; নুরুল ইসলাম সুজন, পঞ্জগড়-২; রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-১; মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-১; খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-২; ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৩; মোস্তাফিজুর রহমান, দিনাজপুর-৫; আসাদুজ্জামান নূর, নীলফামারী-২; মোতাহার হোসেন, লালমনিরহাট-১; নুরুজ্জামান আহমেদ, লালমনিরহাট-২; টিপু মুনশি, রংপুর-৪; মাহবুব আরা বেগম গিনি, গাইবান্ধা-২; ইউনুস আলী সরকার, গাইবান্ধা-৩; আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, জয়পুরহাট-২; আবদুল মান্নান, বগুড়া-১; হাবিবর রহমান, বগুড়া-৫; সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-১; শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-২; ইসরাফিল আলম, নওগাঁ-৬; ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-১; এনামুল হক, রাজশাহী-৪; আবদুুল ওয়াদুদ, রাজশাহী-৫; শাহরিয়ার আলম, রাজশাহী-৬; শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-২; জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোর-৩; মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-১; হাবিবে মিল্লাত, সিরাজগঞ্জ-২; হাসিবুর রহমান স্বপন, সিরাজগঞ্জ-৬; মকবুল হোসেন, পাবনা-৩; গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স, পাবনা-৫; ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর-১; মাহবুব-উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া-৩; আবদুর রউফ, কুষ্টিয়া-৪; আলী আজগর, চুয়াডাঙা-২; তাহজীব আলম সিদ্দিকী, ঝিনাইদাহ-২; আনোয়ারুল আজীম আনার, ঝিনাইদহ-৪; শেখ আফিল উদ্দীন, যশোর-১; মনিরুল ইসলাম, যশোর-২; কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৩; স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর-৫; বীরেন শিকদার,
ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত কুমিল্লা-৭; তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-৯; আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০; মুজিবুল হক, কুমিল্লা-১১; নুরুল ইসলাম সুজন, পঞ্জগড়-২; রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-১; মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-১; খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-২; ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৩; মোস্তাফিজুর রহমান, দিনাজপুর-৫; আসাদুজ্জামান নূর, নীলফামারী-২; মোতাহার হোসেন, লালমনিরহাট-১; নুরুজ্জামান আহমেদ, লালমনিরহাট-২; টিপু মুনশি, রংপুর-৪; মাহবুব আরা বেগম গিনি, গাইবান্ধা-২; ইউনুস আলী সরকার, গাইবান্ধা-৩; আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, জয়পুরহাট-২; আবদুল মান্নান, বগুড়া-১; হাবিবর রহমান, বগুড়া-৫; সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-১; শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-২; ইসরাফিল আলম, নওগাঁ-৬; ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-১; এনামুল হক, রাজশাহী-৪; আবদুুল ওয়াদুদ, রাজশাহী-৫; শাহরিয়ার আলম, রাজশাহী-৬; শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-২; জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোর-৩; মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-১; হাবিবে মিল্লাত, সিরাজগঞ্জ-২; হাসিবুর রহমান স্বপন, সিরাজগঞ্জ-৬; মকবুল হোসেন, পাবনা-৩; গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স, পাবনা-৫; ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর-১; মাহবুব-উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া-৩; আবদুর রউফ, কুষ্টিয়া-৪; আলী আজগর, চুয়াডাঙা-২; তাহজীব আলম সিদ্দিকী, ঝিনাইদাহ-২; আনোয়ারুল আজীম আনার, ঝিনাইদহ-৪; শেখ আফিল উদ্দীন, যশোর-১; মনিরুল ইসলাম, যশোর-২; কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৩; স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর-৫; বীরেন শিকদার,
Tuesday, 24 October 2017
কুমিল্লায় যুবদল ও ছাত্রদলের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ ৩ জন গুলিবিদ্ধসহ ৪ জন আহত হয়।কুমিল্লা উওরের বার্তা
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে কুমিল্লা নগরীতে যুবদল ও ছাত্রদলের
বিক্ষোভ সমাবেশ-মিছিলে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে যুবদল ও ছাত্রদেলের তিন
নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন ৪ জন। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৫
রাউন্ড শর্টগানের গুলি ছুড়ে।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বেলা ১২ টার দিকে নগরীর পূবালী চত্ত্বরে কুমিল্লা জেলা ও মহানগর যুবদল-ছাত্রদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল চলাকালে ভিক্টোরিয়া কলেজের সামনে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয়।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন কুমিল্লা মহানগর যুবদলের সভাপতি উৎবাতুল বারি আবু। গুলিবিদ্ধ তিনজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। আহতরা স্থানীয় প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্থানীয় ও যুবদল নেতাকর্মীদের সূত্রে জানা যায়,বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে পূবালী চত্ত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশ মিছিলে গুলি ছুড়ে। এ সময় তিনজন গুলিবিদ্ধসহ ৪ জন আহত হয়।
কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু ছালাম মিয়া ডেইলিকুমিল্লানিউজকে জানান, কান্দিরপাড়ে সাধারণ মানুষ কেনাকাটা, চলাফেরায় ব্যস্ত। এ সময় তারা মিছিল বের করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। আমরা নিষেধ করায় তারা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সামনে গিয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়ে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৫ রাউন্ড শর্টগানের গুলি ছুড়ে। কেউ আহত হওয়ার খবর পাইনি।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বেলা ১২ টার দিকে নগরীর পূবালী চত্ত্বরে কুমিল্লা জেলা ও মহানগর যুবদল-ছাত্রদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল চলাকালে ভিক্টোরিয়া কলেজের সামনে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয়।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন কুমিল্লা মহানগর যুবদলের সভাপতি উৎবাতুল বারি আবু। গুলিবিদ্ধ তিনজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। আহতরা স্থানীয় প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্থানীয় ও যুবদল নেতাকর্মীদের সূত্রে জানা যায়,বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে পূবালী চত্ত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশ মিছিলে গুলি ছুড়ে। এ সময় তিনজন গুলিবিদ্ধসহ ৪ জন আহত হয়।
কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু ছালাম মিয়া ডেইলিকুমিল্লানিউজকে জানান, কান্দিরপাড়ে সাধারণ মানুষ কেনাকাটা, চলাফেরায় ব্যস্ত। এ সময় তারা মিছিল বের করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। আমরা নিষেধ করায় তারা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সামনে গিয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়ে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৫ রাউন্ড শর্টগানের গুলি ছুড়ে। কেউ আহত হওয়ার খবর পাইনি।
Monday, 23 October 2017
চান্দিনার বার্তার ফেইসবুক পেইজে ২৫ হাজার লাইক হওয়ায় সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনার বার্তা ডেস্কঃ চান্দিনার বহুল আলোচিত ও চান্দিনার সবার সেরা অনলাইন নিউজ পোর্টাল "চান্দিনার বার্তা"র ফেইসবুক পেইজের লাইক সংখ্যা ২৫ হাজার পূর্ণ হওয়ায় চান্দিনার বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে "চান্দিনার বার্তা"র সকল পাঠক, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সংবাদ কর্মীদেরকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। চান্দিনার যেকোন খবর প্রকাশে চান্দিনার বার্তা অকুতোভয়। চান্দিনার যেকোন খবরাখবর সবার আগে জানতে হলে সবাই চান্দিনার বার্তার সাথেই থাকুন।
