শুক্রবার (৬ জানুয়ারী) সন্ধ্যায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও এলডিপি মহাসচিব ড.
রেদোয়ান আহমেদ প্রতিষ্ঠিত কলেজটিতে এ হামলা চালায় ফেলকরা শিক্ষার্থীসহ
বহিরাগতরা। কলেজ কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে ছাত্রলীগ এর নেতৃত্বে ওই হামলা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী কলেজের গার্ড নজরুল ইসলাম ও অধ্যক্ষ পিয়ন স্বপন জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ২০-২৫জনের একটি দল এসে কলেজের মেইন গেইটের তালা ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে ইট-পাকটেল দিয়ে এলোপাথারী ভাংচুর শুরু করে। তাৎক্ষনিক ভাবে আমরা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানাই। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মনিরুল ইসলাম ভূইয়া জানান, ২০১৭সালের এইচএসসি পরীক্ষাকে সামনে রেখে আমরা ১৭৯জন শিক্ষার্থীর টেস্ট পরীক্ষা গ্রহণ করি। এতে ১৬জন শিক্ষার্থী এক বিষয়ে ও ১৭জন শিক্ষার্থী একাধিক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়। আমরা কৃতকার্য শিক্ষার্থীদের যথা সময়ে ফরম পূরণের কাজও শেষ করি।
এদিকে অকৃতকার্য শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের অনুরোধে আমরা কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক শুক্রবার (৬ জানুয়ারী) তাদের পুণ:পরীক্ষা গ্রহণ করি এবং ওই পরীক্ষায় মাত্র ৪জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়। আমরা একই দিনে তাদের সকলের ফলাফল প্রকাশ করে বিলম্ব মাসুলসহ ফরম পূরণের সকল কার্যাদি সম্পন্ন করি। দুপুরে চান্দিনা উপজেলা ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা কাউসার, অভি, রাকিব এর স্বাক্ষরিত ১৯জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের নাম ও রোল নম্বর লিখা একটি কাগজ আমার হাতে দিয়ে তাদের ফরম পূরণ করতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু আমি কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া তাদের নিদের্শ না রাখায় কলেজের অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে বহিরাগত ছাত্রলীগ বাহিনী এ হামলা করে। এতে কলেজের অফিস ও লাইব্রেরীর জানালা, থাই-গ্লাস, ৬টি বৈদ্যুতিক লেম্প পোষ্ট ভাংচুর করে।
হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষে রাকিব, অভি ও রবি জানান, আমরা ১৯জন ছাত্রকে ফরম পূরণ করার জন্য আবেদন করি, কিন্তু কলেজ অধ্যক্ষ আমাদের ছাত্রলীগের একজন শিক্ষার্থীরও ফরম পূরণ করে নাই।
চান্দিনা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আনিছুর রহমান জানান, ঘটনার পরপর আমি ঘটনা স্থলে পৌঁছে ছাত্রলীগ নেতাদের সাথে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করি। পরে কলেজের বিভিন্ন ভবন ঘুরে ভাংচুরের আলামত দেখতে পাই।
প্রত্যক্ষদর্শী কলেজের গার্ড নজরুল ইসলাম ও অধ্যক্ষ পিয়ন স্বপন জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ২০-২৫জনের একটি দল এসে কলেজের মেইন গেইটের তালা ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে ইট-পাকটেল দিয়ে এলোপাথারী ভাংচুর শুরু করে। তাৎক্ষনিক ভাবে আমরা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানাই। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মনিরুল ইসলাম ভূইয়া জানান, ২০১৭সালের এইচএসসি পরীক্ষাকে সামনে রেখে আমরা ১৭৯জন শিক্ষার্থীর টেস্ট পরীক্ষা গ্রহণ করি। এতে ১৬জন শিক্ষার্থী এক বিষয়ে ও ১৭জন শিক্ষার্থী একাধিক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়। আমরা কৃতকার্য শিক্ষার্থীদের যথা সময়ে ফরম পূরণের কাজও শেষ করি।
এদিকে অকৃতকার্য শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের অনুরোধে আমরা কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক শুক্রবার (৬ জানুয়ারী) তাদের পুণ:পরীক্ষা গ্রহণ করি এবং ওই পরীক্ষায় মাত্র ৪জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়। আমরা একই দিনে তাদের সকলের ফলাফল প্রকাশ করে বিলম্ব মাসুলসহ ফরম পূরণের সকল কার্যাদি সম্পন্ন করি। দুপুরে চান্দিনা উপজেলা ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা কাউসার, অভি, রাকিব এর স্বাক্ষরিত ১৯জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের নাম ও রোল নম্বর লিখা একটি কাগজ আমার হাতে দিয়ে তাদের ফরম পূরণ করতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু আমি কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া তাদের নিদের্শ না রাখায় কলেজের অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে বহিরাগত ছাত্রলীগ বাহিনী এ হামলা করে। এতে কলেজের অফিস ও লাইব্রেরীর জানালা, থাই-গ্লাস, ৬টি বৈদ্যুতিক লেম্প পোষ্ট ভাংচুর করে।
হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষে রাকিব, অভি ও রবি জানান, আমরা ১৯জন ছাত্রকে ফরম পূরণ করার জন্য আবেদন করি, কিন্তু কলেজ অধ্যক্ষ আমাদের ছাত্রলীগের একজন শিক্ষার্থীরও ফরম পূরণ করে নাই।
চান্দিনা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আনিছুর রহমান জানান, ঘটনার পরপর আমি ঘটনা স্থলে পৌঁছে ছাত্রলীগ নেতাদের সাথে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করি। পরে কলেজের বিভিন্ন ভবন ঘুরে ভাংচুরের আলামত দেখতে পাই।
No comments:
Post a Comment