Saturday, 21 October 2017
পুত্রের কুকর্মের কারণে মনোনয়ন পাবেন না আলী আশরাফ এমপি।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
মানিক
চান্দিনাঃ চান্দিনার বর্তমান এমপি আলী আশরাফ তার ছেলে টিটু'র চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির কারণে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাবেন না বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের এক বিষেষ সূত্র। সূত্র জানায়, এমপি পুত্র টিটু'র বিভিন্ন সময় করা দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির খবর কেন্দ্রের কাছে আছে। তারা বাবা ও ছেলে মিলে চান্দিনায় আওয়ামীলীগের নামে যে দুর্নীতি চালিয়েছে মানুষের সাথে তার উপর ভিত্তি করে আর মনোনয়ন দেওয়া না ও হতে পারে বর্তমান এমপি আলী আশরাফ কে। কেন্দ্রের কাছে এই পর্যন্ত যেসব তথ্য গেছে তার সংক্ষিপ্ত রুপঃ চান্দিনায় মাইজখারের ইউনিয়ন নির্বাচনে সেলিম চেয়ারম্যানের কাছ থেকে ১ কোটি টাকা নিয়েও জামাল কে প্রার্থী ঘোষণা করেছে ৫ কোটি টাকা নিয়ে। মাধাইয়ার অহিদুল্লাহ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে নিছে ১ কোটি, কিন্তু ৫ কোটি নিয়া ঘোষনা দিয়ে রাজাকার মজিব রে। টিটু গত আট বছর ধরে চান্দিনার যতগুলো রোড আছে যেমন চান্দিনা টু বাড়েরা,মাইজখার।চান্দিনা টু লতিফপুর।চান্দিনা টু রামমোহন রোড।মাধাইয়া টু নবাবপুর,কৈলাইন।কুটুম্বপুর টু কালিয়ারচর।ইলিয়টগন্জ টু বড়ইয়া কৃষ্ণপুর রোড।এসব রোড থেকে সে প্রতিমাসে তিন লক্ষ টাকা নেয়।প্রতিটি রোডে টোকেন দেয় জহির। আর একেকটি রোডে টিটুর একেকজন লোক পরিচালনা করে।মাধাইয়া রোডে ছাত্রলীগের মেহেদি(মেহেদী এসব আর পারবেনা বলে যখন বলেছে টিটুকে তখন মেহেদীর নামে দেয়া হয় মিথ্যা মামলা? তারপর নবাবপুরে গিয়াস,কুটুম্বপুর মেহেদি,ইলিয়টগন্জে ইমাম হোসেন চেয়ারম্যানের লোকজন আর চান্দিনা কাজী সাখাওয়াত দ্বারা পরিচালনা করে। চান্দিনা থানায় ১০০০ সি এন জি আছে প্রতিটি সিএন জি থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা তোলে।আর এসব টাকা আদায় করে টিটুর সকল কুকির্তীর সহযোগী রাজাকারের বংশধর ইয়াবা জহির। ঠিকাদারী ফার্মের মালিক এমপি পুত্র টিটুর বন্ধু। ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার কাজের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা কমিশন গ্রহণ করে প্রমিন্যন্ট কন্সট্রাকশনকে কাজ পাইয়ে দেন এমপি পুত্র মুনতাকিম আশরাফ টিটু। নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করা হলেও ঠিকাদার আলমগীর হোসেন টিটুর বন্ধু হওয়ায় কেউ মুখ খুলতে সাহস করেনি। আরো তথ্য জানতে চান্দিনার বার্তার সাথেই থাকুন।
চান্দিনাঃ চান্দিনার বর্তমান এমপি আলী আশরাফ তার ছেলে টিটু'র চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির কারণে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাবেন না বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের এক বিষেষ সূত্র। সূত্র জানায়, এমপি পুত্র টিটু'র বিভিন্ন সময় করা দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির খবর কেন্দ্রের কাছে আছে। তারা বাবা ও ছেলে মিলে চান্দিনায় আওয়ামীলীগের নামে যে দুর্নীতি চালিয়েছে মানুষের সাথে তার উপর ভিত্তি করে আর মনোনয়ন দেওয়া না ও হতে পারে বর্তমান এমপি আলী আশরাফ কে। কেন্দ্রের কাছে এই পর্যন্ত যেসব তথ্য গেছে তার সংক্ষিপ্ত রুপঃ চান্দিনায় মাইজখারের ইউনিয়ন নির্বাচনে সেলিম চেয়ারম্যানের কাছ থেকে ১ কোটি টাকা নিয়েও জামাল কে প্রার্থী ঘোষণা করেছে ৫ কোটি টাকা নিয়ে। মাধাইয়ার অহিদুল্লাহ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে নিছে ১ কোটি, কিন্তু ৫ কোটি নিয়া ঘোষনা দিয়ে রাজাকার মজিব রে। টিটু গত আট বছর ধরে চান্দিনার যতগুলো রোড আছে যেমন চান্দিনা টু বাড়েরা,মাইজখার।চান্দিনা টু লতিফপুর।চান্দিনা টু রামমোহন রোড।মাধাইয়া টু নবাবপুর,কৈলাইন।কুটুম্বপুর টু কালিয়ারচর।ইলিয়টগন্জ টু বড়ইয়া কৃষ্ণপুর রোড।এসব রোড থেকে সে প্রতিমাসে তিন লক্ষ টাকা নেয়।প্রতিটি রোডে টোকেন দেয় জহির। আর একেকটি রোডে টিটুর একেকজন লোক পরিচালনা করে।মাধাইয়া রোডে ছাত্রলীগের মেহেদি(মেহেদী এসব আর পারবেনা বলে যখন বলেছে টিটুকে তখন মেহেদীর নামে দেয়া হয় মিথ্যা মামলা? তারপর নবাবপুরে গিয়াস,কুটুম্বপুর মেহেদি,ইলিয়টগন্জে ইমাম হোসেন চেয়ারম্যানের লোকজন আর চান্দিনা কাজী সাখাওয়াত দ্বারা পরিচালনা করে। চান্দিনা থানায় ১০০০ সি এন জি আছে প্রতিটি সিএন জি থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা তোলে।আর এসব টাকা আদায় করে টিটুর সকল কুকির্তীর সহযোগী রাজাকারের বংশধর ইয়াবা জহির। ঠিকাদারী ফার্মের মালিক এমপি পুত্র টিটুর বন্ধু। ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার কাজের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা কমিশন গ্রহণ করে প্রমিন্যন্ট কন্সট্রাকশনকে কাজ পাইয়ে দেন এমপি পুত্র মুনতাকিম আশরাফ টিটু। নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করা হলেও ঠিকাদার আলমগীর হোসেন টিটুর বন্ধু হওয়ায় কেউ মুখ খুলতে সাহস করেনি। আরো তথ্য জানতে চান্দিনার বার্তার সাথেই থাকুন।
Wednesday, 18 October 2017
মাননীয়,নেতা মহোদয় উল্টা-পাল্টা কিছু বইলেন না।আমার মুখ খুইলেন না। সরকার মোঃ লিটন।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
মাননীয়,নেতা মহোদয় উল্টা-পাল্টা কিছু বইলেন না।আমার মুখ খুইলেন না।আমার মুখ
খুললে অনেক বড় বড় নেতাদের পরনে পায়জামা থাকবে না।কে হাইব্রীড আর কে
ভাড়াটিয়া তা সবাই জানে।সু-দীর্ঘ ২৪ বছরের উপরে রাজপথ থেকে বিএনপি, জামাতের
বিরদ্ধে কে মোকাবেলা করেছে তা সবাই জানে।আপনাদের সাথে বিভিন্ন আন্দোলনের
সময় সামনের সাড়িতে আমার শত শত ফটোগুলো কিন্তু এখনও বহুত তবিয়াতে অক্ষত
আছে।এগুলো ছাড়লে কিন্তু লজ্জ্বায় শরম পাইবেন।তখন মনে হয় আমি চান্দিনা থানার
ছিলাম তাই না? নেতা?আমি যদি ভাড়াটিয়া হয়ে থাকি তাহলে কেন্দ্রীয়,
জেলার যেসব নেতারা আপনাদের সাথে প্রোগ্রাম করে তারা সবাই ভাড়াটিয়া।আমার
কুমিল্লা উঃ এর সব থানায় প্রোগ্রাম করার অধিকার আমার দল দিয়েছে।মাননীয় নেতা
আপনার থানায় আমার হাজারও কর্মি আছে।তারা সবাই ভালবাসা দিয়ে তৈরি।
মাননীয় নেতা যখন আন্দোলন হয় তখন কোথায় থাকেন আপনি? সব সময় তো আমাদের মত আগাছারা (আপনাদের মতে) রাজপথে থেকে সব মোকাবেলা করে থাকি।
মাননীয় নেতা যখন বিএনপির সাথে মোকাবেলা করতে পারতেন না তখন কে ছিল পাশে?
হে নেতা আপনি তো জানেন ২৪ বছরের রাজনীতিতে কোনদিন এক টাকাও নেই নাই, কোন ধরনের সুবিধা টেন্ডারবাজীও করি নাই,সব সময় মিছিলের সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছি,কই তখন তো ভাড়াটিয়া বলতেন না?বুঝেছি তখন তো আপনার সাথে ছিলাম তাই না?
হে নেতা যতদিন আদর করতেন ততদিন ছিলাম পাশে।যখন দেখলাম অবহেলা করা শুরু করলেন তখন থেকে আপনার কাছ থেকে দূরে সরে গেছি।
হে নেতা কেউ কি বলতে পারবে আমি সরকার মোঃ লিটন কোন দিন কোন নেতার কাছ থেকে কখনও কোন সুবিধা নিয়েছি?
হে মাননীয় মহান নেতা আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে চলি,রাজপথে আমার জন্ম রাজপথে থেকেই সব মোকাবেলা করবো।আমি কারো রক্ত চক্ষু ভয় করি না।আমার সাথে হাজার হাজার নেতা-কর্মি আছে যারা আমাকে মন থেকে ভালবেসে জীবনও দিতে পারে। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া আলহামদুলিল্লাহ।
পরিশেষে একটা কথা বলি নেতা আমার ক্ষতি করার জন্য মিথ্যা ভাবে আমার নামে যে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার পায়তারা করতাছেন সেটার পরিনাম কিন্তু খুব ভয়াবহ হবে।মাইন্ড ইট।
মাননীয় নেতা যখন আন্দোলন হয় তখন কোথায় থাকেন আপনি? সব সময় তো আমাদের মত আগাছারা (আপনাদের মতে) রাজপথে থেকে সব মোকাবেলা করে থাকি।
মাননীয় নেতা যখন বিএনপির সাথে মোকাবেলা করতে পারতেন না তখন কে ছিল পাশে?
হে নেতা আপনি তো জানেন ২৪ বছরের রাজনীতিতে কোনদিন এক টাকাও নেই নাই, কোন ধরনের সুবিধা টেন্ডারবাজীও করি নাই,সব সময় মিছিলের সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছি,কই তখন তো ভাড়াটিয়া বলতেন না?বুঝেছি তখন তো আপনার সাথে ছিলাম তাই না?
হে নেতা যতদিন আদর করতেন ততদিন ছিলাম পাশে।যখন দেখলাম অবহেলা করা শুরু করলেন তখন থেকে আপনার কাছ থেকে দূরে সরে গেছি।
হে নেতা কেউ কি বলতে পারবে আমি সরকার মোঃ লিটন কোন দিন কোন নেতার কাছ থেকে কখনও কোন সুবিধা নিয়েছি?
হে মাননীয় মহান নেতা আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে চলি,রাজপথে আমার জন্ম রাজপথে থেকেই সব মোকাবেলা করবো।আমি কারো রক্ত চক্ষু ভয় করি না।আমার সাথে হাজার হাজার নেতা-কর্মি আছে যারা আমাকে মন থেকে ভালবেসে জীবনও দিতে পারে। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া আলহামদুলিল্লাহ।
পরিশেষে একটা কথা বলি নেতা আমার ক্ষতি করার জন্য মিথ্যা ভাবে আমার নামে যে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার পায়তারা করতাছেন সেটার পরিনাম কিন্তু খুব ভয়াবহ হবে।মাইন্ড ইট।
Tuesday, 17 October 2017
ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি ডা: প্রাণ গোপাল সমর্থকদেরঃ টেনশনে অধ্যাপক আলী অাশরাফ ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনার বার্তা: ব্যাপক
শোডাউনের প্রস্তুতি ডা: প্রাণ গোপাল সমর্থকদেরঃ টেনশনে অধ্যাপক আলী অাশরাফ
আসছে ২০ অক্টোবর পাল্টাপাল্টি রাজনৈতিক কর্মসূচী নিয়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ
করছে চান্দিনার রাজনৈতিক মাঠে। পূর্বঘোষনা অনুযায়ী ২০ অক্টোবর মন্দির
পরিদর্শনের কর্মসূচঅ রাখেন অধ্যাপক ডা: প্রাণ গোপাল দত্ত। তার এ কর্মসূচীকে
ঘিরে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নেন প্রাণ গোপাল সমর্থকরা। জানা যায় মূলত
নির্বাচনী শোডাউন দেওয়ার লক্ষে এমন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আয়োজকদের
একজনের সাথে আলোচনায় জানা যায় প্রায় দশ হাজার লোক সমাগম করার পরিকল্পনা আছে
তাদের। পাচ শতাধিকের অধিক মোটরসাইকেল ও শ খানেকের মত গাড়ি থাকবে তাদের
শোডাউনে। এ ব্যাপারে চান্দিনা উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসক এবং
নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে দরখাস্ত লেখেন প্রান গোপাল। এদিকে এমন
প্রস্তুতিতে মাথা খারাপ হয়ে যায় বর্তমান জনবিচ্যুত এমপি অধ্যাপক আলী আশরাফ ও
তার সাঙ্গপাঙ্গদের। তারা যোকোন মূল্যে প্রান গোপালের কর্মসূচী বানচালের
চেষ্টা করছেন। কোন উপায় না পেয়ে আলী আশরাফের অনুগত কমিটির লোকজন ও বিভিন্ন
ইউনিয়ন পরিষদে তার মনোনিত ব্যাক্তিদের দিয়ে উপজেলা ও জেলা প্রশাসনের নিকট
প্রান গোপালের কর্মসূচী বন্ধের আবেদন জানান। এ ধরনের দাবি হাস্যকর এবং
পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই তিনি বাধ্য হয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের
বর্ধিত সভার আয়োজন করেন একই দিনে। অধ্যাপক প্রাণ গোপালের খুব ঘনিষ্ঠসূত্র
জানায় আলী আশরাফের দিন শেষ, শোডাউনে কোন রকম বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে
উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।
Friday, 13 October 2017
মাননীয় আলী আশরাফ চাচা আমার ছালাম নিবেন।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
মাননীয় আলী আশরাফ চাচা আমার ছালাম নিবেন. আপনিতো আমাদের চান্দিনা অর্জিনাল আওয়ামীলীগ পরিবারদের কোন দিন কোন খোজ খবর নেননি. আপনি প্রত্যেকটা নির্বাচনের পর ঢাকা চলে যেতেন. আর চান্দিনার আওয়ামীলীগ পরিবার গুলি মামলা হামলা বিভিন্ন ভাবে মোকাবেলা করত. আপনি আবার নির্বাচনের সময় এলে চান্দিনায় আসতেন. আমার বাবা মরহুম কালু মিয়া আওয়ামীলীগে জম্মলগ্ন থেকে আওয়ামীলীগের সাথে জড়িত ১৯৬৯/১৯৭০/১৯৭১ সালে আমার বাবা আওয়ামীলীগ করার কারনে পাকিস্তানি পুলিশ বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করত ৬৯ গনআন্দোলনে আমার বাবা গ্রেফতার হয়ে ৬ মাস হাজতে ছিল. ৭০ সালে আপনি নৌকার বিরুদ্ধে মই মার্কায় এবং ৭৩ সালে মাছ মার্কায় নির্বাচন করেছিলেন. আর আমার বাবা নৌকার সাথে ছিলেন. বাবা সারাটা জীবন আপনার সাথে আপনাকে চান্দিনায় আসলে পাহারা দিয়ে রাখতেন. কোন দিন দল এবং আপনার কাছে বিনিময় চাননি.জিয়ার শাসন আমলে আপনার চান্দিনায় কোথাও বসার জায়গা ছিল না. আমাদের বাড়ীতে রাতের আধারে আপনি এবং চান্দিনার আওয়ামীলীগের নেতারা মিটিং করতেন. বাবা লাঠি হাতে আপনাদেরকে নিরাপদে রাখার জন্য রাস্তায় পাহারা দিত. আমি যখন হাই ইস্কুলে পড়ি তখন থেকেই ছাএলীগের সাথে জড়িত হয়ে যাই. আমি কোন দিন বলি নাই চাচা আমাকে কোন পদ বা আর্থিক সুযোগ সুবিধা দেন. সারাটা জীবন আমাদের পরিবার আওয়ামীলীগের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে গেছে. আমার বাবা অসুস্হ হয়ে ঢাকা পিজি হাসপাতালে অনেক দিন থাকার পর মারা যায়. আমার বাবাকে তো আপনার সময় হয় নাই একটু দেখার জন্য. এমন কি জানাজায় পর্যন্ত আসার সময় হয় নাই আপনার. বাবার প্রত্যেকটা মৃত্যৃ বার্ষিকীতে আপনাকে দাওয়াত দিতাম.কিন্তু আপনার সময় হয় নাই আসার. আর ডাঃ প্রান গোপাল দাদা আমার বাবার চিকিৎসার জন্য অনেক করছে. আপনি কি করে অনেকের কাছে টেলিফোন করে বলেন. আমার বাবা রাজাকার ছিল ? আপনার সাথে যে থাকবে সে ভাল. আর আপনার সাথে না থাকলে রাজাকারের ছেলে. আমি আপনার ছেলের মত দয়া করে আমি আপনার সাথে নেই বলে আমার শাস্তি কেন আমার বাবাকে দেন. আমার বাবা সারা জীবন আওয়ামীলীগ করার কারনে এই পৃথিবীতে কোন সুখ পেয়ে যায়নি. আমার মৃতঃ বাবাকে রাজাকার বলে বাবার আত্নাকে আর কষ্ট দিবেন না. পরিশেষে আমি যদি কোন কারনে আপনার মনে কষ্ট দিয়ে থাকি ছেলে হিসাবে মাফ করে দিবেন.
Wednesday, 11 October 2017
চান্দিনার এমপি পুএ টিটুর চাঁদাবাজির একাংশ প্রকাশ ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনার এমপি পুএ টিটুর চাঁদাবাজির একাংশ প্রকাশ-------
টিটু গত আট বছর ধরে চান্দিনার যতগুলো রোড আছে যেমন চান্দিনা টু বাড়েরা,মাইজখার।চান্দিনা টু লতিফপুর।চান্দিনা টু রামমোহন রোড।মাধাইয়া টু নবাবপুর,কৈলাইন।কুটুম্বপুর টু কালিয়ারচর।ইলিয়টগন্জ টু বড়ইয়া কৃষ্ণপুর রোড।এসব রোড থেকে সে প্রতিমাসে তিন লক্ষ টাকা নেয়।প্রতিটি রোডে টোকেন দেয় জহির। আর একেকটি রোডে টিটুর একেকজন লোক পরিচালনা করে।মাধাইয়া রোডে ছাত্রলীগের মেহেদি(মেহেদী এসব আর পারবেনা বলে যখন বলেছে টিটুকে তখন মেহেদীর নামে দেয়া হয় মিথ্যা মামলা? তারপর নবাবপুরে গিয়াস,কুটুম্বপুর মেহেদি,ইলিয়টগন্জে ইমাম হোসেন চেয়ারম্যানের লোকজন আর চান্দিনা কাজী সাখাওয়াত দ্বারা পরিচালনা করে। চান্দিনা থানায় ১০০০ সি এন জি আছে প্রতিটি সিএন জি থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা তোলে।আর এসব টাকা আদায় করে টিটুর সকল কুকির্তীর সহযোগী রাজাকারের বংশধর ইয়াবা জহির।আমি শুধু আপনাদের নিকট সত্যটা তুরে ধরেছি --এবার আপনারা খবর নিয়ে হিসাব মিলান সত্য কি মিথ্যা।
টিটু গত আট বছর ধরে চান্দিনার যতগুলো রোড আছে যেমন চান্দিনা টু বাড়েরা,মাইজখার।চান্দিনা টু লতিফপুর।চান্দিনা টু রামমোহন রোড।মাধাইয়া টু নবাবপুর,কৈলাইন।কুটুম্বপুর টু কালিয়ারচর।ইলিয়টগন্জ টু বড়ইয়া কৃষ্ণপুর রোড।এসব রোড থেকে সে প্রতিমাসে তিন লক্ষ টাকা নেয়।প্রতিটি রোডে টোকেন দেয় জহির। আর একেকটি রোডে টিটুর একেকজন লোক পরিচালনা করে।মাধাইয়া রোডে ছাত্রলীগের মেহেদি(মেহেদী এসব আর পারবেনা বলে যখন বলেছে টিটুকে তখন মেহেদীর নামে দেয়া হয় মিথ্যা মামলা? তারপর নবাবপুরে গিয়াস,কুটুম্বপুর মেহেদি,ইলিয়টগন্জে ইমাম হোসেন চেয়ারম্যানের লোকজন আর চান্দিনা কাজী সাখাওয়াত দ্বারা পরিচালনা করে। চান্দিনা থানায় ১০০০ সি এন জি আছে প্রতিটি সিএন জি থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা তোলে।আর এসব টাকা আদায় করে টিটুর সকল কুকির্তীর সহযোগী রাজাকারের বংশধর ইয়াবা জহির।আমি শুধু আপনাদের নিকট সত্যটা তুরে ধরেছি --এবার আপনারা খবর নিয়ে হিসাব মিলান সত্য কি মিথ্যা।
দৃষ্টি রাখুন পরবর্তীতে আরও সত্য জানতে হলে।
Tuesday, 10 October 2017
চান্দিনায় ২ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চান্দিনা উপজেলার কাঠেরপুল নামক স্থানে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে দুই হাজার পিস ইয়াবাসহ আবু তাহের (৫৫) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে চান্দিনা থানা পুলিশ। সে চট্টগ্রামের খুলশি থানার চন্দননগর গ্রামের মৃত রবিউল হোসেন এর ছেলে। সোমবার (৯ অক্টোবর) রাতে চান্দিনা থানার এস.আই মহিউদ্দিন এর নেতৃত্বে ঢাকাগামী শ্যামলী পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
এ ব্যাপারে চান্দিনা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, ‘ওই মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে চান্দিনা থানার এস.আই মহিউদ্দিন বাদি হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। আসামীকে কুমিল্লা জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।’
চান্দিনায় কলেজছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
কুমিল্লা জেলার চান্দিনায় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে সিরাজুল ইসলাম (২৭) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার রাতে তাকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সিরাজুল ইসলাম চান্দিনার ৮নং বরকইট ইউনিয়নের খিরাসার গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩জনকে আসামি করে খোশবাস স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টারমিডিয়েটের ওই ছাত্রীর বাবা চান্দিনা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
ঘটনার বিবরণে স্থানীয় এলাকাবাসী ও ওয়ার্ড মেম্বার মহসিন সহ অন্যান্যদের বরা
ত দিয়ে জানা যায়, খিরাসার গ্রামের সিরাজুল ইসলাম গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ১২টায় উক্ত ছাত্রীর শোয়ার ঘরে অনৈতিক কার্যকলাপের সময় মেয়ের পরিবারের সদস্যদের হাতে ধরা পরে। এরপর খাটের নিচে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় ছেলের ভাই গ্রাম্য ডাক্তার রমিজ হুজুর ওরফে ডাঃ রমিজ ও তার অভিভাবক কে জানালে। তারা শনিবার সকালেই উভয়ের বিয়ে হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রেমিক সিরাজুল কে বাড়ি নিয়ে যায়।
এরপর সকালে সিরাজ বিয়ের বদলে উল্টো ছেনী ও রাম দা দিয়ে ধর্ষীতার পিতাকে তাড়া করে এবং বিয়েতে অস্বীকৃতি জানায় এবং মারধর করে মেয়ের পরিবারের সদস্যদের। এতে প্রেমিকা কলেজ ছাত্রী অপমান ও লাঞ্ছনায় শনিবার বিকেলে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করলে। আশংকাজনক অবস্থায় তাকে প্রথমে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কুমেকে নেয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেয়া হয়। বর্তমানে ধর্ষিতা ছাত্রীটি ঢামেক আই সি ইউ তে রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তার পরিবারের এক সদস্যা।
চান্দিনা থানার ওসি নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে রবিবার মামলা করার পর রাতে অভিযান চালিয়ের মূল আসামি সিরাজুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এবং গতকাল সোমবার তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
Monday, 9 October 2017
চান্দিনার নবাবপুরে আলী অাশরাফের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
আজ রবিবার উপজেলার নবাবপুর বাজারে অভিযান চালায় মোবাইল কোর্ট। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় প্রায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা ও দোকানপাট উচ্ছেদ করা হয়। জানা যায় স্থানীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক আলী আশরাফ অবৈধ জায়গায় মার্কেট করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এসব দোকান বরাদ্দ দেন। স্থানীয় চেয়ারম্যান ও এমপির ভায়রা শাহাবুদ্দিন মাস্টার এবং এমপির ভাগিনা উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক গিয়াসউদ্দিন এসব মার্কেট থেকে ভাড়া তুলে এমপি পুত্র মুনতাকিম আশরাফ টিটুর নিকট জমা দিতেন। চেয়ারম্যান ও তার পুত্র যুবলীগ নেতা গিয়াস এ থেকে কমিশন পেতেন। জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর আলমের নির্দেশে আজ এ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এসময় বিপুল সংখক র্যাব ও পুলিশ মোতায়েন করা হয় এলাকায়। অবৈধ স্থাপনায় পজেশন নেওয়া এক দোকানদার জানান এমপি সাহেব নিজেই এসব পজেশন বরাদ্দ দেন। তখন বলেছিলেন একশ বছরের জন্য লিজ নেওয়া এ জায়গা। তাই সর্বস্ব বিনিয়োগ করে পজেশন নেন। এখন স্থাপনা উচ্ছেদ করায় তারা পথে বসার উপক্রম হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ব্যাপারে জানতে এমপি এবং তার পুত্রের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহাবউদ্দিন মাস্টার ও তার পুত্র যুবলীগ নেতা গিয়াস এ ব্যাপারে প্রশ্ন করায় মোবাইলের লাইন কেটে দেন।
Friday, 6 October 2017
চান্দিনায় নির্মানাধীন থানা ভবনের ছাদ ধসে ২ জন আহতঃ ঠিকাদার এমপি পুত্র টিটুর বন্ধু ।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনায়
থানা ভবন জরাজীর্ণ হওয়ায় নতুন করে ভবন নির্মাণ করার উদ্যোগ নেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়। ২০১৬ সালে চার তালা ভবন নির্মাণের কাজ পান প্রমিন্যান্ট কন্সট্রাকশন। খবরে জানা যায় উক্ত ঠিকাদারী ফার্মের মালিক এমপি পুত্র টিটুর বন্ধু। ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার কাজের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা কমিশন গ্রহণ করে প্রমিন্যন্ট কন্সট্রাকশনকে কাজ পাইয়ে দেন এমপি পুত্র মুনতাকিম আশরাফ টিটু। নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করা হলেও ঠিকাদার আলমগীর হোসেন টিটুর বন্ধু হওয়ায় কেউ মুখ খুলতে সাহস করে নি। গত বৃহস্পতিবার ছাদ ঢালাই দেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ছাদ ভেঙ্গে পরে। এতে দুইজন গুরুতর আহত হন। চান্দিনা থানা অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দিন মৃধা জানান ঘটনাস্থলে প্রকৌশলী কে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মালিক আলমগীর হোসেন নির্মান শ্রমিকদের উপর দোষ চাপিয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান।
থানা ভবন জরাজীর্ণ হওয়ায় নতুন করে ভবন নির্মাণ করার উদ্যোগ নেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়। ২০১৬ সালে চার তালা ভবন নির্মাণের কাজ পান প্রমিন্যান্ট কন্সট্রাকশন। খবরে জানা যায় উক্ত ঠিকাদারী ফার্মের মালিক এমপি পুত্র টিটুর বন্ধু। ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার কাজের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা কমিশন গ্রহণ করে প্রমিন্যন্ট কন্সট্রাকশনকে কাজ পাইয়ে দেন এমপি পুত্র মুনতাকিম আশরাফ টিটু। নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করা হলেও ঠিকাদার আলমগীর হোসেন টিটুর বন্ধু হওয়ায় কেউ মুখ খুলতে সাহস করে নি। গত বৃহস্পতিবার ছাদ ঢালাই দেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ছাদ ভেঙ্গে পরে। এতে দুইজন গুরুতর আহত হন। চান্দিনা থানা অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দিন মৃধা জানান ঘটনাস্থলে প্রকৌশলী কে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মালিক আলমগীর হোসেন নির্মান শ্রমিকদের উপর দোষ চাপিয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান।
Thursday, 5 October 2017
চান্দিনায় নির্মাণাধীন থানা ভবনের ছাদ ধ্বসে ২ শ্রমিক আহত।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনা থানা পুলিশের জন্য নির্মিত হচ্ছে নতুন বহুতল ভবন। নির্মাণ কাজ চলতে থাকা অবস্থায়ই ভবনটির ছাদ ধ্বসে পড়েছে। এতে আহত হয়েছে দুই নির্মাণ শ্রমিক। বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নির্মাণাধীন থানা ভবনে ওই ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে আল-আমিন চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন এবং অপরজন প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।
জানাযায়, চান্দিনা থানা পুলিশের কার্যক্রমের জন্য আশির দশকে দ্বিতল ভবন নির্মিত হয়। ওই ভবনটি দীর্ঘদিন জরাজীর্ণ থাকায় ২০১৬ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে ৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যায়ে ৪ তলা ভবনের অনুমতি নিয়ে কাজ শুরু করে প্রমিন্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার্স নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ওই সালের শেষ দিকে পুরাতন ভবনটি ভেঙ্গে নতুন ভবনের কাজ শুরু করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি। আর শুরুর দিক থেকে নি¤œমানের পাথর, ইট ও সিমেন্ট ব্যবহার করে আসছিল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ভবনটি যেহেতু পুলিশের সেহেতু স্থানীয় লোকজনও এ বিষয়ে কথা বলার সাহস পাচ্ছিল না।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) ভবনটির ৪শ স্কয়ার ফিটের পোর্স ছাদের ঢালাই চলছিল। ঢালাই কাজের শেষ পর্যায়ে শ্রমিকরা ছাদ থেকে নেমে আসার সময় হঠাৎ ধ্বসে পড়ে নির্মাণাধীন পুরো ছাদটি।
তাৎক্ষনিক ভাবে পাশ্ববর্তী ভাড়াটিয়া ভবনে থাকা চান্দিনা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেন এবং আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাঠান। এসময় স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, ভবনটি নির্মাণ ও ছাদ ঢালাই কাজের জন্য যে পরিমান রড ও সিমেন্ট দেওয়ার কথা ছিল তার চেয়ে অনেক কম পরিমান রড-সিমেন্ট ব্যবহারে এ ঘটনাটি ঘটেছে। ঘটনার পরপর দায়িত্বে থাকা কাউকে পাওয়া যায়নি।
এব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটির ঠিকাদার আলমগীর হোসেন জানান, মূলত নির্মাণ শ্রমিকদের গাফিলতিতেই এ ঘটনাটি ঘটেছে। তবে যেটুকু ক্ষতি হয়েছে তা দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করবো।
এ ব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, ঘটনাস্থলে প্রকৌশলী পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
Tuesday, 3 October 2017
চান্দিনায় ৩কেজি গাঁজা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
প্রতিনিধি, চান্দিনা:
চান্দিনা উপজেলার রুপনগর আবাসিক এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর ) সকালে এস.আই মো.মনির হোসেন এর নেতৃত্বে অভিযান নিয়ে ৩ কেজি গাঁজা সহ মো.মনির (২৬) কে আটক করে চান্দিনা থানা পুলিশ।
আটককৃত মো.মনির হোসেন নারায়ণগঞ্জ জেলার চান্দিনা উপজেলার রুপনগর (ঈমাম বাড়ী)গ্রামের মৃত মো.সিরাজুল ইসলামের এর ছেলে।চান্দিনা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, আটকৃতের বিরুদ্ধে চান্দিনা থানায় মাদক আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
Thursday, 28 September 2017
জামায়াত নেতার বেয়াই অধ্যাপক অালী আশরাফ!।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
বঙ্গবন্ধু শেখ মজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যাক্তিগত চিকিৎসক, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দেওয়ায় চান্দিনায় আলী অাশরাফ শিবিরে ঝড় বয়ে যায়। সেই আলোচনার সাথে সাথে এমপি সাহেব নতুন আলোচনার জন্ম দেন। অধ্যাপক ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্তকে তিনি জামায়েতের লোক বলে অভিহিত করেন। এই ঘোষনা দিয়ে অধ্যাপক আলী আশরাফ সাধারন জনগনের হাসির পাত্রে পরিনত হন। সম্প্রতি তার এ মন্তব্যের জবাবে ডাঃ প্রান গোপাল দত্তের এপিএস সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মানিক হোসেন একটি ছবি পোস্ট করে দাবি করেন আলী অাশরাফের বেয়াই একজন জামাত নেতা। এমপি পুত্র টিটুর শ্বশুর মেট্রো গ্রুপের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম নোয়াখালির কোম্পনিগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিসে সুরার সদস্য। দলীয় নমিনেশনে করেছেন উপজেলা ও পৌর নির্বাচন। এছাড়া ২০০১ সালে বর্তমান আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ভাগিনা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা হাসিবকে হত্যা চেষ্টা মামলা সহ মোট ১৮ টি মামলার আসামী। যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হলে আলী অাশরাফ নিজের প্রভাব খাটিয়ে বেয়াই ফখরুল ইসলামকে দুবাই পাঠাতে সাহায়্য করেন। এ ব্যাপারে আলী আশরাফ এমপির সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায় নি।
Wednesday, 27 September 2017
ডা. প্রাণ গোপাল সম্পর্কে প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে বক্তব্য।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
গতকাল বুধবার দৈনিক আমাদের কুমিলøার প্রথম পাতায় প্রকাশিত ‘প্রাণ গোপাল
জামায়াতের লোক’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি সম্পর্কে বক্তব্য দিয়েছেন
কুমিলøা উত্তর জেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের
সাবেক উপাচার্য ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা: প্রাণ গোপালের
ব্যক্তিগত সহকারী মো: মানিক হোসেন । একই সাথে তিনি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক
পেজেও একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন, যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
ডা: প্রাণ গোপালের ব্যক্তিগত সহকারী মো:মানিক হোসেন জানান, চান্দিনা থেকে আওয়ামী লীগ দলীয় নির্বাচিত এমপি আলী আশ্রাফ সাহেব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ও দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. প্রাণ গোপাল জামায়াতপন্থী বলে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক স্ট্যান্ডবাজি মাত্র। দৈনিক আমাদের কুমিলøাকে তার সেল ফোনে তিনি আরো বলেন, এমপি আলী আশরাফের পুত্র মোনতাকিম আশ্রাফ টিটুর শ্বশুর ফখরুল ইসলাম নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার জামায়াত ইসলামির আমির ও কেন্দ্রীয় জামায়াতের সুরা সদস্য। এমপি আশরাফ সাহেব নিজে জামায়াত নেতার বেয়াই হয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ডা. প্রাণ গোপালকে কিভাবে জামায়াতপন্থী বলে দাবি করেন তা চান্দিনাবাসীর বোধগম্য নয়। চান্দিনার জনগণ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
নিচে ডা: প্রাণ গোপালের ব্যক্তিগত সহকারী মো:মানিক হোসেনের অনুরোধে তার ফেসবুকের পোস্টটি আলী আশরাফ এমপি ও তার বেয়াই ফখরুল ইসলামের ছবি সম্বলিত পোস্টটি তুলে ধরা হলো।
ফেসবুকে তিনি একটি ছবি দিয়েছেন। ছবিতে যে দুজন ব্যক্তি ছিল তার একজন জেলার চান্দিনা উপজেলার আওয়ামী লীগ এমপি। অন্যজন এমপি মহোদয়ের ছেলে মোনতাকিম আশ্রাফ টিটুর শ্বশুর এমপি মহোদয়ের বেয়াই “ফখরুল ইসলাম “। বেয়াই সাহেব নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার জামায়েত ইসলামীর আমির ও কেন্দ্রীয় জামায়েতের সুরা সদস্য। সে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা থেকে জামায়েতের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে উপজেলার চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়র নির্বাচন করেন। আলোচিত বেয়াই ২০০১ সালে জামায়েত-বিএনপি দু:শাসনের সময কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট হাসিবুল হাসান আলালকে ( ওবায়েদুল কাদের এমপি মহোদয়ের ভাগিনা) মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য হাত ও পায়ের রগ কাটা মামলার ১ নং ও যুদ্ধাপরাধসহ ১৮ টি মামলার আসামি। যুদ্ধাপরাধ বিচার শুরু হওয়ার পর সে পালিয়ে বিদেশে চলে যায়। মেট্রো গ্রোপের মালিক আলোচিত জামায়েত নেতা বর্তমানে সম্ভবত দুবাইতে অবস্থান করছে। যুদ্ধাপরাধসহ জামায়েতের বিভিন্ন মামলা, হামলার পরিকল্পনাকারী ও অর্থযোগানদাতা পলাতক আমাদের মাননীয় এম পি মহোদয়ের বেয়াই। তাই পাঠকগণ জামায়েত, বিএনপি কে কে/ কারা লালন / পালন / ধারণ করে সে বিষয়টি জানার জন্য আপনাদের বিবেকের উপর ছেড়ে দিলাম। চান্দিনা উপজেলা আওয়ামী লীগের রক্ত কতো কষ্ট, বোবা কান্না নিয়ে রাত কাটায়, দিনাতিপাত করছে তা বলে বোঝানো যাবেনা। আসলেই তারা এতিম, অভিভাবকহীন।
ডা: প্রাণ গোপালের ব্যক্তিগত সহকারী মো:মানিক হোসেন জানান, চান্দিনা থেকে আওয়ামী লীগ দলীয় নির্বাচিত এমপি আলী আশ্রাফ সাহেব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ও দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. প্রাণ গোপাল জামায়াতপন্থী বলে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক স্ট্যান্ডবাজি মাত্র। দৈনিক আমাদের কুমিলøাকে তার সেল ফোনে তিনি আরো বলেন, এমপি আলী আশরাফের পুত্র মোনতাকিম আশ্রাফ টিটুর শ্বশুর ফখরুল ইসলাম নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার জামায়াত ইসলামির আমির ও কেন্দ্রীয় জামায়াতের সুরা সদস্য। এমপি আশরাফ সাহেব নিজে জামায়াত নেতার বেয়াই হয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ডা. প্রাণ গোপালকে কিভাবে জামায়াতপন্থী বলে দাবি করেন তা চান্দিনাবাসীর বোধগম্য নয়। চান্দিনার জনগণ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
নিচে ডা: প্রাণ গোপালের ব্যক্তিগত সহকারী মো:মানিক হোসেনের অনুরোধে তার ফেসবুকের পোস্টটি আলী আশরাফ এমপি ও তার বেয়াই ফখরুল ইসলামের ছবি সম্বলিত পোস্টটি তুলে ধরা হলো।
ফেসবুকে তিনি একটি ছবি দিয়েছেন। ছবিতে যে দুজন ব্যক্তি ছিল তার একজন জেলার চান্দিনা উপজেলার আওয়ামী লীগ এমপি। অন্যজন এমপি মহোদয়ের ছেলে মোনতাকিম আশ্রাফ টিটুর শ্বশুর এমপি মহোদয়ের বেয়াই “ফখরুল ইসলাম “। বেয়াই সাহেব নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার জামায়েত ইসলামীর আমির ও কেন্দ্রীয় জামায়েতের সুরা সদস্য। সে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা থেকে জামায়েতের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে উপজেলার চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়র নির্বাচন করেন। আলোচিত বেয়াই ২০০১ সালে জামায়েত-বিএনপি দু:শাসনের সময কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট হাসিবুল হাসান আলালকে ( ওবায়েদুল কাদের এমপি মহোদয়ের ভাগিনা) মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য হাত ও পায়ের রগ কাটা মামলার ১ নং ও যুদ্ধাপরাধসহ ১৮ টি মামলার আসামি। যুদ্ধাপরাধ বিচার শুরু হওয়ার পর সে পালিয়ে বিদেশে চলে যায়। মেট্রো গ্রোপের মালিক আলোচিত জামায়েত নেতা বর্তমানে সম্ভবত দুবাইতে অবস্থান করছে। যুদ্ধাপরাধসহ জামায়েতের বিভিন্ন মামলা, হামলার পরিকল্পনাকারী ও অর্থযোগানদাতা পলাতক আমাদের মাননীয় এম পি মহোদয়ের বেয়াই। তাই পাঠকগণ জামায়েত, বিএনপি কে কে/ কারা লালন / পালন / ধারণ করে সে বিষয়টি জানার জন্য আপনাদের বিবেকের উপর ছেড়ে দিলাম। চান্দিনা উপজেলা আওয়ামী লীগের রক্ত কতো কষ্ট, বোবা কান্না নিয়ে রাত কাটায়, দিনাতিপাত করছে তা বলে বোঝানো যাবেনা। আসলেই তারা এতিম, অভিভাবকহীন।
‘প্রাণ গোপাল জামায়াতের লোক’অধ্যাপক আলী আশ্রাফ:।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
স্টাফ রিপোর্টার।
এতে চান্দিনায় আওয়ামী লীগের হাতে আওয়ামী লীগ মার খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও আওয়ামী লীগ নেতা ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। তিনি বলেন,চান্দিনায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ মামলা দিচ্ছে,আর অন্যরা হাত তালি দিচ্ছে। দায়িত্ব পেলে তিনি চান্দিনায় দলীয় কোন্দল নিরসন করতে পারবেন বলেও জানান।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত আরো বলেন, চান্দিনার এমপিরা কখনো সরকারের প্রিয় হতে পারছে না, এজন্য চান্দিনা পিছিয়ে পড়ছে। তিনি মানুষের জন্য কাজ করতে চান। তাই আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর নিকট দলের মনোনয়ন চাইবেন। তিনি আরো বলেন,১৯৭০সাল থেকে চিকিৎসা সেবাসহ বিভিন্ন ভাবে চান্দিনা প্রতিটি পরিবারের সাথে তার যোগাযোগ রয়েছে। তিনি চান্দিনায় নির্বাচিত হলে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করবেন বলেও জানান।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৭ চান্দিনা থেকে নিজের অংশগ্রহণের বিষয়ে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. প্রাণ গোপাল বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনেও আমি মনোনয়ন পত্র নিব কিনা নেত্রীর কাছে অনুমতি চেয়েছিলাম। তখন নেত্রী বলেছে, দরকার নেই। তাই নির্বাচন করিনি। পরে আপনারা দেখেছেন আমাকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইবার উপাচার্য করা হয়েছে। এবার আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। সেভাবে কাজও করছি। দলীয় হাইকমান্ডের গ্রীন সিগন্যাল পেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে ডা. প্রাণ গোপাল বলেন, না। এখনো এ বিষয়ে আমি নেত্রীর সাথে কথা বলিনি।
চারবারের এমপি ও সাবেক ডেপুটি স্পীকার অধ্যাপক আলী আশ্রাফকে রেখে কেন আপনাকে মনোনয়ন দেবে জানতে চাইলে দেশের প্রথিতযশা এই চিকিৎসক বলেন, আপনারা জানেন, তিনি কিন্তু সরকারের গুডবুকে নেই। যদি থাকতেন তাহলে কিন্তু সাবেক ডেপুটি স্পীকার থেকে আরো অনেক দূর যেতে পারতেন। তিনি দু:খ করে বলেন, সারা দেশে উন্নয়ন হলেও চান্দিনায় কোন উন্নয়ন নেই। চান্দিনায় আওয়ামী লীগের হাতে আওয়ামীলীগ মার খাচ্ছে। নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, হামলা মামলা খেয়ে হয়রানি হচ্ছে। গত ইউপি নির্বাচনে ত্যাগী নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে যেখানে অন্যদের চেয়ারম্যান মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল সেখানে তারা ফেল করেছে। চান্দিনায় মাদকের আগ্রাসন বেড়ে গেছে। শিক্ষায় দিক্ষায় পিছিয়ে পড়া চান্দিনাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি এমপি হতে চান বলে সাংবাদিকদের জানান।
তিনি বলেন,তার চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। দেশের ২৬৯জন স্বাধীনতা পদক পেয়েছে। কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তাকেও এ পদক দেয়া হয়। তিনি বলেন,এখন শিক্ষা ও চিকিৎসায় বাণিজ্য ঢুকে গেছে। ৭৩সালের কুমিল্লার ১৩জন সচিব ছিলো,এখন তা তলানিতে।
মাদকের বিষয়ে বলেন,ত্রিপুরা সব মাদক চান্দিনা দিয়ে যায়। এমপি ও থানা চাইলে ইয়াবা,বাবা সব বন্ধ হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক ডেপুটি স্পীকার ও কুমিল্লা চান্দিনা থেকে নির্বাচিত আওয়ামীলীগ দলীয় এমপি অধ্যাপক আলী আশরাফ বলেন, কুমিল্লায় বসে তিনি যে সকল কথা বলেছেন সব গুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তাকে বলেন, এ কথাগুলো চান্দিনায় এসে বলতে। তিনি ফ্রিডম পার্টির লোক, জামায়াতপন্থী। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে তিনি ফ্রিডম পার্টিকে ভোট দিয়েছেন।
এমপি আলী আশ্রাফ আরো বলেন, আপনারা চান্দিনায় এসে দেখে যান, কুমিল্লার ১৬ উপজেলায় যত উন্নয়ন হয়েছে তার চেয়ে বেশী উন্নয়ন হয়েছে চান্দিনায়। আপনারা ডিসি, এসপি, চান্দিনার ইউএনও এবং ওসিকে জিজ্ঞেস করুন, চান্দিনায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কোন মামলা দেওয়া হয়েছে কি না কিংবা তারা দলীয় নেতাকর্মীদের হাতে কোন মার খেয়েছে কিনা। ডা. প্রাণ গোপাল জামায়াতের অনুসারী। তার অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
কুমিল্লা উত্তরের ৭টি উপজেলার মধ্যে অন্যতম প্রধান উপজেলা হচ্ছে চান্দিনা
উপজেলা। সাংগঠনিক ভাবে বিভক্ত কুমিল্লা উত্তর জেলার প্রায় সব কটি রাজনৈতিক
দলের প্রধান কার্যালয়ও এই চান্দিনাতেই অবস্থিত। আগামী জাতীয় সংসদ
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা উত্তরের রাজধানী হিসেবে পরিচিত চান্দিনা
উপজেলায় এখন আওয়ামীলীগের প্রতিদ্ধন্ধি আওয়ামীলীগ। এক দিকে সাবেক ডেপুটি
স্পীকার ও বর্তমান এমপি অধ্যাপক আলী আশ্রাফ আর অপর দিকে রয়েছেন, কুমিল্লা
উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের
সাবেক উপাচার্য ও প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. প্রাণ
গোপাল। এই দুই নেতার নেতৃত্বে পুরো চান্দিনা উপজেলা এখন দ্বিধা বিভক্ত। আর
এই বিভক্তির আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়া হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় কুমিল্লা
ক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে আলাপাচারিতায় ডা. প্রাণ গোপালের আগামী নির্বাচনে
চান্দিনা থেকে মনোনয়ন চাইবেন বলে ঘোষণা দেওয়ার মধ্যে দিয়ে।
এতে চান্দিনায় আওয়ামী লীগের হাতে আওয়ামী লীগ মার খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও আওয়ামী লীগ নেতা ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। তিনি বলেন,চান্দিনায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ মামলা দিচ্ছে,আর অন্যরা হাত তালি দিচ্ছে। দায়িত্ব পেলে তিনি চান্দিনায় দলীয় কোন্দল নিরসন করতে পারবেন বলেও জানান।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত আরো বলেন, চান্দিনার এমপিরা কখনো সরকারের প্রিয় হতে পারছে না, এজন্য চান্দিনা পিছিয়ে পড়ছে। তিনি মানুষের জন্য কাজ করতে চান। তাই আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর নিকট দলের মনোনয়ন চাইবেন। তিনি আরো বলেন,১৯৭০সাল থেকে চিকিৎসা সেবাসহ বিভিন্ন ভাবে চান্দিনা প্রতিটি পরিবারের সাথে তার যোগাযোগ রয়েছে। তিনি চান্দিনায় নির্বাচিত হলে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করবেন বলেও জানান।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৭ চান্দিনা থেকে নিজের অংশগ্রহণের বিষয়ে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. প্রাণ গোপাল বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনেও আমি মনোনয়ন পত্র নিব কিনা নেত্রীর কাছে অনুমতি চেয়েছিলাম। তখন নেত্রী বলেছে, দরকার নেই। তাই নির্বাচন করিনি। পরে আপনারা দেখেছেন আমাকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইবার উপাচার্য করা হয়েছে। এবার আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। সেভাবে কাজও করছি। দলীয় হাইকমান্ডের গ্রীন সিগন্যাল পেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে ডা. প্রাণ গোপাল বলেন, না। এখনো এ বিষয়ে আমি নেত্রীর সাথে কথা বলিনি।
চারবারের এমপি ও সাবেক ডেপুটি স্পীকার অধ্যাপক আলী আশ্রাফকে রেখে কেন আপনাকে মনোনয়ন দেবে জানতে চাইলে দেশের প্রথিতযশা এই চিকিৎসক বলেন, আপনারা জানেন, তিনি কিন্তু সরকারের গুডবুকে নেই। যদি থাকতেন তাহলে কিন্তু সাবেক ডেপুটি স্পীকার থেকে আরো অনেক দূর যেতে পারতেন। তিনি দু:খ করে বলেন, সারা দেশে উন্নয়ন হলেও চান্দিনায় কোন উন্নয়ন নেই। চান্দিনায় আওয়ামী লীগের হাতে আওয়ামীলীগ মার খাচ্ছে। নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, হামলা মামলা খেয়ে হয়রানি হচ্ছে। গত ইউপি নির্বাচনে ত্যাগী নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে যেখানে অন্যদের চেয়ারম্যান মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল সেখানে তারা ফেল করেছে। চান্দিনায় মাদকের আগ্রাসন বেড়ে গেছে। শিক্ষায় দিক্ষায় পিছিয়ে পড়া চান্দিনাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি এমপি হতে চান বলে সাংবাদিকদের জানান।
তিনি বলেন,তার চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। দেশের ২৬৯জন স্বাধীনতা পদক পেয়েছে। কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তাকেও এ পদক দেয়া হয়। তিনি বলেন,এখন শিক্ষা ও চিকিৎসায় বাণিজ্য ঢুকে গেছে। ৭৩সালের কুমিল্লার ১৩জন সচিব ছিলো,এখন তা তলানিতে।
মাদকের বিষয়ে বলেন,ত্রিপুরা সব মাদক চান্দিনা দিয়ে যায়। এমপি ও থানা চাইলে ইয়াবা,বাবা সব বন্ধ হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক ডেপুটি স্পীকার ও কুমিল্লা চান্দিনা থেকে নির্বাচিত আওয়ামীলীগ দলীয় এমপি অধ্যাপক আলী আশরাফ বলেন, কুমিল্লায় বসে তিনি যে সকল কথা বলেছেন সব গুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তাকে বলেন, এ কথাগুলো চান্দিনায় এসে বলতে। তিনি ফ্রিডম পার্টির লোক, জামায়াতপন্থী। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে তিনি ফ্রিডম পার্টিকে ভোট দিয়েছেন।
এমপি আলী আশ্রাফ আরো বলেন, আপনারা চান্দিনায় এসে দেখে যান, কুমিল্লার ১৬ উপজেলায় যত উন্নয়ন হয়েছে তার চেয়ে বেশী উন্নয়ন হয়েছে চান্দিনায়। আপনারা ডিসি, এসপি, চান্দিনার ইউএনও এবং ওসিকে জিজ্ঞেস করুন, চান্দিনায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কোন মামলা দেওয়া হয়েছে কি না কিংবা তারা দলীয় নেতাকর্মীদের হাতে কোন মার খেয়েছে কিনা। ডা. প্রাণ গোপাল জামায়াতের অনুসারী। তার অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
Monday, 25 September 2017
চান্দিনা প্রেমিকের সাথে এক সন্তানের জননীর পলায়ন।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনা
উপজেলার সালচর গ্রামে গত ২৭ তারিখে প্রেমিকের হাত ধরে এক গৃহবধু পালিয়ে
গেছে। পলাতক গৃহবধু সালচর গ্রামের জয়নাল মিয়ার মেয়ে মরিয়ম বেগম। পলাতক
প্রেমিক একই গ্রামের এবং মেয়ের চাচাতো ভাই আলমগীর।
পলাতক মরিয়মের সাথে গত ২০১২
সালের ২৬ ই মার্চ খৈছাড়া গ্রামের মোঃ রুহুল আমিনের সাথে পারিবারিক ভাবে
বিয়ে হয়। বিয়ের পরে রায়হান (৪) নামে তাদের একটি বাচ্চা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা
গেছে বিয়ের ৬ বছর আগে থেকেই মরিয়ম এবং আলমগীরের প্রেম ছিল।
Tuesday, 19 September 2017
চান্দিনায় ৯০ পিস ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনার উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের বদর পুর বাজার থেকে ৯০ পিস ইয়াবা
ট্যাবলেট সহ মাদক সম্রাট মো.মোতালেব (২৭) কে আটক করেছে থানা পুলিশ।আটককৃত
মাদক সম্রাট মোতালেব চান্দিনা উপজেলার মেহার গ্রামের মো.আবদুল মতিন মিয়ার
ছেলে।মঙ্গলবার(১৯ সেপ্টেম্বর) সকালে বদরপুর বাজারে ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রির
উদ্দেশ্যে অবস্থান করলে এস.আই.মো.মহব্বত হোসেন এর নেতৃত্বে সঙ্গী ও ফোর্স
নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়।
চান্দিনা থানা অফিসার ইনচার্জ মো.নাসির উদ্দিন মৃধা জানান আমরা মাদকের সাথে জিহাদ ঘোষনা করেছি।মাদকের সাথে জড়িত কাওকেই ছাড় দেওয়া হবে না। আটককৃত মাদক সম্রাট মোতালেব এর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে কুমিল্লা জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
চান্দিনা থানা অফিসার ইনচার্জ মো.নাসির উদ্দিন মৃধা জানান আমরা মাদকের সাথে জিহাদ ঘোষনা করেছি।মাদকের সাথে জড়িত কাওকেই ছাড় দেওয়া হবে না। আটককৃত মাদক সম্রাট মোতালেব এর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে কুমিল্লা জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
Sunday, 17 September 2017
নবমবারেরমত প্রধানমন্ত্রী’র সফরসঙ্গী মুনতাকিম আশরাফ টিটু
মানিক :
জাতিসংঘের ৭২তম সাধারন অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জাতিসংঘের সাধারন অধিবেশনে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সংকটের মুল কারনগুলো তুলে ধরে তা নিরসনে বাংলাদেশের প্রস্তাব বিশ্বনেতাদের সামনে তুলে ধরবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের পক্ষে তার বক্তব্য তুলে ধরবেন এবং ঐদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সাথে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।
প্রধানমন্ত্রী ২ অক্টেবর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
ব্যাবসায়ি প্রতিনিধি দলের প্রতিনিধি হয়ে নবমবারেরমত প্রধানমন্ত্রী’র সফরসঙ্গী হয়ে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন সাবেক ডেপুটি স্পিকার অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপি তণয় এফবিসিসিআই সহ সভাপতি, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ম সাধারন সম্পাদক, চান্দিনা উপজেলা আওয়ামীলীগ সিনিয়র সহ সভাপতি, চান্দিনা ফার্মল্যান্ড এন্ড কোল্ড ষ্টোরেজ এর ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মুনতাকিম আশরাফ টিটু। তাঁর সাথে এফবিসিসিআই প্রটোকল অফিসার মো. জাকির হোসেন সরকারও নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন । মুনতাকিম আশরাফ টিটু ব্যাবসায়ি প্রতিনিধি দলের বিভিন্ন সভায় অংশগ্রহন করবেন।
তিনি সকলের দোয়া প্রার্থী।আগামি ৩ অক্টেবর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
জাতিসংঘের ৭২তম সাধারন অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জাতিসংঘের সাধারন অধিবেশনে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সংকটের মুল কারনগুলো তুলে ধরে তা নিরসনে বাংলাদেশের প্রস্তাব বিশ্বনেতাদের সামনে তুলে ধরবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের পক্ষে তার বক্তব্য তুলে ধরবেন এবং ঐদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সাথে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।
প্রধানমন্ত্রী ২ অক্টেবর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
ব্যাবসায়ি প্রতিনিধি দলের প্রতিনিধি হয়ে নবমবারেরমত প্রধানমন্ত্রী’র সফরসঙ্গী হয়ে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন সাবেক ডেপুটি স্পিকার অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ এমপি তণয় এফবিসিসিআই সহ সভাপতি, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ম সাধারন সম্পাদক, চান্দিনা উপজেলা আওয়ামীলীগ সিনিয়র সহ সভাপতি, চান্দিনা ফার্মল্যান্ড এন্ড কোল্ড ষ্টোরেজ এর ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মুনতাকিম আশরাফ টিটু। তাঁর সাথে এফবিসিসিআই প্রটোকল অফিসার মো. জাকির হোসেন সরকারও নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন । মুনতাকিম আশরাফ টিটু ব্যাবসায়ি প্রতিনিধি দলের বিভিন্ন সভায় অংশগ্রহন করবেন।
তিনি সকলের দোয়া প্রার্থী।আগামি ৩ অক্টেবর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
Wednesday, 13 September 2017
চান্দিনার তিন প্রবাসীর মৃত্যু সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায়।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
সৌদি
আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় কুমিল্লার তিন প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়ে
মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন আরো ২ জন। মঙ্গলবার সকালে (স্থানীয় সময়)
প্রাইভেটযোগে সৌদির দ্বীযানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার পর হাফার আল বাতেন
রোডের নারীয়া এলাকার পৌঁছার পর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এতে ঘটনাস্থলেই তিনজন নিহত হন। মারাত্মক আহত অবস্থায় শরীফ ও জাকিরকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নিহতরা সকলেই সৌদি আরবের দাম্মামে থাকতেন।
নিহতরা হলেন- কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে কামাল হোসেন (২৮), একই গ্রামের মৃত ছায়েদ আলীর ছেলে মোহাম্মদ হোসেন (৪০) ও বরুড়া উপজেলার গইনখালী গ্রামের সেলিম মিয়া (৩৮)।
আহতরা হলেন- চান্দিনার শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে জাকির হোসেন ও আমিন মেম্বারের ছেলে শরীফ।
মাত্র ৬ মাস আগে কাজের তাগিদে সৌদি আরব যান কামাল হোসেন ও মোহাম্মদ হোসেন।
সেখানে একই গ্রামের আমিন মেম্বারের ছেলে শরীফের সঙ্গে তারা কাজ করছিলেন বলে সৌদি আরব থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন তাদের নিকটতম আত্মীয় জিয়াউর রহমান
এতে ঘটনাস্থলেই তিনজন নিহত হন। মারাত্মক আহত অবস্থায় শরীফ ও জাকিরকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নিহতরা সকলেই সৌদি আরবের দাম্মামে থাকতেন।
নিহতরা হলেন- কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে কামাল হোসেন (২৮), একই গ্রামের মৃত ছায়েদ আলীর ছেলে মোহাম্মদ হোসেন (৪০) ও বরুড়া উপজেলার গইনখালী গ্রামের সেলিম মিয়া (৩৮)।
আহতরা হলেন- চান্দিনার শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে জাকির হোসেন ও আমিন মেম্বারের ছেলে শরীফ।
মাত্র ৬ মাস আগে কাজের তাগিদে সৌদি আরব যান কামাল হোসেন ও মোহাম্মদ হোসেন।
সেখানে একই গ্রামের আমিন মেম্বারের ছেলে শরীফের সঙ্গে তারা কাজ করছিলেন বলে সৌদি আরব থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন তাদের নিকটতম আত্মীয় জিয়াউর রহমান
Friday, 8 September 2017
সরকারের ফাঁদ এড়িয়ে পুনরায় সংগঠিত বিএনপি।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
বলশেভিক বিপ্লবের মহানায়ক ভ্লাদিমির লেনিন বলেছেন- "দু'পা আগাতে হলে প্রয়োজনে এক পা পিছাতে হয়"। ট্রয়ের যুদ্ধের প্রথম দিনে ট্রোজান সেনাদের মুহূর্মুহু আক্রমণে একিয় সেনারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পরলে রাজা আগামেমনন তাঁর সেনাদের শিবিরে ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। পুনরায় সংগঠিত হয়ে উপযুক্ত সময়ে ট্রয় নগরী জিতে নিয়েছিলেন রাজা আগামেমনন।
রাজনীতিতে থেমে যাওয়া মানে হেরে যাওয়া নয়। থেমে যাওয়া মানে নতুন করে যুদ্ধ জয়ের কৌশল মাত্র। রাজনৈতিক খেলার রূপ-রং ও কৌশল সতত পরিবর্তনশীল। আর রাজনীতির রঙ পরিবর্তন করতে না পারলে,প্রয়োজনে নিজেদের রঙ পরিবর্তন করে হলেও রাজনীতিতে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে ২০১৪ ও ১৫ সালের ৫ জানুয়ারির আগে-পরে প্রায় তিন মাস করে সারাদেশ অচল করে দিয়েছিল বিএনপি। কিন্তু সরকারের নজিরবিহীন নির্দয় দমন-পীড়ন ও দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রের কারনে সেই গণআন্দোলন দুটি চুড়ান্ত সফলতার মুখ দেখেনি। সরকার ছাত্রলীগ ও যুবলীগ ক্যাডারদের দিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলা করতেও কসূর করেনি। সরকারের নানা মহল থেকে বিএনপিকে পুনরায় আন্দোলনের জন্য উসকানিমূলক বক্তব্য-বিবৃতি দিলেও বিএনপি তাদের কর্মকৌশল পরিবর্তন করে ধীরে চলা নীতি গ্রহন করেন। তাই এই সময়ে বক্তব্য-বিবৃতিতে মাঠ গরম না করে সংগঠন পূণর্গঠন ও গণসম্পৃক্ততার দিকেই নজর দেন বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর দল।
কাউন্সিলের মাধ্যমে দল পূণর্গঠন করে অবকাশ ও শক্তি সঞ্চয়ের সাথে সাথে গণমূখী কর্মপরিকল্পনায় হাত দেয় বিএনপি। কাউন্সিলের পর প্রথমে দলের নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করেন বেগম খালেদা জিয়া। এরপর একে একে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল, মহিলাদল, জাসাস, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম মহানগর সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমিটি পূণর্গঠনের মাধ্যমে দলকে নতুন আঙ্গিকে সাঁজান বেগম খালেদা জিয়া। এছাড়া এ সময়ে বিএনপির সাথে সাথে ছাত্রদল-যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল তাদের জেলা কমিটিগুলো পূণর্গঠনের কাজ সম্পন্ন করায় মনোনিবেশ করে। ৭৫-৮০ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। জেলা কমিটিসমূহ ইতিমধ্যে থানা,পৌর ও ইউনিয়ন কমিটিগুলোকে ঢেলে সাজাচ্ছেন। তৃণমূল থেকে তথ্য নিয়ে দলের হাইকমান্ডের সমন্বয়ে এই সময়ে দলটিকে বেশ কিছু পরিকল্পিত কর্মসূচি প্রণয়ন ও তার সফল বাস্তবায়ন করতে দেখা যায়। নবীনের শক্তি আর প্রবীনের কল্পনায় ভিন্ন ভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে বছর জুড়েই দলটি তৃণমূল পর্যায়ে মাঠ চষিয়ে বেড়িয়েছেন।
দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন উর্ধগতিতে সরকারের ব্যর্থতা ও নিজেদের সরকারের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে,"বাজারে আগুন,জনজীবন বিপর্যস্ত"- শিরোনামে একটি পোষ্টার দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেয় বিএনপি। দেশে গণতন্ত্রহীন সংস্কৃতি, সরকারের অপশাসন ও অন্যায়-অত্যাচার তুলে ধরে বেগম খালেদা জিয়ার নাগরিক সচেতনতামূলক একটি গণচিঠি তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছে দলটি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ছাত্রলীগ কর্তৃক একচেটিয়া দখল, নানা অনিয়ম, শিক্ষার মান ও আগামীর ছাত্রদলের লক্ষ্য উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে তার ২৫ দফা আহবান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশব্যাপী সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ছাত্রদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে দেখা যায়।
শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্যের সমন্বয়ে একটি গণমূখী আন্দোলনের লক্ষ্যে সরকারের বৈষম্যমূলক নীতি ও শ্রমিক কর্মচারীদের প্রতি সরকারের ক্রমাগত অমানবিক অবহেলা তুলে ধরে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের একটি যৌক্তিক আহবান সারাদেশের সরকারী,আধা-সরকারী ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রমিক কর্মচারীদের হাতে হাতে পৌঁছে দেয় শ্রমিকদল। এই সময়ে বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনগুলোর জেলা পর্যায়ের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা স্বহস্তে পোষ্টার লাগানো ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে নেতা-কর্মীদের উৎসাহিত করতে দেখা যায়।
জাতীয় গণমাধ্যমগুলো সরকারের নিয়ণ্ত্রণে থাকলেও স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বেশ গুরুত্বের সাথেই এইসব জনসম্পৃক্ত কর্মসূচীগুলো স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রচার করে। জাতীয় গণমাধ্যমগুলোর সাথে সাথে প্রায় প্রতিটি জেলাতেই স্থানীয় জনপ্রিয় গণমাধ্যম রয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ের জনমত প্রভাবে এই গণমাধ্যমগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই সুযোগটি কাজে লাগানোর চেষ্টা করেন বিএনপি ও তার নীতি নির্ধারকরা। বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলাদল এবং জাসাসের প্রায় সকল পর্যায়ের কমিটি পূণর্গঠন ও দলীয় নানা কর্মসূচিগুলোতে নেতা-কর্মীদের প্রানচাঞ্চ্যলতা ছিলো চোখে পরার মত। সরকারের গুম-খুন,মামলা-হামলাকে উপেক্ষা করে বিএনপি নেতা-কর্মীরা আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছেন বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন। বিশেষ করে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের উপর সরকারের অত্যাচার ও নিপীড়ন বিএনপি নেতাকর্মীদের মানসিক শক্তি ও উদ্যম বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়ে পুনরায় সুসংগঠিত হতে সহায়তা করেছে বলে জানা যায়।
বেগম খালেদা জিয়া ঘোষিত "ভিশন-২০৩০" জনমনে বেশ আশার সঞ্চার করেছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। বেগম জিয়া নানা সময়ে তাঁর বক্তব্য-বিবৃতিতে দলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের কথা উল্লেখ করলেও আগামীর শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা,জবাবদিহিতা ও স্বপ্নিল বাংলাদেশের রূপরেখা সুস্পষ্টভাবে জাতির সামনে তুলে ধরে তিনি ভোটারদের আস্থা অর্জন করতে পেরেছেন বলে একাধিক জনমত জরিপেও উঠে এসেছে। দলটি তার ভিশনের ১০ লক্ষাধিক কপি ইতিমধ্যেই দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা যায়। নানা সভা-সেমিনারের মাধ্যমে দলটি তার ভিশন-২০৩০ কে সৃষ্টির মাইলফলক হিসেবে তুলে ধরে এর বাস্তবায়নে জনসহযোগিতা আদায়ের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
সম্প্রতি বিএনপি ১ কোটি লক্ষ্যমাত্রায় নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি হাতে নেয়। দেশের মধ্যে যেমন,তেমনি দেশের বাইরে প্রবাসীদের মাঝেও বিএনপির সদস্য ফরম পূরণের আগ্রহ নিয়মিত চোখে পরার মত। ইতিমধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ ফরম পূরণ কার্য সম্পন্ন হয়েছে বলে বিএনপির দপ্তর বিভাগ নিশ্চিত করেছে। সদস্য সংগ্রহ অভিযান তাদের লক্ষ্যমাত্রাকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশাবাদী দলটি। অতিসম্প্রতি সর্বনাশা বন্যার করাল গ্রাসে সর্বহারা উত্তরাঞ্চলের বানভাসী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনগুলো। দলের মহাসচিবের নেতৃত্বে উত্তরাঞ্চলের প্রায় প্রতিটি থানা ও ইউনিয়নে ত্রাণ তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে দলটি। বেগম খালেদা জিয়া তাঁর চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে যুক্তরাজ্যে অবস্থান করলেও নিয়মিত খোঁজ-খবর রাখার পাশাপাশি দিক-নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা যায়।
বিএনপি তার একাধিক সার্ভে টিমের মাধ্যমে খোঁজ-খবর নিয়ে জনগণের দাবি ও মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করে চলেছেন বলে জানা গেছে। প্রায় দশ বছরব্যাপী সরকারের অবর্ণনীয় জুলুম ও নির্যাতনে বিএনপি নেতা কর্মীদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে বলে তারা জানিয়েছেন। সরকার পতন ছাড়া বেঁচে থাকার ন্যূনতম অবলম্বনও আর তাদের হাতে নেই বলে জানিয়েছেন কর্মীরা। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সাথে সাথে দেশীয় একটি বলয় দেশে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তাই দলীয় আভ্যন্তরীণ শক্তিকে জাগ্রত করার মাধ্যমে জনগনকে সাথে নিয়ে সরকার বিরোধী গণআন্দোলনে পুনরায় মাঠে নামার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে বিএনপি। এই লক্ষ্য পূরণে ইতিমধ্যে তারা অনেকটাই সফলতার পথে হাঁটছেন বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে।
বারবার বিভিন্ন কূট-কৌশল করে সরকার বিএনপিকে পুনরায় আন্দোলনের দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছে। কিন্তু দলটি সরকারের পাতা ফাঁদ এড়িয়ে,তার উদ্দেশ্য সাধনে লক্ষ্চ্যূত না হয়ে যথেষ্ট ধৈর্য্য ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বোদ্ধারা মনে করেন। এ সময়ে বিএনপির বিভিন্ন গণমূখী কর্মসূচিগুলোও তাদের নজরে ছিল বলে বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন। কর্মসূচিগুলোকে সার্বিক রাজনীতিতে একটা পরিবর্তনের আভাস হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা। বোদ্ধাদের কেউ কেউ আবার গণধারার এই কর্মসূচিগুলোকে বেগম জিয়া ঘোষিত ভিশন-২০৩০ এর জনাস্থা অর্জনে প্রাথমিক সোপান হিসেবে দেখছেন।
এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ভিন্ন ছক থাকলেও গণতান্ত্রিক দল হিসেবে একটি নব্য স্বৈরশাসকের বিপক্ষে সঠিক পথেই হাঁটছে বিএনপি-এমটাই অভিমত রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বোদ্ধাদের। বিশ্লেষকদের বদ্ধমূল ধারণা,এই ছকে এগুতে থাকলে অচিরেই সকল ষড়যন্ত্র আর বাঁধা-বিপত্তি অতিক্রম করে বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে,জনগণের ভোটের মাধ্যমেই বিএনপি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।
মাইজখারে রোহিঙ্গা মুসলিম হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পাঠাগারের সন্মানিত উপদেষ্টা জনাব হাফেজ সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, মায়ানমারে চলমান মুসলিম হত্যা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। আন্তর্জাতিক ভাবে জাতিসংঘের মাধ্যমে মায়ানমার সরকারকে মুসলিম হত্যা থেকে বিরত রাখতে হবে। রোহিঙ্গা নির্যাতন বন্ধে সারাবিশ্বের মুসলমান রাষ্ট্র সমূহকে এক হয়ে কাজ করার আহবান জানান।
উক্ত সভায় আরও অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন হাফেজ শফিকুল ইসলাম, মোহাঃ আকতার হোসাইন, এরশাদুল হক, ইমরান ভূঁইয়া, ডা. শামিম কাউসার।
উক্ত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আলীকামোড়া দারুল কোরআন কমপ্লেক্স পাঠাগারের সভাপতি জহিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সাঈদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, রবিউল্লাহ, অর্থ সম্পাদক আব্দুল মান্নান, প্রচার সম্পাদক অলিউল্লাহ সহ আরও অনেকে।
Thursday, 7 September 2017
হাসপাতাল থেকে বেড়িয়ে ৩ সন্তান নিয়ে কোথায় যাবে মাইজখার ইউনিয়নের রেহানা আক্তার।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
স্বামী আরেক বিয়ে করে মেরে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে তাকে। যৌতুক হিসেবে
সুখের আশায় বাবার বাড়ী থেকে দফায় দফায় ৪লাখ টাকা মালামাল সহ এনে দিয়েছে মোট
৭ লাখ টাকা। সুচতুর স্বামী মাইজখার ইউনিয়নের জিরুআইশ গ্রামের মৃত নুরুল
হকের ছেলে দুবাই প্রবাসী আমিনুল আগেই চালাকি করে কাবিন করেছিলো মাত্র
৩৫হাজার টাকা তাও আবার নগত উসুল পুরোটাই। ছেলেগুলোর ভবিষ্যৎ কি? কি করে
মানুষ করবে তাদের? কি হবে তার? এসব ভাবানায় কেবল কান্না ছাড়া যেন আর কোন
পথ খোলা নেই তার। পারিবার ভাবে বিয়ের পর
থেকে ১৬বছর ধরে তবে কি চান্দিনা কাশারিখোলা গ্রামের
রেহানা আক্তার (২৯) এই দিন দেখার জন্য এতোটা কষ্ট করেছেন সংসারে ? স্বামীর নির্মম নির্যাতনে গত ৫ তারিখ রাতে ভর্তি হওয়া চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর ২য় তলায় হাসপাতালের বেডে শুয়ে শুয়ে কেবল চোখের জলে উত্তরগুলো খোজার চেষ্টা করে চলেছে তিন সন্তানকে বুকে জরিয়ে।
রেহানা আক্তার (২৯) এই দিন দেখার জন্য এতোটা কষ্ট করেছেন সংসারে ? স্বামীর নির্মম নির্যাতনে গত ৫ তারিখ রাতে ভর্তি হওয়া চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর ২য় তলায় হাসপাতালের বেডে শুয়ে শুয়ে কেবল চোখের জলে উত্তরগুলো খোজার চেষ্টা করে চলেছে তিন সন্তানকে বুকে জরিয়ে।
Wednesday, 6 September 2017
চান্দিনার মহিচাইল খাবার নিয়ে সংঘর্ষ; নিহত ১।চান্দিনার বার্তা:সেয়ার করে জানিয়ে দিন
চান্দিনা উপজেলার মহিচাইল ইউনিয়নের জোরপুকুরিয়া গ্রামে ঈদ-উল-আজহা’র দিন (২ সেপ্টেম্বর) সকালে কোরবানীর গরুর খাবার নিয়ে বাকবিতন্ডার জের ধরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে জোরপুকুরিয়া গ্রামের মো. মজিদ মিয়ার ছেলে মো. জহিরুল ইসলাম (৪৫) ও তার শেলক মো. সিরাজুল ইসলাম (২৫) অপর পক্ষের লাঠিসোটার আঘাতে গুরুতর আহত হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় মো. জহিরুল ইসলাম কে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে তার অবস্থার অবনতি দেখে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে ঢাকায় রেফার করে। ওই দিন রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টায় সে মারা যায়।
এদিকে সংঘর্ষের পর তার উপর হামলাকারী একই গ্রামের মো. নজরুল ইসলাম এর ছেলে মো. আবদুল আজিজ জনি ও মো. রনি, ভাই মো. তাজুল ইসলাম স্ত্রী ফাতেমা বেগমসহ সবাই আত্মগোপন করেছে।
অপরদিকে মঙ্গলবার ঢাকা মেডিকেল থেকে লাশ নিয়ে গ্রামে আসলে চান্দিনা থানা পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেন্সিক বিভাগে প্রেরণ করে। বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে মহিচাইল ইউনিয়নের জোরপুকুরিয়া গ্রামে তার নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
এব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ মো. নাসির উদ্দিন মৃধা জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় ওই দিনই চান্দিনা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)